আমি টিভিতে প্রায় বিদেশী/দেশী রান্নার অনুষ্ঠান দেখি। নিজে রান্না শিখে যাবার পর এই দেখার মাত্রাটা আরো বেশী এবং অনেকটা নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিদেশী রান্না গুলো দেখে ভাবি আমরা বাংলাদেশীরা কত সহজ রান্নাই খাই, কত কম দামের জিনিষ দিয়ে আমরা কত ভাল রান্না করি। মেরিকা, ইংল্যান্ড, ইউরোপ, মিঠলইষ্টের সহ ভারতীয় রান্না গুলো দেখে (এমন কি শ্রীলঙ্কার) ভাবতে বসি, কত কম মশলা দিয়ে আমরা রান্না করি। আমাদের রান্না গুলো সিম্পল এবং সস্তা। কিন্তু খাদ্য মানের (শারীরিক দিক বিবেচনায়) দিকে আমাদের এই খাবার গুলো ফেলনা নয়। আমাদের খাদ্য গুলো দেখলে হয়ত উন্নত বিশ্ব হাসবে, কিন্তু আমাদের এই খাবার গুলো খেলে আমি নিশ্চিত আয়ু বাড়বে অনেক দিন, ফিট থাকা যাবে আমৃত্যু। আমাদের খাবারে এমন কোন উপকরন নেই যা আমাদের মেদ বাড়িয়ে মোটা করে তুলবে এবং আমাদের কর্ম বিমুখ করে দেবে (তবে ভেজালের এই ভিড়ের দেশে আমি তাদের অভিশাপ দেই যারা আমাদের এই সহজ খাবারের উপকরনেও ভেজাল দেয়)।
যাই হোক, বললে অনেক কথা বলা যায়। মোটা মোটা চিজ, ব্রেড, বাটার, স্লাইস মাংস দেখে যারা হতাশায় ভুগেন তাদের আমি বলি, যে কোন মোটা মানুষদের কাছে একবার যান এবং শুনে নিন তার কাহিনী! আমি নিচিন্ত চোখে পানি চলে আসবে! সেই তুলনায় আমরা বাংলাদেশীরা অনেক ভাল আছি। আমাদের শাক সবজি, ডাল ভাত আমাদের প্রিয়। এক জন্ম এভাবেই পার হয়ে যাক না!
চলুন কথা না বাড়িয়ে আজ একটা গ্রামীন রেসিপি আপনাদের কাছে হাজির করছি। শহরের আঁতেল মামুরা হয়ত এই রেসিপি দেখে বলে উঠবেন এটা আবার কি? হা, রেসিপি প্রিয় বন্ধুরা, খুদের ভাত বা বউ খুদি বা বৈ ভাত। আখাউড়া অঞ্চলে এটা খুবই জনপ্রিয় খাবার। ভর্তা বা মাংস দিয়ে সকালের নাস্তা হিসাবে এটা অত্যান্ত জনপ্রিয়। ওহ, বলতে ভুলে যাচ্ছি, আমি এই জীবনে দুইবার খেয়েছি (একবার আখাউড়ায়, একবার নিজে রান্না করে (এই রেসিপি), আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। খুদের চাল দিয়ে এমন খাবার, খেলেই বুঝতে পারবেন! যারা এখনো খান নাই, তাদের একবার খেয়ে দেখতে অনুরোধ করি প্রথমেই।
আপনারা অনেকে জানেন আমার ব্যাটারীর গ্রামের বাড়ী আখাউড়া। তিনিই প্রথম আমাকে এই রান্নার কথা বলেন এবং আমি একবার শশুরবাড়ী গেলে তিনি আমাকে সকালে এই খাবার খাওয়ান। এবার চান্স পেয়ে ঢাকায় এই রান্না আমি নিজেই করি (ফর্মুলা তিনি বলেছেন)। চলুন দেখে ফেলি। দেখুন কত সহজ রান্না।
উপকরনঃ
– খুদের চাল বা ভাঙ্গা চাউলঃ এক কেজি
– পেঁয়াজ কুচিঃ এক কাপ
– দারুচিনিঃ দুই টুকরা
– এলাচিঃ দুই তিনটে
– আদা বাটাঃ দুই চা চামচ
– রসুন বাটাঃ এক চা চামচ
– কাঁচা মরিচঃ কয়েকটা
