আড্ডা (আড্ডা কি? কত প্রকার ও কি কি?) আমার ছোটবেলা থেকেই প্রিয়। আড্ডার কথা শুনলে মনে একটা হাওয়া বসে যায়। আড্ডার জন্য জীবনে কত কি করেছি, কত কি হারিয়েছি! জীবনে এতদূর এসে গেছি, অনেকটা মনে হয় আড্ডা, আড্ডায়!
যতদূর মনে পড়ে ক্লাস ফোর-ফাইভ থেকেই আড্ডা চলে আসছে। স্কুল ছুটি পর কিংবা স্কুল শুরু হবার অনেক আগে স্কুলে যাবার নাম করে বন্ধুরা কোথায়ও মিলে আড্ডা দিতাম। আমার যতদূর মনে পড়ে আমিই সবার আগে আড্ডাস্থলে পৌঁছে যেতাম। প্রাইমারী স্কুল পাশ করার পর হাই স্কুলে আড্ডার পরিসর আরো বাড়ে! তবে মাগরিবের আজানের আগেই বাসায় ফিরে যেতাম!
কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় লাইফে আর কে পায়! এইসব আড্ডা নিয়ে লিখলে বিরাট মহাকাব্য হয়ে যাবে! আড্ডার সাথে সিনেমা দেখা যোগ হয়ে কত কি! কমলাপুরের সিগন্যালে বাবুর হোটেল এবং কলোনী ছিল আমাদের আড্ডাস্থল। হোটেলে যখনই যেতাম সকাল বিকাল সন্ধ্যা, কাউকে না কাউকে পাওয়াই যেত! আহ…
প্রবাসের আড্ডার কথা কি বলব! বন্ধুদের নিয়ে দাম্মাম খোবার এলাকায় প্রায় তিনশত মাইল গাড়ী না চালালে আর কি! খাবারের আড্ডা (একজন খাবার রান্না করত), তাসের আড্ডা (আমি খেলতে পারতাম না, কিন্তু ইনভেষ্ট্রর হিসাবে থাকতাম) চলত রাতের পর রাত, খোদ আমার রুমেই!
বিবাহের পর আড্ডা কিছুটা কমে গিয়েছিল! ভয়ে…।। তবুও চাকুরীর ফাঁকে ফাঁকে চলছিলো! কখনো কমলাপুর কখনো দিলু রোড, কখনো বেইলী রোড, কখনো বসুন্দ্ররা, কখনো জসিমুদ্দিন রোডে! অবশ্য বাসায় টের না দিয়েই! হা হা হা…। তবে আমার স্ত্রী (যাকে আমি ব্যাটারী ডাকি) আমাকে আড্ডাবাজ হিসাবেই চিনে ফেলেছে!
চাকুরীতে সিরিয়াস হয়ে গেলে (!) এখন আর আড্ডার সময় পাই না, তাতে কি চামে চিকনে আড্ডা দিয়েই চলছি! সাপ্তাহে দুই একটা জায়গায় ফিজিক্যাল আড্ডা চলেই। এদিকে বাংলা টাইপ শিখে গিয়ে কাজের মধ্যে এবং অবসর সময় এখন কম্পিউটার এবং নেট দখল করে নিয়েছে। নেটের কারনে এখন আর অনেক ফিজিক্যাল আড্ডা দেই না! ভার্চুয়াল আড্ডায় বলতে গেলে সারাক্ষণই আছি! ব্লগিংটা আড্ডাইতো! ফেইসবুক, গুগল প্লাস আড্ডা ছাড়া আর কি!
শুনে হাসবেন না যে, এই ভার্চুয়াল আড্ডাকে কখনো কখনো আবার ফিজিক্যাল আড্ডায় বানিয়ে নিচ্ছি! আড্ডা ছাড়া আবার বাঁচি কেমনে! ভার্চুয়াল কোন বন্ধু বললেই হল! আমি হাজির হয়ে যাই! আড্ডার নেশায়!
এমন একটা ছোট পরিসরের আড্ডা হয়ে গেল গত ২১ জুন ধানমন্ডীতে। বেলপুরি আড্ডা অনেকটা! হা হা হা…। অবশ্য এই আড্ডার জন্য আমি দায়ী নই! ব্লগার বন্ধু মেঘ রোদ্দুর ভায়া যদি না বলতেন তবে এই আড্ডা হত না! আড্ডা স্টার সাদাকালো, আকাশগঙ্গা, মাসুদ, হুদা ভাই না থাকলে কি আড্ডা হত!
