গ্যালারি

রেসিপিঃ ঘি’য়ে ভাঁজা সবজি


প্রতিদিন আমাদের বেঁচে থাকতে খেতে হয় কিন্তু প্রতিদিন একই খাবার চলে না। একই খাবার খেলে দেহের যেমন পুষ্টি মিলে না, তেমনি মনের মধ্যেও আনন্দ লাগে না! ফলে বেঁচে থাকতে হলে নানান খাবার খেতে হয়! আবার যে কোন খাবার পেলেই খেতে হবে তাও নয়, বয়স ভেদে খাবারের চাহিদা থাকে, বয়স ভেদে মনের টান থাকে, সেই সব ভেবে আমাদের খাবার খেতে হয়!

চলুন, আজ এমনই একটা সবজি ভাঁজি দেখি। সাধারন রান্না, ছেলে বুরো সবাই খেতে পারবে বলে মনে করি তবে এই ধরনের রান্না আমাদের দেশের পরিবার গুলোতে তেমন একটা করা হয় না, কারন আমরা এই ধরনের খাবারে অভস্থ্য নই। তবুও মাঝে মাঝে, বছরে এক দুই বার খেলে কি আর আসবে, যাবে!

উপকরনঃ (ছবি দেখেও পরিমান অনুমান করতে/বুঝতে পারবেন)
– নানান পদের সবজি নিতে পারেন, কেজি খানেক (ফুল কপি, বাঁধা কপি, গাঁজর, ব্রকলি ইত্যাদি)
– আলু (আলু হলে স্বাদ বাড়ে)
– পেঁয়াজ ফালি, এটাও সব্জির মত ব্যবহার হবে
– পেঁয়াজ কলি, সামান্য
– কাঁচা মরিচ কুঁচি, পরিমান মত, চাইলে গোটাও দিতে পারেন, ঝাল বুঝে
– ক্যাপ্সিকাম, পরিমান মত
– সামান্য চিনি,
– গোল মরিচ গুড়া, সব্জির পরিমানের উপর নির্ভর করবে, তবে বেশী দেয়া যাবে না
– লবন
– তেল, সয়াবিন, কয়েক চামচ
– ঘি, দুই চা চামচ বা পরিমান বুঝে

প্রনালীঃ

রান্না শুরু করার আগে সব আগেই ঘুচিয়ে নিন।


সামান্য লবন যোগে সবজি গুলো সিদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে রাখুন। (সবজি ব্রকলী কিনে এনে ঘরে রাখার পরে ফুল ফুটেছে! তবুও রান্না করে ফেলেছি! ব্যাপারটা ঠিক হয় নাই, তবুও আমি এই রেসিপি প্রকাশ করবো, কারনে এমন রান্না বার বার করা যাবে না! হা হা হা। অনেক রেসিপি বাদ পড়ে যায়, এটা বাদ দিতে মন চাইছে না! আপনাদের নিশ্চয় এমন হবে না!)

মুল রান্নাঃ

ছবি ১


ছবি ২


ছবি ৩


ছবি ৪


ছবি ৫


ছবি ৬


ছবি ৭


ছবি ৮


ছবি ৯


ছবি ১০

দারুণ স্বাদ! খুব সাধারন রেসিপি, চাইলেই আপনি আজই রান্না করতে পারেন, দেখুন না একবার। পোলাউ বা পরোটার সাথে একবার সাঁটিয়ে দেখুন, মন্দ লাগলে টাকা ফেরত!

সবাইকে শুভেচ্ছা।

1 responses to “রেসিপিঃ ঘি’য়ে ভাঁজা সবজি

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]