– হলুদ গুড়াঃ হাফ চা চামচ (এটা না দিলেও চলে, শুধু রং করার জন্য। যারা সাদা খেতে চান তাদের এই হলুদ গুড়া দেবার দরকার নেই)
– লবন
– তেল (এক কাপের কম)
– পানি
প্রনালীঃ
খুদের চাল গুলো গ্রাম থেকে সংগ্রহ করা। এখন নাকি ঢাকাতেও কিনতে পাওয়া যায়। ভাল করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন।
হাড়িতে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি, আদা, রসুন, কাঁচা মরিচ, দারুচিনি, এলাচি ও সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে ভাঁজুন।
পেঁয়াজ হলদে রং এ আসলে ধুয়ে রাখা খুদের চাউল গুলো দিয়ে দিন।
ভাল করে মিশিয়ে নিন। সামান্য হলুদ দিন (এটা শুধু রং এর জন্য দেয়া হয়েছে, আপনি চাইলে নাও দিতে পারেন)
ভাঁজা হয়ে গেলে এবার পানি দিতে থাকুন।
মোটামুটি চালের উপর এক ইঞ্চি পানি দিতে হবে (যারা পোলাউ রান্না করেন তাদের কাছে এই অনুমানটা খুবই সহজ)
এবার ঢাকনা দিয়ে দিন। তবে এর আগে পানিতে লবন দেখুন। পানি কটা বা একটু লবন বেশী হতে হবে। চাল বাড়লে এটা ঠিক হয়ে যাবে।
মাধ্যম আগুনের আঁচে মাঝে মাঝে ঢাকনা উলটে দেখে নিতে ও নাড়িয়ে দিতে পারেন।
এমন অবস্থায় আস্তে বেশী দেরী লাগবে না!
শেষের দিকে দমে রেখে দিতে পারেন। পানি কম কিন্তু চাল নরম হয় নাই, এমন হলে আরো সামান্য পানি দিয়ে ভাল করে নাড়িয়ে দিতে পারেন।
ঝরঝরে রাখতে চাইলে রাখুন। আর সামান্য নরম করতে চাইলে আরো কিছুক্ষন জ্বাল দিতে পারেন।
ব্যস, এই তো আমাদের প্রান প্রিয় দেশের সহজ একটা রান্না, যাকে গ্রাম বাংলায় বলে বউ খুদি, কি চমৎকার, নিশ্চয় এই নামের পিছনে একটা মজার ইতিহাস আছে, সেটা আমরা কয়জন মনে রাখি।
রেসিপি প্রিয় ভাই, বোনদের আমি অনুরোধ করবো, সুযোগ থাকলে একবার খেয়ে দেখতে পারেন। যে কোন মজাদার শুঁটকী ভর্তা বা নরমাল মরিচ ভর্তা বা যে কোন মাংসের ঝোল দিয়ে একবার খেয়েই দেখুন।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
(বলতে ভুলে গেছি, কোন এক রেসিপি প্রিয় ভাই একবার কোন একটা রেসিপির কমেন্টে আমার কাছে এই খুদের চালের রেসিপির কথা জানতে চেয়েছিলেন, তখন আমাদের কাছে খুদের চাল ছিল না বলে যথা সময়ে এই রেসিপিটা দিতে পারি নাই। আজ উক্ত ভাইয়ের নাম ভুলে গেছি, ক্ষমা করবেন প্রিয় ভাই। আজকের এই রেসিপি আপনার জন্যই। যেখানে থাকুন ভাল থাকুন।)
eta amader basay sada kore ranna kora hoy (holud chara r ki). ektu ada kuchi r asto rosun (desi rosun besi moja) diye darun hoy 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
হা, হলুদ না দিলেই সাদা। আদা এই খাবারের প্রান। হা হা হা।।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ami ay ranna koyakbar kayasi amar onak valo lagay amar mar hatar ar dadar hatar onak moja.kaytay essa hossay.