লোকে বলে আড্ডায় নাকি কিছু পাওয়া যায় না! আমি বলি, আড্ডায় হারাবার কি আছে? প্রেম ভালবাসা, রাজনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্ম কি না আলোচনা হয় এই আড্ডায়! আড্ডার আর একটা পর্ব হচ্ছে খাবার দাবার! কত পদের চা, কত কি! আড্ডায় মাথার যট খুলে যায়, যে সমাধান নিজে করা যায় না – সে সমাধান আড্ডায় মিলে যায় অনায়েসে! আড্ডাকে যদি একটু সু সংহত করা যায় তবে এই আড্ডা দিয়ে কত কি করা যায়! হা হা হা…।। (যেন আড্ডা পণ্ডিত!)
ছবিঃ উইকিপিডিয়া
এবারের আড্ডায় প্রধান খাবার ছিল ভেলপুরি, বেলপুরিতে পুরি খুঁজে আড্ডা জমিয়ে দিয়েছেন সাদাকালো ভাই! আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন কারিশমা ও গোবিন্দের সেই গানের কথা!
ভেলপুরিতে একদম মজা পায় নাই আকাশগঙ্গা (ইন্ডিয়ান ফুড বলে হয়ত! আকাশ গঙ্গা খাবারের ভাল ওয়ার্ডার দিতে পারে কিন্তু খেতে পারে না!)
সামু ব্লগার মাসুদুর রহমান জমজমাট! বড়ভাইদের ভয়ে সামনে কিছু করে না! হা হা হা… তবে অনায়েশে আড্ডার আসন নিয়ে নিতে পারবে…।
আর বাকী থেকে হুদা ভাই! হুদা ভাইকে নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না… ভার্চুয়াল আড্ডার চেয়ে ফিজিক্যাল আড্ডায় হুদা ভাই বেশী সরব! বাংলাদেশ হকি টীম নিয়ে মালয়শিয়া যাবার এবং বার বার গোল খাবার ঘটনার কথা এবারের সেরা ছিল…।
ব্লগার মেঘ রোদ্দুর, যার আসল নাম মাহবুব হাসান! মাহবুব নামের আমার প্রায় গোটা ১০/১২ জন বন্ধু বা চেনা ব্যক্তিত্ব আছে! আর কি বলব…।। এই নামের লোকেরা সেরা আড্ডাবাজ হয়ই, বাই নেইম ডিফল্ট! মেঘ রোদ্দুর ভাইকে দেখে আমার তাই মনে হয়েছে! মালয়শিয়া থেকে দেশে এসে আড্ডা! ভাবিকে বলে তার একটা বিহিত ব্যবস্থা করতে হবে!
(আড্ডায় যাবার পথে ব্লগার হামা (হাসান মাহবুব) ভাইকে ধানমন্ডী স্বপ্নের সামনে অন্য এক বন্ধুকে নিয়ে বসে থাকতে/ মিনি আড্ডা দিতে দেখা গেল, কিন্তু লম্বা আড্ডার জন্য তাকে বলতে সাহস হয় নাই! বিবাহের প্রথম বছরে কাউকে আড্ডায় আমন্ত্রণ জানাতে নেই! তিনি যত তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে যাবেন, ততই ভাল! যদিও আমরা জানি আড্ডাবাজরা ফিরে আসবেই! আমাদের হামা ভাই একজন বিশাল আড্ডাবাজ, এটা আমি জানি।)
যে দুইজন ব্লগার আড্ডাবাজ এই সাময়িক সময়ের আড্ডায় যোগ দিতে পারেন নাই, তারা হচ্ছেন ডাক্তারের রোজনামচা এবং ঈশান মাহমুদ। দুজনেই ভেলপুরি আফসোস করেছেন, শুনেছি!
আড্ডা জয়যুক্ত হোক। আমাদের আড্ডা চলবেই!
একজন সত্যিকার আড্ডাবাজের লেখা! আড্ডা নিয়ে এত কথা আড্ডাবাজ ছাড়া আর কেইবা লিখতে পারে? ছবি না থাকলে এই আড্ডা পোস্ট বৃথা হয়ে যেত। মনে করে ছবি তুলবার জন্য মেঘ রোদ্দুরকে ধন্যবাদ দিতেই হয়।
ভেলপুরি আড্ডার স্মৃতি অনেকদিন মনে থাকবে। মনে থাকবে এই পোস্টের কথাও।
অনেক ধন্যবাদ উদরাজী।
LikeLike
ভেল না বেল! আপনি না লিখলে বুঝতে পারতাম না!
