কিছুদিন আগে মানে আগস্ট ১৪, ২০১২ইং তে তেহারীর একটা ছবি রেসিপি পোষ্ট করেছিলাম কিন্তু সময়াভাবে উক্ত রেসিপিতে উপকরণ ও প্রস্তুত প্রনালী দেখাতে পারি নাই। কিন্তু আমি উক্ত পোষ্টে কমেন্ট দেখে বার বার অবাক হয়ে পড়ছি। কমেন্ট দেখে আমার মনে হচ্ছে তেহারী আমাদের খাদ্য ব্যবস্থাপনায় একটা বিরাট স্থান নিয়ে আছে। বাংগালী ভাই বোন বন্ধুরা কমেন্ট, মেইল এবং ফোনে আমার কাছে অনেকবার জানতে চেয়েছেন, কি করে তেহারী রান্না হয় মানে যথারীতি আমাদের অন্য রেসিপির মত করে তেহারীর রেসিপিও তেমনি সাজিয়ে দিতে। সর্ব শেষ অদ্য রেসিপি প্রিয় প্রমানিক ভাই সোজা সাপ্টা লিখেই দিলেন, Ar koto din? onek to opekka korlam. হা, আমার মনে হয় অনেক অপেক্ষা হয়ে গেছে! সরি, সরি, সরি। আসলে তেহারী নিয়ে আমি আর তেমন চিন্তা করি নাই। কমেন্ট রিকোয়েষ্ট দেখেও না দেখার ভান করে পড়েছিলাম। মাঝে আরো বেশ কয়েকবার তেহারী রান্না হয়েছিল বাসায়, কেন জানি আমি এধরনের খাবারে এখন আর আগ্রহ পাই নাই! হা হা হা…
সে যাই হোক, আর বেশি কথা নয়। চলুন, পরিমান সহ ডিটেইলস রেসিপি দেখে ফেলি। আশা করছি আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
উপকরণঃ
– পোলাউ চাল, ২ কেজি
– মাংস, ২ কেজি
– আলু, হাফ কেজি
– পেঁয়াজ কুঁচি, এক কাপ
– আদা বাটা, দুই টেবিল চামচ
– রসুন বাটা, দুই টেবিল চামচ
– জিরা গুড়া, ১ চা চামচ
– কাঁচা মরিচ বাটা, দুই চা চামচ
– গোল মরিচ বাটা, আধা চা চামচ (ঝাল বুঝে)
– জয়ত্রী বাটা, হাফ চা চামচ
– জয়ফল বাটা, এক চিমটি
– বাদাম বাটা, হাফ কাপ
– গরম মশলা (এলাচি কয়েকটা, দারুচিনি কয়েক পিস)
– লবন, পরিমান মত
– চিনি, এক চা চামচ
– কিসমিস, এক টেবিল চামচ
– ভিনেগার, এক চা চামচ (এখানে ভিনেগারের বদলে এক কাপ টক দই ব্যবহার করতে পারেন)
– দুধ, ঘন এক কাপ
– কয়েকটা আস্ত কাঁচা মরিচ
– তেল, দেড় কাপ কম বেশি
– পানি
প্রস্তুত প্রনালীঃ
হাড়িতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি ভেঁজে তাতে গরম মশলা (এলাচি, দারচিনি) এবং কাঁচা মরিচ দিয়ে ভাল করে ভাঁজুন। এক চা চামচ লবন দিতে ভুলবেন না এবং শেষে এককাপ পানি দিয়ে প্রাথমিক ঝোল বানিয়ে নিন।
উপকরনে উল্লেখিত বাকী সব মশলাপাতি দিয়ে দিন (চিনি সহ) এবং ভাল করে কষাতে থাকুন।
তেল উপরে উঠে এসে এমন চেহারা দাঁড়িয়ে যাবে।
বটি করে কাঁটা মাংস (তেহারীর মাংস যেমন জানেন) মশলায় দিয়ে দিন এবং এক চামচ ভিনেগার দিয়ে দিন।
ঢাকনা দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। মাংস নরম হয়ে যাবে, যদি নরম না হয় তবে আরো কয়েক কাপ পানি লাগলে দিতে পারেন।
এবার মাঝারি আলু গুলো কেটে দিয়ে দিন।
আরো কিছু পানি দিয়ে আলু গুলো ডুবিয়ে দিন এবং আলু মাঝারি সিদ্ব হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
