গ্যালারি

আড্ডাঃ কলকাতায় ২১ ঘন্টা, পর্ব ২/৩


কলকাতার পরিবহন ব্যবস্থা অনেক ভাল। রাস্তায় প্রচুর টেক্সিক্যাব, বাস এবং বেবীটেক্সী চলে। এমন কি সারা রাত ধরেই রাস্তায় গাড়ি পাওয়া যায়। তবে হলুদ টেক্সীক্যাব গুলো সাধারন মানুষের জন্য ভাল হলেও এরা মিটারে যাবার কথা থাকলেও তা যেতে চায় না। দরদাম করেই এই সকল গাড়িতে উঠাতে হয়। কিন্তু আপনি উঠেই দেখবেন সে মিটার চালিয়ে দিয়েছে। এর কারন হচ্ছে পুলিশের হাত থেকে বাচার জন্য! এটা পুরাই আমাদের দেশের সিওএনজির মত ব্যবস্থা! আমাদের সিওএনজি গুলো আপনাকে কন্টাকে নিবে কিন্তু মাঝ পথে জানিয়ে দেবে, পুলিশ ধরলে বলবেন মিটারে যাচ্ছি। আমরা সাধারন মানুষরা কি করব! যাই হোক, কলকাতায় আরো কয়েকবার যাওয়াতে আমি সিদ্বান্ত নেই, রাতে পুরানো পরিচিত এলাকা মারকুইস স্ট্রীট এ চলে যাবার। সেখানে পরিচিত হোটেল আছে, নিশ্চয় যে কোন হোটেলে থাকার একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে।

এদিকে বলে নেয়া ভাল যে, আমার সাথে রেল পথে একজন তরুণ জুটে গেছে, ডাক নাম ‘ইমরান’ (সামনে ছবি আছে)। সেও কলকাতায় প্রথম বারের মত বেড়াতে যাচ্ছে। আমার সাথেই থাকতে চায়। সিলেটের ভাষায় কথা বলে, তবে দেখে মনে হয় ছেলেটা সহজ সরল। আমি কিছু সময়ের জন্য কথা বলে সব জেনে নিলাম, সাথে রাখা যেতে পারে। ওকে সাথে নিয়ে নিলাম। টাকাকড়ির কথা জিজ্ঞেস করলে জানালো একশত ডলার নিয়ে এসেছে মাত্র! যতদুর জানি এই সময়ে একশত ডলারে ৬,১০০/= রুপি পাওয়া যায়, আর এই টাকা দিয়ে ৭/৮ দিন বা কম খরচ করলে তারো বেশী দিন থাকা যাবে বলে জানাই। তবে ওকে আমি এটা বলি যে, আমি তিনদিনের বেশী থাকবো না। পরের দিন গুলো তাকে একাই থাকতে হবে, তবুও ছেলেটা ছাড়লো না, আমার সাথেই থাকবে বলে জানালো।