ঠিক করে দিচ্ছি…
মাঝে মাঝে এমন আড্ডার দরকার আছে বলে আমি মনে করি…
শুভেচ্ছা।
LikeLike
নাজমুল ভাইয়া, এবার আমাকে ছাড়া আপনারা আড্ডা দিলেন!!!!! হবে না, খেলবো না।
LikeLike
হা হা, আমাদের কি দোষ!
LikeLike
এ আড্ডার আয়োজক উদরাজী, আমার কোন দোষ নাই!!
LikeLike
মুল আয়োজক আমাদের মেঘ রোদ্দুর (মাহাবুদ) ভায়া! আমি সাথে ছিলাম আর ভেলপুরি খেয়েছিলাম মাত্র!
LikeLike
আমি ভেবেছিলাম গুরুগম্ভির আড্ডা হবে। বেলপুরিতে যে পুরি থাকেনা, তা আগে জানতাম না। হুদাভাই আর উদারজী ভাইএর সাথে ফোনে কথা হয়েছে অনেক, তবে দেখা হল এই প্রথম। আকাশগঙ্গা আর তাঁর বন্ধু দেশ সরাকর আর দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব চিন্তা করে দেখে খুব ভাল লাগল। তরুন প্রকৌশলী দুজনের কথাবার্তা খুব ভাল লেগেছে। সুদূর মালেশিয়া থেকে আসা মেঘরোদ্দুর অতিশয় বিনয়ী। একেবারে জেন্টেলম্যান। খুব ভাল লাগল তাঁর মত প্রতিভাবান সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর সাথে পরিচয় হয়ে। এরপরের আড্ডায় উদারজী ভাই এর রন্ধনশিল্পের কিছু কারিশমা দেখতে চাই।
LikeLike
রেসিপি জানলে যে রান্নাতেও কারিশমা থাকতে হবে তা তোমাকে কে বলেছে। উদরাজী শুধু রেসিপিই জানে, রান্না তো করে তার ছেলের মা – ছবি তুলবার জন্য কাছাকাছি থাকা শুধু!!
LikeLike
হা হা হা…।। হুদা ভাই, গত দেড় বছরে অনেক রান্না শিখে গিয়েছি। এখন অনেক কিছুই কারো হেল্প ছাড়া পারি। গত শুক্রবার কারো হেল্প ছাড়া (কোথায় কি থাকে তা মাথায় থাকে না) গরুর গোশত রান্না করেছি! বেশ মজাদার হয়েছিল।
রান্না এখন আমার প্রিয় বিষয়!
রান্নাঘরে স্ত্রীর সাথে টিকে থাকাও একটা বিরাট শিল্প! বেশ কঠিন কাজ।
LikeLike
রান্নাঘরে স্ত্রীর সাথে টিকে থাকাও একটা বিরাট শিল্প! বেশ কঠিন কাজ।
একেতো চুলার গরম, তার উপরে আবার স্ত্রীর গরম!!! কঠিন বলে কঠিন!!!!!!!!!!!!
LikeLike
হা হা হা… আমি কিন্তু মিথ্যা বলি নাই!
আমাকে বিশেষ মেডেল দেয়া দরকার! আমার অনেক ধৈর্য!
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ সাদাকালো ভাই,
সময় এবং সুযোগ হলে অবশ্যই হবে।
আড্ডার দিন তাহলে আমাকে অফিস ছুটি নিতে হবে! হা হা হা।।
আশা করি সামনে আরো আড্ডা হবে!
LikeLike
ভাইয়া, আপনি কিন্তু এই শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ আড্ডাবাজ ডাক্তারের রোজনামচাকে মিস করেছেন!! আগামী সপ্তাহে আড্ডার জন্য প্রস্তুত থাইকেন!!
LikeLike
সাদাকালো৯২ ভায়াও আড্ডায় কম না! আর একটা বিষয় আপনাদের মধ্যে বিরাট মিল – আপনাদের দুইজনের ব্যাটারীই ‘ডাক্তার’! আশা করি জমবে…।
LikeLike
চমৎকার লাগলো পোস্টটি।
লেখা পড়ে মনে হলো আড্ডাতে ঘুরে এলাম আপনার সাথে।
শুভকামনা রইল প্রিয় সাহাদাত ভাই।
LikeLike
দাইফ ভাই, আপনার সাথেও এমন একটা আড্ডার ইচ্ছা আছে। আশাকরি আগামীতে আমাদের এমন আড্ডা হয়ে যাবে…
LikeLike
আপনে কেমন আছেন? আপনাকে চতুরে দেখি না যে?