এবার চাল দিয়ে দিন (চাল আগে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন) এবং চাল দেখা যায় এমন পরিমান মত পানি দিন (মানে চালের উপরে এক ইঞ্চি পরিমান পানি থাকতে হবে)
আরো কিছু কাঁচা মরিচ দিন এবং ফাইন্যাল লবন দেখুন। পানি কটা হতে হবে।
এবার এক কাপ দুধ দিন।
এবার ঢাকনা দিয়ে মিনিট ১০/১৫ এর জন্য মাঝারি আঁচে রেখে দিন, মাঝে মাঝে ঢাকনা উলটে দেখে ও নাড়িয়ে দেবেন।
এমন চেহারায় এসে যাবে। চাল নরম হল কি না দেখে নিন। (সামান্য শক্ত থাকলে হাড়ির নিচে তাওয়া দিয়ে দমে রাখুন, এতে পুড়ে যাবার ভয় থাকে না আর চাল বেশি শক্ত থাকলে সামান্য পরিমান গরম পানি ছিটিয়ে ভাল করে নাড়িয়ে দমে রাখুন)
ঝরঝরে এমন তেহারী হতে সময় লাগবে না। ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
প্রতিবেশীদের না বিলিয়ে একা একা খাওয়া চলে না। ভাল কিছু রান্না হলেই প্রতিবেশীদের সাথে ভাগ বাটোয়ারা করা উচিত। আমাদের বাড়ীওয়ালা ভাবী প্রায় আমার ছেলের জন্য রান্না করা খাবার পাঠায় (বরঞ্চ আমরাই কম পাঠাই)। এটাও এক ধরনের মায়া, ভালবাসা – দুই দিনের এই দুনিয়াতে আর কি আছে!
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন
এই রেসিপির ছবি গুলো আগের এই রেসিপি (ছবি পোষ্ট) থেকে নেয়া হয়েছে।
রেসিপিঃ শাহী তেহরী/ তেহারী (শুধু ছবি)
সবাইকে শুভেচ্ছা।
LikeLiked by 1 person
অবশেষে অপেক্ষার পালা শেষ হল। আমি আপনার আগের ছবি দেখে বানাতে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু সব উপকরণ বুঝে উঠতে পারিনি। যাই হোক সামনের শুক্রবারে মেহমান খাওয়াবো। এটা একটা আইটেম ঠিক করলাম করব। আবার আমার নিজের ও তেহারী পছন্দ। এতদিন তো কিনেই খাওয়া হত। ধন্যবাদ আপনাকে।
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন। আশা করি আপনার রান্না খেয়ে সবাই বেশ তারিফ করবে। পানি দিতে বেশ খেয়াল করবেন, চাল যেন বেশী না গলে যায়, ব্যস। বাকী সব কিছুই সাধারন। ঝরঝরে এবং মাখামাখির মাঝ হলে খেতে ভাল লাগে! হা হা হা…।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
badam ta ki badam?blben plz
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন।
এটা আমাদের দেশের নরমাল চিনা বাদাম বাটা। আপনি চাইলে কাজু বা পেস্তা বা কাঠ বাদাম বাটাও দিতে পারেন। এতে রান্না আরো স্বাদ হবে।
আপনাকে এই প্রথম মন্তব্য করতে দেখলাম এই ব্লগে, আমাদের শুভেচ্ছা নিন। আশা করি মাঝে মাঝে এসে আমাদের দেখে যাবেন। আপনার কোন মতামত থাকলে আমাদের জানাবেন, খুশি হব।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Via udraji apnar ranna Amak Khub help koreche.aro ranna shikte chai……..
