গ্যালারি

রেসিপিঃ শেফ বলরামের বিরিয়ানী (পাতাইয়া, থাইল্যান্ড)


বিদেশ গেলে দেশের মায়া বুঝা যায়! আর দেশের খাবার! সেটা আর বলতে হবে না! দেশের খাবার পেটে না পড়লে, চোখ মুখ শুকিয়ে যায়! দুই একদিন ভিন্ন দেশী খাবার খাওয়া যায় বটে, তার পর দাঁত আর মুখ খিঁচতে থাকে! কথা আমি সঠিক না বেঠিক বললাম, প্রবাসী ভাই বোনরা বলতে পারবেন। উপায় নাই দেখে অনেকে চালিয়ে যান কিন্তু মনের অবস্থা কেমন থাকে তা বলে বা ব্যাখ্যা করে বুঝাতে পারবো না! আমি নিজে সাড়ে নয় বছর টানা প্রবাসী জীবনে ছিলাম, আমি জানি। এক প্লেট ভাত, দুই চামচ পাতলা ডাল আর একটু আলু ভর্তার জন্য আমি নিজেও ২২০ কিলো মিটার গাড়ী চালিয়ে ছিলাম! বাংলা খাবারের দাওয়াত বলে কথা! প্রবাসী জীবনের এখন সেই দিন গুলোর কথা মনে পড়ে! যাই হোক, এই সব ব্যাপারে অনেক কথা সামনে আলোচনা হবে, অনেক আলোচনা হয়েছে আগেও।

কয়েকদিন আগের কথা, আমি ও বন্ধু শ্যামল থাইল্যান্ডে নেমেই পাতাইয়া চলে গেলাম। হোটেলে উঠেই বন্ধু শ্যামল জানালো, দেশী খাবার খেতে হবে। আমি বললাম, না বিদেশে এসেছি, বিদেশী খাবার খাব (আসলে আমার মনের কথা ভিন্ন ছিল)! হোটেলের লবিতে এসে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করলাম, কোথায়ও বাংলা খাবারের হোটেল আছে কি না? কেহ জবাব দিতে পারলো না। সামনে এক বাঙ্গালী (যিনি সেখানেই থাকেন বলে পরে জেনেছি, বাংলাদেশীরা এখন দুনিয়ার সব কোনায় কোনায় আছে) পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি শুধু এটুকু জানালেন, ওমুক মার্কেটে বিরানী পাওয়া যায়! আমরা রাস্তায় নামলাম! ছোট খাবারের দোকানে আমরা যখন পৌছি তখন সেটা বন্ধ হবার পথে।

আলো জলমলে এই শহরে রাত জাগার সুচনা!

প্রনালীঃ (আজ রাতেই পুরা বর্ননা লিখবো)

ছবি ১


ছবি ২


ছবি ৩


ছবি ৪


ছবি ৫


ছবি ৬


ছবি ৭


ছবি ৮


ছবি ৯


ছবি ১০


ছবি ১১


ছবি ১২


ছবি ১৩


ছবি ১৪


ছবি ১৫


ছবি ১৬


ছবি ১৭


ছবি ১৮

শুভেচ্ছা।

6 responses to “রেসিপিঃ শেফ বলরামের বিরিয়ানী (পাতাইয়া, থাইল্যান্ড)

  1. এই রাতের শেষ কবে হবে…………

    Liked by 1 person

  2. সাহাদাত ভাই , বুঝতে পারি নানান ব্যস্ততার মাঝে আপনার সময় সুযোগ কম… মজা করতেই কথাটা লিখেছি…

    Liked by 1 person

    • ধন্যবাদ বোন।
      আপনার কমেন্ট গুলো আমাকে উৎসাহ দেয়। হ্যাঁ, এই বাঁধা পেরিয়ে এই ধরনের লেখালেখি প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। আমি তবুও চেষ্টা করি।

      অফিসে দেখা যায় না, সবাই আড় চোখে দেখে।

      আর বাসায় কম্পুটারের সামনে বসলে স্ত্রী, ছেলের চোহারা কালো হয়ে যায়। আজকাল ছোট ছেলের জন্য আর চান্সই পাচ্ছি না। কি করবো বুঝে উঠছি না। মনে করেছিলাম লিখে আক্টু পরিচিত পাব(!), এই জীবনে সেটাও দুরহ হয়ে উঠছে।

      তবুও চালিয়ে যেতে হবে।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  3. assalamu alaikum vaiya, eta recipe chai plz

    Like

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]