LikeLike
আরে এ যে দেখছি আমাদের কবি ভাই। শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।
হা, চতুরে যাচ্ছি না, যেতে মন থেকে সায় পাই না। নিজকে চতুরে আর মানিয়ে নিতে পারছি না। গলায় যেন একটা কাঁটা বিঁধে ফেলেছি, যা তুলে ফেলতে পারছি না! আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
শুভেচ্ছা থাকল। মাঝে মাঝে এসে দেখে গেলে খুশি হব।
LikeLike
উদরাজী ভাই, আপনার সাথে আমিও সহমত পোষন করছি।
LikeLike
আমি আড্ডা মিস করছি। ভেলপুরী নয়।
ভেলপুরী খেতে গিয়ে এমন ধরা খেয়েছিলাম, সে কথা মনে হলে এখনো হাসি পায়।
প্রথম যখন ইন্ডিয়া গিয়েছি তখন দিল্লীতে রাষ্ট্রপতি ভবন দেখতে সবাই যখন ব্যাস্ত, তখন আমি মার্চের গরমে অস্থির হয়ে গাছের ছায়ায় বসে ছিলো। হাতের পানির বোতলও শূণ্য। এমন সময় ভেলপুরীওয়ালা দেখে ভাবলাম খেয়ে দেখি স্বাদ কেমন আর ভেলপুরী খেলে পানিও পাবো,
৫রুপির ভেলপুরী যখন আমার হাতে ধরিয়ে দিলো, আমি তো পুরাই তব্দা খেয়ে গেলাম। মুড়ী মাখানোতে একগাদা টমেটো সস দিয়েছে। এর নাম ভেলপুরী????
আশেপাশে কয়েকটা ছোট ছেলেমেয়ে ছিলো তাদের ডেকে দিয়ে দিয়েছি।
LikeLike
হা হা হা…।
ভেলপুরি আমার কাছে মন্দ লাগে না! তবে বানানোর উপর নির্ভর করে!
পানিপুরি বলে আর একটা খাবার আছে, সেটার দেখা ঢাকাতে এখনো পেলাম না!
আপনাকে আমরাও আড্ডায় মিস করছি… আপনি থাকলে রেসিপি বা রান্নাবান্না নিয়ে আরো বেশী চুটিয়ে সবাইকে গুলিয়ে খাইয়ে আড্ডা দিতে পারতাম।
আশাকরি এমন দিন আসবে… আমাদের আড্ডা চলবেই।
LikeLike
এত দিনে দুঃখটা ঘুচলো! ঐ একই স্থানে ভেলপুরি দেখেও খাইনি, জুলাই মাসের গরম (৪৫ ডিগ্রি সে.), তাই লোভ সামলে ছিলাম। কিন্তু না খাবার দুঃখ বয়ে বেড়াচ্ছিলাম বারো বছর ধরে!! আজ আমাকে বাঁচালেন ভাই!!
LikeLike
হা হা হা।।
কোপালে থাকলে ঠেকায় কে!
সবই কোপাল!
