হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ – ১৯ জুলাই, ২০১২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার, চিত্রনাট্যকার ও চলচিত্রনির্মাতা। তিনি বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। (লেখাটা উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া, লিঙ্কে ক্লিক করে আপনারা পড়ে দেখতে পারেন। প্রায় সব কিছুই আছে তবে তার প্রকাশিত বইয়ের তালিখা দেখতে পেলাম না!)
যাই হোক, নুহাশ পল্লীতে এটা আমার ৩য় ভ্রমন, এর আগে দুইবার আমি সেখানে গিয়েছিলাম। প্রথমবার পিকনিকে, ২য় বার এমনি ঘুরাঘুরিতে, এবার ৩য় বার এমনি ঘুরাঘুরি বলে চলে। ৩য় বারের ছবি গুলো মোটামুটি একটা সিরিয়াল আছে যা দেখে আপনি ঘরে বসেই নুহাশ পল্লীর বিস্তারিত জানতে পারবেন। চলুন দেখে ফেলি!
ছবি ১
ছবি ২
ছবি ৩
ছবি ৪
ছবি ৫
ছবি ৬
ছবি ৭
ছবি ৮
ছবি ৯
ছবি ১০
ছবি ১১
ছবি ১২
ছবি ১৩
ছবি ১৪
ছবি ১৫
ছবি ১৬
ছবি ১৭
ছবি ১৮
ছবি ১৯
ছবি ২০
ছবি ২১
ছবি ২২
ছবি ২৩
ছবি ২৪
ছবি ২৫
ছবি ২৬
ছবি ২৭
ছবি ২৮
ছবি ২৯
ছবি ৩০
ছবি ৩১
ছবি ৩২
ছবি ৩৩
ছবি ৩৪
ছবি ৩৫
ছবি ৩৬
সবাইকে শুভেচ্ছা। সময় সুযোগ পেলে আপনারাও একবার ঘুরে আসতে পারেন, আনন্দ পাবেন এবং নিজের স্বপ্ন বাড়াতে পারবেন।
আপনারা মনে হয় নুহাশ পল্লী ও হোটেল নিরিবিলি তে একই দিনে গিয়েছিলেন।
LikeLiked by 1 person
হা হা হা, ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার চোখের তারিফ করে গেলাম। আপনি সত্যিই এই ব্লগের একজন নিয়মিত পাঠক। আপনাকে অভিনন্দন জানাই। হ্যা, একই দিনে। সেজন্য আমাদের নিরিবিলি যেতে প্রায় বিকেল চার টা বেজে গিয়েছিলো। তাছাড়া পথে আমরা ভুল করে প্রায় এক ঘন্টা বেশি ড্রাইভ করতে হয়েছিল। শুভেচ্ছা নিন।।
LikeLike