রাতে ট্রেন থেকে নেমেই রেল ষ্টেশনের দোতালায় গিয়ে ফিরতি টিকেট কাটবো বলে স্থির করলাম। আমি ও ইমরান। আমি একদিন পরে আর ইমরান চার/পাচ দিন পরে। আমি তিনদিন পরের টিকেট পেলাম না, ঠিক আমার সামনের জন টিকেট কাটতেই কাউন্টার থেকে জানালো ২৯ তারিখের টিকেট শেষ! আমার মাথায় বাজ পড়লো! ইমরান হেসে বলল, থাকেন একসাথে যাব। আমার মুখে কোন কথাই বের হচ্ছিলো না, আমি ৬ দিন থেকে কি করবো? তাছাড়া তেমন কাজ নেই বলা চলে। যাই হোক, তবুও দুইজনেই ১ তারিখের জন্য টিকেট কেটে ফেললাম। মনের দুঃখে ট্যাক্সি ক্যাবের কাছে এলাম। এক ট্যাক্সি ড্রাইভার একজন বিদেশি (সাদা চামড়ার মহিলা)  নিয়ে সরদারস্ট্রীট যাচ্ছিলো, আমাদের জিজ্ঞেস করতেই জানালাম, মারকুইস ষ্ট্রীটে যাব, ১০০ রুপিতে সে আমাদের নিয়ে নিল। মহিলাকে একটু উসখুস করতে দেখলাম। আমি মহিলার সাথে কথা বলে অভয় দিলাম, জানালাম আমরাও সরদার স্ট্রীটের কাছে যাব, চিন্তার কিছু নেই, আমরা টাকা বাঁচানোর ইচ্ছায় আছি আর ট্যাক্সি চালকো কিছু টাকা পাবে! পরে মহিলা সারা পথ আমার সাথেই কথা বলছিলো, বাড়ী ইউরোপে, কলকাতা ভাল লাগে, আগেও অনেকবার এসেছে, এবার কলকাতার বাইরেও বেড়িয়েছে, রেলে কলকাতা এসে এখন সরদার ষ্ট্রীটে আজ রাত থাকবে।

সাদা চামড়ার বহু মানুষকে আমি আগেও এই সরদার ষ্ট্রীটে দেখেছি, বাংলাদেশীরা যেমন মারকুইস স্ট্রীটকে আপন করে নিয়েছে, তেমনি ইউরোপ/আমেরিকার লোকজন সারদার স্ট্রীটকেই আপন করে নিয়েছে! আগের অভিজ্ঞতায় জানি সরদার ষ্ট্রীটে এই সকল সাদা চামড়ার মানুষের অভাব নেই, আর অভাব নেই নানা পদের নেশার! বিশেষ করে গাঁজা! হা হা হা। এখানে গাঁজায় দম দেয়া কোন ব্যাপার নয়! মারিজুয়ানা, হাসিস পাওয়া দুরহ নয়! সাদা চামড়ার মানুষের কাছে এই নেশার দ্রব্যগুলো আবার বেশী ফেবারেট! কলকাতার মানুষেরাও এই গাঁজায় দম দেয়াকে কোন ব্যাপার মনে করে না! তাই, যার খুশি যে চালাক!

যাই হোক, ট্যাক্সি থেকে নেমে ডলার ভাঙ্গালাম। হ্যাঁ, রেট ভালই। ১ ডলার = ৬১ রুপি! পরিচিত কয়েকটা হোটেলে গেলাম, সিট নেই! রাত এগারটায় কোন সিট খালি নেই। বাধ্য হয়ে রাস্তায় হেঁটে বেড়ালাম, আমি ও ইমরান। অনেক খুজে একটা রুম পেয়ে গেলাম, হোটেল ডলফিনে। হোটেলটায় অনেক বাংলাদেশী থাকে বলে জানি। আমি হাফ ছেড়ে বাঁচি। ইমরান কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করেই যাচ্ছিলো! বলল এত ছোট রুম, বাজে থাকার জায়গা, আমি বললাম, রাতটা কাটিয়ে দাও, কাল সকালে দেখা যাবে, বা নুতন হোটেলে উঠে যাবে। আসলে আমার মনের অবস্থা তখনো করুন, আমি ৬ দিন থাকবো এটা চিন্তাই করতে পারছিলাম না! তাই কোন কথাই বলতে চাইছিলাম না!

যাই হোক হোটেলে গোসল করে ফ্রেস হয়ে গেলাম। এবার রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। ইমরান জানালো সে রাতে খাবে না! কিছু বিস্কুট আর কয়েকটা কলা আছে সেটা খেয়েই থাকবে। আমি জোর করে ওকে নিয়ে খাবার হোটেলে নিয়ে গেলাম। একটা মুসলিম হোটেল পেয়ে গেলাম।