LikeLike
Ami aponader agami adday thakte chai…
LikeLike
ধন্যবাদ খালেদ ভাই,
আবশ্যই আপনি উপস্থিত থাকবেন…।
নিয়াজ ভাই ঢাকায় এলে আবার একটা আড্ডা হতে পারে…
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আহা ভুল্পুরী! এখনও পেটে আছে মনে হয়। 😀
LikeLike
হা হা হা… জুলিয়ান ভাই, আমি ভেলপুরি প্রথম খেয়েছিলাম এক খোবার এলাকায় একটা ইন্ডিয়ান হোটেলে…
ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য। ওয়ার্ড প্রেসে একটা ব্লগ বানিয়ে নিন, সহজ ও সুন্দর।
LikeLike
ওয়ার্ড প্রেসে জুলিয়ান ভাইয়ের ব্লগ আছে একটা, নাম “ছোটগল্প”। খুব সুন্দর একটা ব্লগ! কেমন করে যেন একবার ঢুকে পড়েছিলাম, পরে আর খুঁজে পাইনি।
LikeLike
ধন্যবাদ আপনার তথ্যের জন্য। আজ খুঁজতে বের হব। ফ্লোয়ার হতে হবে…।
LikeLike
শাহাদাত ভাই, সুস্থ আছেন তো। আপনাকে গুগল সার্চ দিয়া বাইর করছি। আপনেকে আমাদের সাইটে মিছ করতে ভাল লাগছে না। তারা তারি আসেন প্লিজ। মানহুশ……. http://www.blog.sajjadbd.com মনে আছেতো? আমরা এই সাইটার নাম পরিবর্তন করার চেষ্টা করছি। চারিদিক.কম এই টাইপের।
তাড়াতাড়ী আসেন। ভাল থাকেন।
LikeLike
ধন্যবাদ মানহুশ ভাই, আমাকে খুঁজে বের করার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। হা, সাজ্জাদ ভাইয়ের বল্গে আমি মাঝে মাঝে যাই কিন্তু কমেন্ট এবং পোষ্ট করার কিছু খুঁজে পাই না! হা হা হা… হঠাত বন্ধ হয়ে গেল ক্যানো তাও বুঝতে পারছি না…
হা, আমি আছি আপনাদের সাথে। চারিদিকের উন্নতি কামনা করছি।
আবারো শুভেচ্ছা।
LikeLike
Priyo Shahadat bhai… kemon achen? onek din por apnar blog e ashlam bole khoma cheye nichchi prothomei. bhel purir shei adda nie post deyar ichcha thaka shotteo aaj obdhi dite pari nai. apnar ei post ta peye darun laglo. shediner adda ta asholei khub upobhog korechi. bohu din por deshe fire erokom ekta adda dilam. aro onek priyo blogger der onuposthiti te jodio kharap lagchilo. hothath korei eorkom ekta adda ayojon korar jonno apnar kache kritoggo, shei shathe Huda bhai, Shada Kalo bhai, Akash Gonga o Masud keo onek dhonnobad adda ta ke shofol korar jonno.. bloger bondhuder erokom ayojon amar jonno onek boro pawa hoye roilo etukui bolte pari. bhobisshoter diek takie roilam deshe ashle jeno erokom adda aro bloger bondhuder niye dite pari. onek onek shuvo kamona roilo apnar o apnar poribarer jonno. 🙂
LikeLike
মাহবুব ভাই, এতদিন পর আপনি এই আড্ডায় যোগ দিলেন। হা হা হা, বুড়িগঙ্গাতে কত পানি গড়িয়ে গেল। যাক, তবুও। আপনি না থাকলে এমন আড্ডা হত না। আপনাকে ধন্যবাদ।
আশা করি আপনি ভাল আছেন পরিবার পরিজন নিয়ে। আবার কবে দেশে আসবেন? দেশে আসলে আবারো আড্ডা দিতে হবে তবে এবার সময় নিয়ে আসবেন! হা হা হা।।
আমরা সবাই ভাল আছি। মাঝে মাঝে এই রেসিপি ঘরে উঁকি দিয়ে গেলে খুশি হব।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
মেঘ রোদ্দুর একেবারে মেঘের আড়ালে চলে গেল কেন, তা নিয়ে অনেক ভেবেছি। এখনও ভাবনার শেষ হয়নি। ব্যাস্ততার কারণে হলে কিছু বলার নেই। কিন্তু এমন নীরবতা দুশ্চিন্তার খোরাক যোগায়।
কেমন আছো মাহবুব? তোমার বাড়ির, বাচ্চার সব খবর ভাল তো?
কখনও যদি মনে হয় এই ঠিকানায় লিখতে পারোঃ nazmulhuda1347@gmail.com
ভালো থেকো।
LikeLike
হুদা ভাই মেঘ মানে মাহবুব ভাইয়ের এত দেরীতে রেস্পন্স দেখে আমিও অবাক হয়েছিলাম।
হয়ত ব্যস্ত ছিলেন। মাহবুব ভাই এখন ভাল মনের মানুষ এতে আমার কোন সন্দেহ নেই।
আশা করি তিনি আমাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন, আমরা একজন ভাল বন্ধু পাব।
ধন্যবাদ।
LikeLike
Ami shotti khubi bhaggoban je apnader moto blog bondhuder shaniddhe ashar shujog peyechi… ami shotti darun bhabe anondito.. Udraji bhai o Huda bhai, shotti buri gongay onek panigorie gelo, aro gelo koto nodi shukie, tar pro ami ashlam… amar barir o shontaner shob khobor ALLAHR rohmote bhalo… ashole shara dine officer kaajer bystota ar amar 5 mash boyoshi notun manushta amar shobta shomoy nie nichche, nijer moto kore shomoy ber kora ta khub joruri bujheo beshir bhag shomoyi ta korte pari ni.. eta jemon shotto thik temon shotto shara diner shokol bystotar majheo apnader shobar kotha bar bar mone pore… ekhon theke cheshta korbo niyomito howar… apnader doa ar shohojogita ekanto kammo…
LikeLike
ha ha ha…… aponiO valo thakun. Amra shatha achi.
