ডিম মানব জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ন খাবার। সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে নানান খাবারে আমরা ডিম ব্যবহার করে থাকি। আর বিশেষ করে ব্যচেলরদের জীবনে তো শুধু ডিম ই ডিম! সকালে ডিম, দুপুরে ডিম, বিকালে ডিম, রাতে ডিম! যাই হোক, এত কিছু বুঝি না! আমি নিজেও ডিম পছন্দ করি, বিপদের বন্ধু হিসাবে! খাবারের বেলায় কিছু না থাকলেই, ডিম! ভাঁজা, রান্না, সিদ্ধ! রুটি, পরোটা এবং সাদা ভাতের সাথে ডিম ভাঁজার তুলনা নেই! আহ! চলুন আজ এমনি একটা সাধারন ডিম ভাঁজা দেখাই, যাকে অমলেট বলা হয়ে থাকে! আপনারা এভাবে ডিম ভাঁজা হয়ত সব সময়েই দেখে আসছেন! তবুও, চলুন। যারা নূতন রান্না করতে চাইবেন, তাদের হয়ত কাজে লাগবে!
উপকরন ও পরিমানঃ (পরিমান আপনি নিজেই করে নিন)
– ডিম
– পেঁয়াজ কুঁচি
– কাঁচা মরিচ কুঁচি
– টমেটো কুঁচি
– লবন
– তেল
(আপনি চাইলে আরো কিছু যোগ করতে পারেন, ঝাল চাইলে কাঁচা মরিচ বেশি দিতে পারেন। ধনিয়া পাতার কুঁচি, পুদিনা কুঁচি ইত্যাদি দিয়েও আপনি আপনার মনের মত করে নিতে পারেন।)
প্রনালীঃ (ছবি কথা বলে)
প্রিপারেশনঃ
ছবি ১, শিশুদের খাবারের জন্য হলে সব সময়েই ঝাল/মরিচ কম দিতে হবে!
ছবি ২, প্রয়োজনে হাত দিয়ে কচলিয়ে নিতে পারেন।
ছবি ৩, ডিম দিন।
ছবি ৪, লবন দেখে নিন, এই ধরনের খাবারে লবন অনুমান করেই দিতে হয়!
ছবি ৫, ভাল করে ফেটিয়ে নিন।
মুল রান্নাঃ
ছবি ৬, তেল গরম করে প্রথম দফার কাই দিন।
ছবি ৭, আগুন মাঝারি আঁচে রাখুন।
ছবি ৮
ছবি ৯, সামান্য সময়ের জন্য ঢাকনা দিলে ভেতরটাও ভাল সিদ্ধ হয়ে যাবে!
ছবি ১০, ২য় স্তর হয়ে গেল।
ছবি ১১, তুলে রাখুন। ৩য় স্তর করতে হলে এমনি করতে পারেন।
ছবি ১২
ছবি ১৩
ছবি ১৪
ছবি ১৫, ভাঁজাটা কেমন রাখবেন তা নিজেই নির্ধারন করুন।
ছবি ১৬, রেডি!
ছবি ১৭, আপনার ইচ্ছা, কেমন করে পরিবেশন করবেন!
পরিবেশনাঃ (এটা সম্পুর্ন আপনার ইচ্ছা, আপনি কেমন করে পরিবেশন করবেন)
ছবি ১৮
ছবি ১৯
সবাইকে শুভেচ্ছা।
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন
ধন্যবাদ ভাইয়া।নতুন টেকনিক শিখলাম 🙂
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ আপনাকেও। আসলে আরো একটু ভাল করে দেখানো দরকার ছিলো। এমন রোলড অমলেট দুনিয়ার অনেক দেশে বেশ জনপ্রিয়। তবে তারা এই কাজে যে ফ্রাই প্যান ব্যবহার করে তা আমাদের দেশে কোথায়ও চোখে পড়ে নাই!
শুভেচ্ছা আপনাকে।
LikeLike
বাহ!
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ আপা।
LikeLike