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনাদের নুতন সংসার কেমন চলছে? (আমি যে উর্মি বোনকে চিনি, তিনি কি আপনি?)
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Vaia ektu dalpurir recipe diyen….daaler onk dam…tai kono dokane akhon r oishob pawa jayna…shei chotobelay kheyechilam … Khub khete iccha kortese…. Moshurer dal diye korle valo hoy 🙂 it’s a request frm me 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আলু পুরির একটা রেসিপি আছে। তবে ডাল পুরির রেসিপি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করি নাই! আপনার রিকোয়েষ্ট পেয়ে এবার ভাবতে বসলাম। আশা করি সামনে পেয়ে যাবেন।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
আপনার রেসিপি গুলা ভালো লাগে ভাইয়া। সহজবোধ্য, খুব কম সময়ে বানান যায়, এবং খেতেও মজা। আমি খুব এ আনাড়ি রাধুনি, আপনার রেসিপি দেখে সাহস করে কয়েকটা আইটেম বানিয়েছি। এখন কনফিডেন্স লেভেল বাড়ছে 🙂
রোযা উপলক্ষে “ইফতার এ স্বাস্থ্যকর” খাবার এর কোন আইডিয়া থাকলে শেয়ার করবেন প্লীজ।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
হা, বোন আমাদের টার্গেট গ্রুপ হচ্ছে যারা রান্না করতে চান। আমরা চাই সহজ রান্না গুলো দেখে সবাই রান্নাতে আগ্রহী হয়ে উঠুক। রান্না না জানার জন্য আমরা কি কি কষ্ট করি, তা আমার চেয়ে আর কে বেশী জানে।
গত বছরের কিছু রান্না আছে। আশা করি এবারো বেশ কিছু রান্না দিতে পারবো।
আশা করি আমাদের সাথে থাকবেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ভাইয়া, রেসিপিটার জন্য স্পেশাল থ্যাঙ্কস। আমার শাশুড়ি খুদের ভাত রানতেন। উনি হলুদ দিতেন না। উনি যেহেতু জীবিত নেই তাই রান্নার পদ্ধতিটা জানা ছিল না। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। রোজায় এটা একদিন করতে চাই। চাল কোথায় পাওয়া যাবে কারো জানা থাকলে একটু বলবেন।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
সাধারন মুদি দোকান (চাল ডাল বিক্রেতা) কিংবা চাউলের আড়ত খুঁজে দেখতে পারেন। আমাদের জন্য বাড়ী থেকে পাঠানো হয়েছিল।
কত মজাদার রান্না আমরা ভুলে যাচ্ছি।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আগে গ্রাম থেকে চাউল আনা হলে খুদির চাউল অনেক পাওয়া যেত । আমাদের পরিচিত রা নিয়ে যেতেন কারণ আমরা জানতাম না এটা কিভাবে খাওয়া যায় । ধন্যবাদ আপনাকে এই রেসিপি দেয়ার জন্য । শিখে রাখলাম ।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনার রান্নার প্রতি যে আগ্রহ তা দেখে আমার ভাল লাগে। খুব সাধারন রেসিপি এটা। মুদি দোকান কিংবা চাউলের আড়ত এ খুঁজে দেখতে পারেন। পেয়ে গেলে, পরিবারের সবাইকে নিয়ে একদিন খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