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন। আমাদের এই ব্লগে প্রায় এখন পর্যন্ত ৩৫০টি রেসিপি আছে। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার পছন্দের রান্না খুঁজে নিতে পারেন। আর আমরা আরো নুতন নুতন রান্না দিয়েই যাব।
আমাদের রেসিপি আপনাদের কাজে লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম। আশা করি মাঝে মাঝে দেখে যাবেন।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
আমি আজ প্রথম আপনার ব্লগে আসলাম । ভাই আপনআর পোস্ট গুলা +++++++ আর কি বলব ভাষা খুজে পাছছিনা ।
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ ওয়াহিদ ভাই। আমাদের চেষ্টা চলছে। আমরা আপনাদের ভালবাসা চাই। আশা করি মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন।
একটা ব্যাপার জানতে ইচ্ছা হচ্ছে কিভাবে আমাদের ব্লগ খুঁজে পেলেন। জানলে খুশি হব।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
Vabechilam tahari ranna kore 27 th a sobai k basay dakbo bt saver a aki Hoye galo Allah Maff koro.j tk dia bazar korbbo vablam seta osohay sromik vai Bon der jonno osuud kinar jonno pathiye dilam.asun amra sobai ader jonno kichu akta kori……
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। আপনার মমত্ববোধ দেখে খুশি হলাম। সাভারের ঘটনার জন্য আমিও কোন নুতন পোষ্ট দিতে পারছি না, তাদের কথাই সব সময় মনে পড়ছে।
আপনি সত্যি বিবেকবান।
LikeLike
তেহেরী রান্নার কৌশলটা আমার জানা ছিল না, যাক জানতে পেরে খুশি হলাম ,খুব শ্রীঘ্রই এর টেষ্ট করা হবে। ধন্যবাদ শাহদাত সাহেব আপনাকে।
LikeLike
ধন্যবাদ তানিম ভাই। আপনার কমেন্ট পেয়ে ধন্য হলাম। আমাদের এখানে প্রায় ৩৫০ টা আমাদের দেশী রান্নার রেসিপি আছে, আপনি শুধু লিখে সার্চ দিয়ে দেখুন, আশা করি আপনার প্রয়োজনীয় রেসিপি পেয়ে যাবেন। আর না পেলে আমাদের লিখুন udraji@gmail.com
শুভেচ্ছা। আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
LikeLike
Shahadat Bhai….Thanks for the awesome recipe….Tomorrow Eid ul Adha in Libya….And this is my second Eid in Libya without family (missing them too much)….I’m going to try this recipe tomorrow inshallah…
LikeLiked by 1 person
গতকাল এই রেসিপি টা করলাম, খুবই ভালো হয়েছে, আমি আশাই করি নাই এতো ভালো ভাবে করতে পারব। আমি নিজে কাচ্ছি- বিরানি পছন্দ করি না (আমি হলাম খিচুড়ি পাগল), কিন্তু আতিথি আপ্যায়ন এ খুব কাজের জিনিশ এই খাবার গুলা। আপনাকে আবার ও ধন্যাবাদ ভাইয়া, আমাদের মত আনাড়ি লোকের জন্য সবকিছু এতো সহজ করে দেবার জন্য 🙂
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন।
শুনে খুব খুশি হলাম। আমাদের প্রচেষ্টা আবারো সফল হল। মাঝে মাঝে তেহারীটা ভালই লাগে। বিশেষ করে রাতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে তেহারী খেতে খুব ভাল লাগে। সাথে সালাত বা আঁচার থাকলে মন্দ নয়।
এভাবে আরো কয়েকবার চেষ্টা করলে এবং কিছু কিছু জায়গাতে নিজের ভুল গুলো শুদ্ধ করলেই রান্না খেয়ে অন্যেরা প্রশংসা শুরু করবেই। তেহারী বড় কোন খাবারের আয়োজনেও (মেহমানদারীতেও) করা যেতে পারে। এটা অনেকটা অল ইন ওয়ান ফুড! হা হা হা…
শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন।
আজ জলপাইয়ের আঁচারের রেসিপি দিয়েছি। খুব সহজ এবং সাধারন, দেখে নিতে পারেন। আশা করছি কাজে লাগবে।
LikeLiked by 1 person
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ খান্দানী তেহারী | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
good ati sayaselam
LikeLike
ধন্যবাদ ব্রাদার/ সিষ্টার।
আপনাদের জন্য আমরা আছি। আশা করি মাঝে মাঝে লিখে যাবেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
পিংব্যাকঃ এক নজরে সব পোষ্ট (https://udrajirannaghor.wordpress.com) | BD GOOD FOOD
Tehari r beef biriyani er difference ta asole ki ?
