রান্না সব সময়েই এক রকম করে করা উচিত নয়, রান্নার সময়ে মনে রাখা উচিত আপনি কার জন্য রান্না করছেন, কারা আপনার রান্না খাবে। আপনি যে রান্না করছেন তাতে কি যে খাবে তার কি অসুবিধা হবে কি না, ইত্যাদি ইত্যাদি। যাদের জন্য আপনি রান্না করছেন তারা আপনার প্রিয়জন, এতএব তাদের শরীর স্বাস্থ্য আপনার চিন্তার বিষয়। তিনি খেয়ে যদি অসুস্থ্ হন তবে সেটা আপনার কষ্টের কারন হবে। আর একটা বিষয় মনে রাখা দরকার যে, রান্না বা খাবারের অসুবিধা সমূহ যখন তখনই শরীরে দেখা দেয় না, এটা দেখা দেয় ধীরে ধীরে এমন কি অনেক বছর লেগে যেতে পারে। বেশী মশলা বা ঝাল হয়ত এখুনি আপনাকে বুঝতে দিবে না, কিন্তু এক সময়ে নানান সুখ বেঁধে যাবেই। সুতারাং খাবার যেমন মজা তেমনি বয়সের কারনে তা পরিত্যাজ্যও বটে! তবে তেল বেশী, মশ্লাযুক্ত খাবার কম খাওয়াই ভাল। ঝালের প্রতি তো নজর রাখতেই হবে!
চলুন আজ এমনি সাধারন একটা রান্না দেখি যা শিশুদের জন্য রান্না করা হয়েছিল। রোগী, বৃদ্ধ এবং শিশুদের খাবারের প্রতি আলাদা যত্ন দেখানোই এই রেসিপির উদ্দেশ্য। চলুন দেখে ফেলি। সাধারন এবং সহজ রান্না, আপনি শুধু দেখে নিতে পারেন।
উপকরন ও পরিমানঃ (পরিমানের অনুমান আপাতত আপনি নিজেই করুন)
– শিং মাছ
– পেঁপে
– আলু
– পেঁয়াজ কুঁচি
– হলুদ গুড়া
– কাঁচা মরিচ
– লবণ
– পানি
– তেল
প্রনালীঃ (ছবি কথা বলে)
ছবি ১,
ছবি ২,
ছবি ৩,
ছবি ৪,
ছবি ৫,
ছবি ৬,
ছবি ৭,
ছবি ৮,
ছবি ৯,
ছবি ১০,
ছবি ১১, ফাইন্যাল লবণ স্বাদ দেখুন।
ছবি ১২, ঝোল কেমন রাখবেন তা আপনার ইচ্ছা।
ছবি ১৩, গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।
ছবি ১৪, স্বাদের কমতি নেই।
সবাইকে শুভেচ্ছা।