চিকেন কারি


দারুন বাটার নান রুটি।  এটা ছিল আমাদের রাতের খাবার।

কিছু সময় রাস্তায় ঘুরে আমরা হোটেলে চলে গেলাম। কলকাতার পুরানো কাহিনী মনে জাগল। ইমরানকে জানালাম, সেই সকল গল্প। এক সময় ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে উঠে বাথ্রুমে গিয়ে চরম হতাশ হয়ে পড়লাম, আয়না নেই! দাঁড়ি কাটার কোন উপায় নেই! ইমরানকে বললাম, এখুনি এই হোটেল ত্যাগ করতে হবে।


এই হচ্ছে ইমরান! সকালের চা হাতে, সাহাদাত ভাই একটা ছবি তুলে দেন! হোটেল ছেড়ে আমরা রাস্তায় আবারো!


কলকাতার রাস্তার ধারের চা আমি সব সময়েই পছন্দ করি। দিনে বেশ কয়েক কাপ খেয়ে থাকি। আমাদের দেশে যেভাবে রাস্তায় চা বানানো হয় কলকাতায় সেভাবে নয়। ওরা গরুর দুধে চা পাতা অনেকক্ষণ জ্বাল দিয়ে তবেই চা বানায়। পরিবেশন হয় মাটির কাপে। আমি কলকাতার ১৫/২০ বছর আগেও যেমন চা বানাতে দেখছি, এখনো ওঁরা তেমনি চা বানায়। চা চা চা! এই ছবি দিয়ে ফেবুতে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। আমাদের এক ফেবুবন্ধু এই চা নিয়ে যা জানালেন তাতে আক্কেল গুড়ুম! হা হা হা। ব্রাদার Mohammad Kamal লিখেছেন, Kolkata tea is not healthy. I have seen in Kolkata they’re cooking tea in a big pan with all the ingredients all day. when you cook tea all day, the tea leaf give out a chemical call “tannin” which is very bad for health.Tea is a very good source of antioxidant and milk has “protein” in it.when you put milk into tea that protein eliminates the properties of antioxidant.  আগামীবার গেলে চা কম পান করতে হবে! হা হা হা।।


কলকাতার গলি!


চলতি পথে এমন বাদাম, চানাচুর, মুড়ি ভাজা খেতে কার না ভাল লাগবে।

যাই হোক, চার পাঁচ দিন থাকতে হবে ভেবে আমি কাহিল হয়ে পড়ছিলাম। ভেবে পাচ্ছিলাম না, কি করে এতদিন থাকবো (ঢাকায় আমার কিছু কাজ আছেও)। ফাঁকে একটা ট্র্যাভেল এজেন্টের সাথে কথা বললাম। অতি উৎসাহী হয়ে সে চেক করে জানালো, ইচ্ছা হলে আজ সন্ধ্যায় বাই এয়ারে ফিরে যেতে পারবো, সিট খালি আছে। এয়ার ইন্ডিয়াতে ৪,৫০০ রুপি হলেই টিকেট। আমি পর দিন চাইলাম, সিট নেই, তার পরদিন আছে তবে ৫,৫০০ রুপি। আমার ভিসা যেহেতু বাই এয়ার/বাই রেল তাই এই দুটোতেই ফিরে আসতে হবে! ট্র্যাভেল এজেন্ট থেকে বের হয়ে অনেকক্ষণ চিন্তা করলাম। মাত্র ২১ ঘন্টার থেকে ভালবাসার এই শহর ছেড়ে চলে যাব! না সিদ্ধান্ত নিতে দেরী করলাম না, টিকেট কেটে ফেললাম। ইমরানকে জানালাম, আমি চলেই যাব, আবার এলে অনেকদিন থাকবো, এবার নয়। এবার ইমরানকে বললাম, ফেয়ারী প্লেসের রেল কাউন্টারে রেলের টিকেট ফিরত/ক্যান্সেল করতে/দিতে হবে। সন্ধ্যা ৭.১০ মিনিটে ফ্লাইট, অন্তত ১ ঘন্টা আগে রিপোর্ট করতে হবে। হাতের তখনো ঘন্টা পাঁচেক। আমি বলি, ব্যাপার না। ইমরানকে নিয়ে হেঁটেই আমার কলকাতার একটা পছন্দের জায়গায় চললাম।


ভীষন গরমে, তরমুজ আরাম আনে।


কলকাতার নিউমার্কেট আমার পছন্দের জায়গা। একই ছাদের নিচে সব কিছু পাওয়া যায়। আমি কিছু মশ্লাপাতি কিনবো। শিশুদের জন্য কিছু চকলেট কিনতে হবে।


এদের কাছে নেই এমন কোন মশলাপাতি নেই, এই দুনিয়ায়! না, আসলে আমরা বাঙ্গালী তথা বাংলাদেশীরা সাধারনত যে ধরনের খাবার খাই বা পছন্দ করি তার প্রায় সব মশলাপাতি এই সব দোকানে পাওয়া যায়।


মশলা দোকানে নানান পদের ডাল দেখে মনে লোভ লাগলো। এবার চার পদের ডাল এনেছি মাত্র! টাকা না থাকায় অনেক মশলা মিস করেছি! আমার রেসিপির উপকরনের প্রতি আমার দরদ থাকবে না, তা কি করে হয়? চার পদের ডাল এনে এখন নাম ভুলে আছি, তবে ফেবু স্ট্যাটাস থেকে একটা ডালের নাম উদ্ধার করতে পেরেছি। ধন্যবাদ বোন Lail S Hossain। Looks like the first one is black eyes pea( Bangla nam jani na), then kidney beans( Indian ta bole rajma shombhoboto), the green one looks to be whole mung beans( Gita mugger dal) and the last one whole masoor dal. My best guess from the pic. Close up photo thakle aro bhalo bujha jeto.


কোনাকাটা শেষ কি করে ফেয়ালী প্লেসে যাব ভাবছিলাম। একটা বাস ফেয়ালী ফেয়ালী বলে ডাকাডাকি করছিলো, তাতে জিজ্ঞেস করে উঠে পড়লাম। বাসে চড়ে ইমরান খুব খুশি, টাকা বাঁচবে। হ্যাঁ, কলকাতায় এবারে আমার প্রথম বাস চড়া। বাসের ভাড়া কলকাতায় খুব কম বলেই আমার মনে হয়। নিন্মবৃত্ত, মধ্যবিত্ত, গরীব মানুষের জন্য এই বাস বেশ ভাল পরিবহন। বাস ছড়ার অভিজ্ঞতা বেশ অনন্দদায়ক। তবে কলকাতার বাস গুলো বেশ পুরানো, স্টাইল ওল্ড! বাট ওল্ড ইস অলয়েজ গোল্ড! হা হা হা…


ভাল হোটেলে খাবার ইচ্ছা থাকলেও সময়াভাবে প্রবেশ করতে পারি নাই।


আবার ইমরান! রাস্তার ধারে যা দেখে তাই খেতে চায়! এই দোকানীকে সে বলছিলো, তাকে ঢাকা নিয়ে আসবে এবং ঢাকায় এসে সে এই ব্যবসা শুরু করবে! আমি দেখি আর হাসি! কি বলবো আর! পোলাপাইন!


বাস থেকে ফেয়ালী প্লেসে নেমেই, রেল ষ্টেশনের দিকে যেতেই গঙ্গা নদীর দিকে নজর পড়ল। এই গ্রীষ্মেও গঙ্গা কি অপরূপ! গঙ্গা ঠিক আছে, বুড়িগঙ্গা ঠিক নেই! মনে অনেক দুঃখ পেলাম, তবুও নদীরধারে কিছু সময় বসে রইলাম!

(চলবে)

9 responses to “আড্ডাঃ কলকাতায় ২১ ঘন্টা, পর্ব ২/৩

  1. গোগ্রাসে লেখটা পড়লাম …কি যে ভালো লাগছে লিখে বুঝাতে পারবো না ….. কথনও যদি কলকাতায় যাই তাহলে আপনার লেখাটা পথ প্রদর্শক হিসাবে চমতকার। ধন্যবাদ ।।। 🙂

    Liked by 1 person

    • ধন্যবাদ বোন।
      আমি চেষ্টা করে যাই সহজ করে কিছু বলার মাত্র। আপনাদের ভাল লাগে এটা আমার পরম সৌভাগ্য। হ্যাঁ, কোথায়ও যেতে চাইলে আগে থেকেই কিছু জানা থাকলে ভ্রমন অনেক সহজ এবং সুন্দর হয়।

      আমাদের এক সিনিয়র বন্ধু কলকাতায় প্রতি বছর তিন/চার বার যেত। তার কাছে গল্প শুনে শুনেও আমরা অনেক কিছু দেখে ফেলেছিলাম। কলকাতার অনেক জায়গাতে না যেয়েও তার মুখে শুনে আমরা অনেক কিছু বুঝে গিয়েছিলাম।

      দেশ ভ্রমন মন বড় করে দেয়। সুযোগ পেলে ঘুরে আসুন। ইচ্ছা করলে কম টাকায় ভ্রমন করা যায়, আজে বাজে কেনাকাটা না করলে ভ্রমন অনেক সহজ হয়।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  2. পিংব্যাকঃ আড্ডাঃ কলকাতায় ২১ ঘন্টা, পর্ব ৩/৩ (শেষ) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)

  3. কলকাতায় কোথায় কি পাওয়া যায়, তার একটা বর্ননা চাই। বিশেষ করে আমি ভাল কিছু শাড়ী কিনতে চাই।

    Like

    • হা হা হা,
      কলকাতায় কিছু কিনতে গেলে অনেক অনেক জায়গা আছে। এক একটা জিনিষের জন্য এক এক জায়গা বিখ্যাত। তবে আপনি পারিবারের জন্য যা কিছু কিনতে চাইবেন তা কলকাতা নিউ মার্কেটেই পাবেন।

      পাইকারী দোকান অবশ্য আলাদা।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  4. kolkata amar jabar sok onk aage theke e, dekhi bat a ball a mile gele kono ekdin jawa hoye jabe 🙂
    r ekta kotha apnak akhono bola hoinai bhaiya ami apner onnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnk boro ekjon fan 🙂
    apner lekha jgulo choke pore must pori..ami ranna korte r khete pochondo kori 🙂 kivabe jno apnake fb te peye gelam..terpor theke apner profile ta niyomito dektam..unknown der add kori na..kintu apnak add request diyei diyechilam…jani na j ja khusi vabuk(ta te amar kisu ase jay na 🙂 )
    apner lekha pore ami mugdho hoi r feel kori apni asole o onk valo r boro moner ekjon manus….. r jokon vabi r babu der pic dekhi tokhon aro valo lage…. doa korben amader jonno .. valo thakun khub valo 😀

    Like

    • ধন্যবাদ বোন।
      আপনার লেখা পড়ে আমার আর কিছু বলার নাই।
      বাংলায় গুগলে যে কোন রান্না লিখে সার্চ দিলে আমাকে সবাই পেয়ে যায়। এজন্য আমি সারা বিশ্ব থেকে প্রতিদিন অনেক অচেনা বন্ধু পাই।

      যাই হোক, আপনারা আমাদের গল্প ও রান্না পছন্দ করেন এটা আমাদের জন্য প্রেরনা। আমরা আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।

      শুভেচ্ছা নিন।

      Like

  5. বাংলাদেশের যে সকল ভ্রমন পিপাসু বন্ধুরা কলকাতা ভ্রমনের জন্য আসেন তাদের জ্য বলব সময় নিয়ে একবার বাংলার ঐতিহাসিক শহর নবদ্বীপ মায়াপুর ভ্রমন করে যাবেন,একটা নতুন অভিঞ্জতা হবে।

    Liked by 1 person

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]