LikeLiked by 1 person
আমার মতামতটা বলি:
১। তেহারীর মাংস ছোটো ছোটো টুকরায় হবে, বিরিয়ানী বড় টুকরায়।
২. তেহারীর মসলা অনেকটা গরম-মশলা ভিত্তিক, বিরিয়ানীতে এর সাথেও আরো বিভিন্ন জিনিস যেমন ধনেপাতা পুদিনাপাতা আলুবওখরা ইত্যাদি থাকে, তাতে খুব হালকা একটা টক-মিষ্টি ফ্লেভার থাকে। তেহরীতে টক মিষ্টির কোনো ব্যাপার নাই, পুরাটাই গরম মশলা-গোলমরিচ-কাচামরিচের ধাক।
৩। বিরিয়ানী ২ রকম— কাচ্চি (চালে কাঁচা মাংস দিয়ে রান্না) আর পাক্কি (রান্না করা মাংস আর চাল মিশিয়ে)। তেহারী সবসময় পাক্কি স্টাইলেই হবে।
৪। তেহারীর জন্য কালিজিরা চাল বেস্ট, বিরিয়ানীর জন্য বাসমতি 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ রনি ভাই।
কমেন্টটা চোখে পড়েছিল, পরে আর উত্তর দেয়ার সময় পাই নাই। এদিকে এই বিষয়ে আগেও কোন পোষ্টে ব্যপক আলোচনা হয়েছিল বলে আমি সেই পোষ্ট খুজেছিলাম।
আপনি সলিড উত্তর দিয়ে দিয়েছেন। আশা করি এবার থেকে এটা রেফারেন্স হিসাবে কাজে লাগাবো।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন,
আশা করি রনি ভাইয়ের কমেন্ট আপনার চোখে পড়েছে। তিনি বিস্তারিত বলে দিয়েছেন।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
শুধু তেহারীর রেসিপির খোঁজে গুগোল এখানে নিয়ে আনলো। ব্লগটা দেখছি চমৎকার! 🙂 কিন্তু বানানো রেসিপি টি তো বাজারের তেহারীর স্বাদে-গন্ধে-চেহারায় ধারে কাছেও গেলো না আপনি কি জানেন তাদের সিক্রেট রেসিপি?
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ ব্রাদার।
আমাদের ফর্মুলা মাফিক একদিন রান্না করে দেখুন। বাজারের হোটেলের চেয়ে স্বাদ কম হবে না, হ্যাঁ, তারা আরো মশলা দেয়। আপনি আমাদের মত করে একবার রান্না করে, নিজেই বুঝতে পারবেন, কি বেশি দিলে রং আরো বেড়ে যাবে।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
এই উপকরন হিসাব কতো জনের জন্য জানালে উপকৃত হবো।
LikeLike
রান্নাটি আমার খুব ভালো লেগেছে।আর রান্নাটি শিখে আমি খুবই আনন্দিত।
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে থাকার জন্য। শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
আসসালামু আলাইকুম,আপনি ভাল আছেনতো। আপনার রেসিপি গুলু পড়ে আমার মনে একটা পরিকল্পনা আটকিয়ে ফেলেছি পাকাপাকি ভাবে এবং শুরু করে দিয়েছি আমাদের গ্রামের বাজারে একটা মিনি হোটেল খুলেছি, যেখানে তেহারী, বিরিয়ানী, সাদা ভাত, মাছ -মাংস, ভর্তা, হালিম নানরুটি তৈরী করে বিক্রি করব। এতে পাঁচ ছয় জনের জীবিকার্জন ও হল আর নিজে ও মজা করে খেতে পারব। যেই ভাবা সেই কাজ ও শুরু করে দিলাম। এর জন্য একজন বাবুর্চি রাখলাম কিন্ত এরা সব স্বার্থপর শুধু টাকা আর টাকা চায়, তাই ভাবতে লাগলাম নিজেই রান্নাকরা শিখব তারপর মন চাচ্ছিল কিভাবে করব হঠাত মনে পড়ল নেটেতো রান্নাকরার টিপস পাওয়া যায়, সার্চ করে অনেকের রান্না পড়ে আপনার টেকনিকটা আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগল। তাই আপনার রান্নার টিপস দিয়ে শুরু করতে চাই। যদি আপনি বিরক্তবোধ না হন তবে একটু টিপস দিয়ে সহযোগিতা করলে কৃতজ্ঞ থাকব।ভুল বেয়াদবি ও বিরক্ত করার জন্য ক্ষমা প্রার্থী।
ইতি,
ক্যাফে “মা-আম্বিয়া”হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট
বীরউজলী চৌরাস্তা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর।
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ আলামিন ভাই।
আপনার সাফল্য কামনা করি, শুধু করুন সততা ও ভালবাসা থাকলে আজ থেকে কয়েক বছর পরেই আপনি আর্থিক সাফল্য পেয়ে যাবেন। কোন সহায়তা লাগলে জানাবেন। আমি আছি আপনার সাথে। শুভেচ্ছা নিন।
আপনার কথা ফেইসবুকে লিখে দিলাম।
LikeLike
ভাই 14 কেজি চাউল দিয়ে তেহারি রান্নার উপকরন গুলো কত পরিমান লাগবে একটু বলে দিবেন প্লিজ🥀
LikeLike