Apnader sobar jono Suveccha.
Maje maje sound diye zaben! ha ha ha…
LikeLike
তোমার আগ্রহ আর আন্তরিকতা মনে দাগ কেটে রেখে যায়। আমাদের সাথে আড্ডা দেওয়ার চেয়ে বাচ্চার দেখভাল করা অনেক বেশি দরকারী এবং আনন্দের। ব্লগের আড্ডা একেবারেই কর্মহীন সময়কে কর্মমুখর করে তুলবার জন্য।
ভাল থেকো মাহবুব।
LikeLike
Priyo Udraji bhai o Huda bhai… INSHA ALLAH shathe achi..
Udraji bhai, apnar ekta kotha shobshomoy mone kori, apni bolechilen lekha lekhi amake bachiye rakhbe, asholei tai… moner shobuj batash tuku likhe felte parle ekta shorol proshanti pai… cheshta korchi abar shuru korar… Huda bhai, amar kache blogging ta mone hoy amar moner kaaj. cheshta korchi abaro niyomito hote.. ei post er comment section ta te off topic e onek beshi alap hoye jachche,,, aj ekhanei iti tanchi,, bhalo thakben.. 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ হাসান ভাই। আশা করি, আমাদের যোগাযোগ আজীবন চালু থাকবে।
LikeLike
ভালো লাগলো তোমার সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটাতে পেরে। যদি সময় পাও, এখানে http://wp.me/2qmzK একবার ঘুরে এসো।
LikeLike
Assalaam Udraji bhai… FB te apnake khujchilam,
thik bujhte parchi na eita apnar profile ID naki Fan page..
apnake add korte chaile kon account e friend request pathabo janaben…
onek shuvechcha…
LikeLike
ধন্যবাদ মাহবুব ভাই, আমি ফেইসবুকে তেমন যেতে পারি না। মাঝে মাঝে দেখি। আমাকে FB request পাঠাতে udraji shahadat লিখে খুঁজে দেখুন।
পেয়ে যাবেন বলে আশা করি।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আচ্ছা, আপনার ফে বু তে সাবস্ক্রাইব করলাম। অনেক ধন্যবাদ।
LikeLike
ধন্যবাদ, আমি ফেইসবুকে গেলে দেখে নেব। শুভেচ্ছা।
LikeLike
ভেলপুরি তো শেষ…… আড্ডা দেখি এখনো চোলছে!
LikeLike
পরবর্তী আড্ডার আয়োজন না হওয়া পর্যন্ত এটার আয়ু ফুরাবে না। মেঘ রোদ্দুর তো দেশ ত্যাগী, এবারে তোমার পালা আড্ডা আয়োজনের! ঢাকা আসছি আজ, এখন রাস্তায়। কুহক তো বিরাট বিপদ কাটিয়ে এখন সুস্থ হয়ে উঠেছে। আসো না কোন এক দিন আবার কিছুক্ষণের জন্য আড্ডা জমাই!
LikeLike
হা হা হা… আড্ডা দিতে ঢাকা আসছেন। আসুন। নিরাপদে আসুন। পথে কিছু খাবেন না, কারো সাথে কথা বলার দরকার নেই।
আপা, সাথে আছেন না একা!
LikeLike
হা হা হা… আমাদের আড্ডা চলবেই। কুহুক ভাইয়ের কি হল? এখন তিনি কোথায়? যোগাযোগ হলে আমার কথা বলবেন। ফোন থাকলে দিতে পারেন।
LikeLike
সাদাকালো ভাই, কোথায় আছেন। গতকাল সন্ধ্যায় বেইলী রোডে আপনার কথা মনে পড়ছিলো। আপনার ফোন নং টা হারিয়ে ফেলেছি। প্লিজ এস এম এস করুন ০১৯১১৩৮০৭২৮ এ। নুতন সেট কেনায় এই সমস্যা, পুরাতন সেট চুরি হয়ে গেছে।
কেমন আছেন?
LikeLike