গ্যালারি

খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (গতকিছু দিন আগের এক দাওয়াতে)


আজকাল কেহ কাউকে দাওয়াত দেয় না, দাওয়াতের রেওয়াজ খুব একটা আর নেই! এর নানান কারন আছে, মানুষের ইনকাম, দ্রব্যমুল্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি, সাথে মানুষের সময় কমে যাওয়া, এখন সময় পেলে মানুষ একা থাকাই পছন্দ করে, নিজেরা নিজদের মত করে রান্না করে খায় এবং ঘুমায়। মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো মোটামুটি এখন দিশোহারা, যত একা থাকা যায়, এতে খরচ কম এবং আলাদা টেনশন নিতে হয় না। আমরা ছোট বেলায় অনেক দাওয়াত খেয়েছি, আত্মীয় স্বজনের বাসায় এবং আমরাও দাওয়াত দিয়েছি, এখন আর তা ভাবা যায় না। এখন শুধু বিবাহ, মুসলমানি ইত্যাদিতেই দাওয়াত দেয়া হয়, তাও বাসায় না, কোন সেন্টারে, এবার আসলে আসুন না আসলে নাই। সবার এখন গা ছাড়া ভাব কিংবা বেঁচে থাকার চেষ্টা।

যাই হোক, কিছুদিন আগে দাওয়াত পেয়েছিলাম, আমার এক বন্ধুর বা আমাদের একই ট্রেডের এক ব্যবসাহীর বাসায়। সেই দাওয়াতের খাবারের ছবি তুলেছিলাম, অনেক দিন ধরে দিবো দিবো করে দেয়া হচ্ছিলো না, আজ হাতে সময় পেতে তুলে দিচ্ছি। চলুন খাবার গুলো দেখি, বাসার খাবারের রান্নার স্বাদ চমৎকার হয়েই থাকে, বিশেষ করে কাবাবের স্বাদ এখনো মনে করতে পারি। চলুন দেখি।

কম্ভিনেশন চমৎকার ছিলো, কেহ চাইলে সাদা ভাত গরুর গোশ্ত এবং ডাল, আর চাইলে পোলাউ রোষ্ট ইত্যাদি, মানে যার যা ইচ্ছা! প্রায় প্রত্যক্টা খাবারই অসাধারন ছিলো।

কাবাব অসাধারন স্বাদের ছিলো। এর স্বাদ আলাদা মার্ক দেয়া যায়।
আমার প্লেট, খাবারের শুরুতে।
দাওয়াতে যাবার প্রাক্কালে লিফটে প্রিয়তমা স্ত্রীকে পেলে, কে না ছবি তুলবে! হা হা হা

সবাই ভাল থাকবেন, আনন্দে কাটুক আপনাদের সবার জীবন, দাওয়াত খান, দাওয়াত দিন, ভালবাসা জেগে উঠুক সবার প্রানে, শুভেচ্ছা।

3 responses to “খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (গতকিছু দিন আগের এক দাওয়াতে)

  1. ফেসবুকে আপনার পুরানো পোস্টগুলো আর দেখছি না। আপনি কি হাইড করে ফেলেছেন পোস্টগুলো?

    Liked by 1 person

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]