সত্যি কথা বলতে কি যখন ছোট ছিলাম তখন খুব আগ্রহ ছিল রান্নার প্রতি , পত্রিকা দেখে দেখে বিভিন্ন রান্না করার চেষ্টা করতাম । যখন থেকে রান্না আমার উপর চাপিয়ে দেয়া হলো তখন থেকে এটা আর সখের রইল না বিরক্তির পর্যায়ে চলে গেল । কেউ এটা পছন্দ করে তো কেউ পছন্দ করে না । নানান ঝক্কি । ফেবুতে আপনার সাইটের ঠিকানা পেলাম । আপনার সাইট ভিজিট করার পর থেকে এখন আর রান্না করতে বিরক্ত লাগে না । রান্না কে উপভোগ করছি । যেমন মশলা কষানোর প্রথম যে ধাপ টা এটা এখন আমি অনুসরণ করি আর এতে সাধারণ ডাল ভাজিও খেতে খুব সুস্বাদু হয় । শুভকামনা রইল আপনাদের প্রতি ।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। আপনার জন্য আমাদের দোয়া থাকল। রান্না একটা বিরাট ভালবাসা। আপনি যাদের জন্য রান্না করছেন তারা কি এটা বুঝে? না বুঝলে একদিন বুঝিয়ে বলবেন। আপনি যে তাদের উপর ভালবেসে দয়া করছেন এটা তাদের বুঝিয়ে দেবেন। খাবার যেহেতু নিজের ব্যাপার, এবং খাবার যেহেতু নিজের জন্যই খেয়ে থাকে, সেহেতু যে রান্না করে দেয় তিনি তাদের ভাল্বেসেই এই কর্ম করে দেন।
আশা করি আপনি এই ভালবাসার প্রতিদান পাবেন। চিন্তা করবেন না।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। আপনার এই কমেন্ট এখানে রেখে দিলাম।
মনে পড়লেই দেখে নিব। শুভেচ্ছা।
LikeLike
এখন তো চালে আর খুদই পাওয়া যায়না। তবে খোলা পোলাও বা আতপ চাল কিনলে খুদ বের হয়। সেটা জমিয়ে বউখুদি রান্না করা যেতে পারে।
আমি কখনো খাইনি। তবে ইচ্ছে আছে এটা রান্না করে টেষ্ট করার।
LikeLike
বলেন কি আপা! এটা খুবই মজাদার লেগেছে আমার কাছে। ময়মনসিংহ, সিলেটেও শুনেছি সকালে এই খাবার প্রচলন আছে।
আশা করি একদিন খেয়ে দেখবেন। চালের আড়ত বা সাধারন মুদি দোকানে পাওয়া যেতে পারে।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আমি তো এলাচি দারচিনি ছাড়াই রান্না করি। হলুদ ও দেই না 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। চলবে। সামান্য ঘ্রান কম থাকবে মাত্র। হলুদ দেয়া হয় শুধু মাত্র রং এর জন্য। না দিলেও চলে, চলবে।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Thank you very much for this recipe. I am the one who requested the recipe for “khuder bhapa” in my comment on the page “ek nojore shob post”. I ate this when I was very young and still remember it. I was very eagerly wanting to eat this again. Since I might not find “khud” in Canada, I’ll just cook this with regular rice. I’ll definitely cook this coming weekend! I really appriciate you remembering my request and posting it for me! Looking forward to learn much more from your blog.
Shadman
(i am a “bon”)
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনি মনে করে দিয়েছেন বলে খুশি হলাম। রেসিপিটা আমার মাথায় ছিল তখন থেকেই। যাই হোক, আশা করি ভাল লেগেছে।
(রেগুলার রাইস দিয়ে এটা বানাতে পারেন তবে আমার ব্যাটারী একটা ছোট সাজেশন দিয়েছেন, তা হচ্ছে চাউলকে হামান বা একটু চেঁচে আধা ভাঙ্গা করে নিতে পারেন, অরিজিন্যাল টেষ্ট না পেলেও কাছাকাছি স্বাদ পাওয়া যেতে পারে। হা হা হা)
আপনার নামের কারনে আমার এই ভুল হয়ে যায়। যাই হোক, এবার থেকে আর এমন ভুল হবে না। আশা করি ক্ষমা করবেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Yes, I had the same plan as she suggested. I plan to buy raw-unprocessed rice (“aatop chal”) and pulse it in the coffee grinder to brake them before cooking. I’ll let you know how close that will get to the original taste. Thanks again for the recipe.
