গ্যালারি

আড্ডাঃ অনলাইনের বন্ধুদের সাথে বন্ধুতা ও খাবার দাবার


কম্পিউটার জানি বা দেখেছি সেই DOS ভার্সান থেকে, যখন ডিক্স ইন্সার্ট করে সি প্রম্পট বা ড্রাইভে আসতে হত! সেই দিন গুলোর কথা বললে এখন অনেকেই হাসবে, বলার দরকার নেই, আপনাদের হাসিয়ে আমার কি লাভ হবে তবে যারা আমার বয়সি আছেন তারা এই শব্দ গুলো দেখলে নিশ্চয় এখন হাসেন! Wordstar, Lotus 123, dBase ইত্যাদির কথা বললে অনেকে হেসে গড়াগড়ি খাবে। এই জামানায় আপনাদের কাছে কম্পিউটার কত সোজা, কত সহজে আপনি আপনার দৈনিক কাজ গুলো করে যাচ্ছেন! যাই হোক, এই কম্পিউটারে যখন অফলাইনের যোগাযোগ শেষ হয়ে অনলাইন মানে রিয়েল টাইমে যোগাযোগ বা আড্ডা শুরু হল, তখন থেকে আমিও আছি। যাব কোথায়? এই দুনিয়াতে আর যাবার জায়গা কোথায় আমাদের মত মধ্যবিত্ত মেন্টাল মানুষদের!

যাই হোক, যা বলছিলাম, আমি এখন চান্স পেলেই অনলাইনের আড্ডা শুনলেই যোগ দেই। ভাল লাগে, পুরানো বন্ধুদের কাছ থেকে দেখে কার না ভাল লাগবে। গত কয়েকদিন আগে তেমনি এক আড্ডা। অনলাইন ও বাস্তবের (এরা সবাইও এখন অনলাইন শিল্পী) কিছু বন্ধুদের সাথে কিছু সময়! হা হা হা, আসলে  এই আড্ডাবাজ বন্ধুরা সেন্টমার্টিন যাবার একটা পায়তারা করছিলো!


ছবি ১, এই সব আড্ডায় কোন ফরমাল কিছু নেই, আপনার বলার থাকলে আপনি বলুন।


ছবি ২, এমন আড্ডায় মোবাইল ক্যামেরা বন্ধ করার একটা আইন পাশ করে ফেলা দরকার।


ছবি ৩, আড্ডা চলছিলো,  ফাঁকে দেখলাম একজন বোন অনেক ভাইকে হাত বন্ধন পরিয়ে দিচ্ছেন, কেহ কিছু বঝার আগেই!


ছবি ৪, এই হচ্ছে মমিনুল ইসলাম লিটন। ৩০ বছর আগে যেমনি, এখনো তেমনি। শুধু সামান্য ভুড়ি বেড়েছে মাত্র!


ছবি ৫, এমন আড্ডা চলার পথে কিছু না খেলে কি হয়! এই কাঁচা আমসত্ব গুলো কলকাতা থেকে নিয়ে এসেছেন আমাদের প্রিয় শিবানী দিদি।


ছবি ৬, এখানে চামচ দেয়ার দরকার ছিল না।


ছবি ৭, আড্ডায় সামোছা, সিংগারা না থাকলে চলে না।


ছবি ৮, আহ, মিষ্টি!


ছবি ১০, আড্ডায় কলকাতার একজন বন্ধু ছিলেন। পরিচিত হয়ে ভাল লাগলো, কলকাতা গেলে আড্ডা দেয়া যাবে।


ছবি ১০, প্রিয় শিবানী দি।

সবাইকে শুভেচ্ছা। এমন অনলাইন আড্ডা হলে আমাকেও দাওয়াত দিতে পারেন, যোগ দিতে চেষ্টা করবো।

(আজকাল আর লিখতেই পারছি না, না আছে সময়, না আছে চিন্তা ভাবনা। ঘরে অফিসে সব জায়গাতেই ধরা খেয়ে আছি। মনে কত কথা জমে আছে, কি করে কোথায় লিখি খুঁজে পাচ্ছি না। কেহ সামান্য সুযোগ দিতে চায় না!)

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]