LikeLike
I have tried this recipe with raw-red-rice which is like “dheki chata chaal” with the red skin on. I did 1/2-brake it down in the coffee grinder. I could see the little white tips on the ends of the broken rice – just like in the photo of “khud” you are holding in your hand. Most importantly I did get the taste of “khuder-bhapa”! I enjoyed it with “kalojeera bhorta” and “dim bhaja”. I let a neighbour who is chinese in origin, taste it. She just loved it and asked for the recipe. I e-mailed her the translated recipe and the link to your blog of this recipe so that she can see the photos. Thanks again for the recipe. I have eaten “khuder-bhapa” after such a long time! This will be a frequest weekend food for me. I have lots of raw-red-rice left.
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
রান্না নিয়ে আপনার চেষ্টা আমাদের খুব ভাল লাগে। চাইনিজকে আমাদের দেশী রান্না খাইয়েছেন এবং লিঙ্ক দিয়েছেন এটা আনন্দের। আসলে আমাদের নিজস্ব রান্না গুলো সারা বিশ্বের মানুষদের জানিয়ে দেয়া দরকার। হা হা হা…
শুভেচ্ছা।
LikeLike
এটা আমি খুব পছন্দ করি । খুব ভালো লাগল ।
LikeLike
ধন্যবাদ আরাফ করিম ভাই।
এটা অঞ্চল ভেদে রান্না হয়। আর ছোট বেলায় যারা কয়েকবার এই রান্না খেয়েছেন তাদের সব সময়েই ভাল লাগবে।
শুভেচ্ছা। মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবার আমন্ত্রন জানিয়ে গেলাম।
LikeLike
পিংব্যাকঃ এক নজরে সব পোষ্ট (https://udrajirannaghor.wordpress.com) | BD GOOD FOOD
আমার খুব প্রিয় এটা। আম্মু রান্না করে। আলু কুচিও দেয়া যায়। ভর্তা, ইলিশ ভাজা, ডিম ভাজা দিয়ে বেশি টেস্ট। সাথে আচার।
খুদ এভেইলেবল না বিধায় আম্মু এটা সাধারণ চাউল দিয়েই করে।
বিক্রমপুরে এটা খুব কমন খাবার।
আমি একটা রেস্টুরেন্ট করতে যাচ্ছি যেখানে সকালে পোলার চাউলের বৌখুদি থাকবে মেনুতে।
বিক্রম্পুরে এটাকে “বৌয়া” বলে।
রান্না বান্না নিয়ে আপনার এই প্রয়াস আমার খুব ভাল লাগে। অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাউ!!!
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ শিপু ভাই।
এই কাজ করে সারা দুনিয়ার ভালবাসা পাচ্ছি, এটার চেয়ে আর কি আনন্দ হতে পারে।
আপনার দোকানের সাফল্য কামনা করছি। খাবারের পরিমান এবং মান খুব খেয়াল রাখবেন। আর একটা বিশেষ দিক হচ্ছে ভাল মনের ওয়েটার রাখবেন, আঁচার আচরণ ব্যবহার যেন খুব ভাল হয়। তবে সাফল্য নিশ্চিত।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
অসম্ভব পছন্দের একটি খাবার…ডিম ভাজির,মরিচ ভরতার সাথে অতুলনীয়!! আহা!
LikeLiked by 1 person
সত্তি আপনাদের রান্না পেয়ে অনেক উপকৃত হলাম
LikeLike
ছবিতে ওয়াটারমার্ক আসে ঘোলা অনেক
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ, ছবি গুলো আমি ফটোবাকেটে রেখেছিলাম, তারাই এই কাজ করছে। এখন সময়ের অভাবে ছবি গুলো সবাতেও পারছি না! শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike