আমার আমাদের রেসিপি সাইটের একলক্ষ হিট পুরন হতে চলছে (শুরুর দিকে এই হিট খেয়াল রাখি নাই বলে অনেক হিট কাউন্ট মিস হয়েছে)। এটা খুব কঠিন কাজ, যারা আমরা ওয়ার্ডপ্রেস ফ্লাটফর্মে পারসোন্যাল সাইট চালাই তারা জানি এটা কত কঠিন! আমি মনে করি এটা সম্ভব হয়েছে শুধু আপনাদের ভালবাসায়, আপনারা যারা রেসিপি পছন্দ করেন তাদের কারনে। এই সাইটের এখন এমন রেসিপি প্রিয় পাঠক/পাঠিকা ভাই/বোন/বন্ধু আছেন, যারা আমাদের কাছ থেকে প্রতিদিন একটা করে হলেও রেসিপি আশা করেন এবং প্রায় প্রতিদিন আমাদের সাইট ভিজিট করে যান। দিনের পর দিন আমাদের এই সাইটের হিট বেড়েই চলছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় এখন গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১০০ আইপি (মোবাইল সহ) থেকে হিট হয় এবং প্রায় গড়ে ৬০০ বার বিভিন্ন পেইজ দেখা হয়, যা আপনাদের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ। এই আনন্দ আমরা কোথায় রাখি? আপনাদের সবাইকে আমাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। আপনাদের প্রিয়মুখ গুলো প্রায়ই আমাদের চোখে ভাসে (এই পরিসরে আপনাদের নাম উল্লেখ চলে না, কারো নাম ভুল করতে চাই না)। আজকের রেসিপি তাই মিষ্টি জাতীয়, শাহী জর্দ্দা। আপনাদের মিষ্টিমুখকরন! বরাবরের মত সহজ ও সুন্দর, আপনারা চাইলেই রান্না করে আপনাদের প্রিয়জনদের মুখে তুলে দিতে পারেন।
এদিকে আরো কিছু কথা থেকে যায়, প্রতিদিন দেশ বিদেশ থেকে আমরা বেশ কিছু রিকোয়েস্ট, সাজেশন এবং অভিনন্দন পেয়ে থাকি। মেইল (udraji@gmail.com), মোবাইলে (01911380728) সবাই আমাদের কাজের প্রশংসা করেন, আমাদের উৎসাহ দেন, আমরা আনন্দিত হই এবং পরবর্তী কাজে লেগে পড়ি (পেশা হিসাবে এটা নেয়ার সুযোগ থাকলে আমি নিয়ে নিতাম)। আমাদের জন্য মজার অভিজ্ঞতা হচ্ছে, অনেকেই আমাদের রান্না দেখে ইতিমধ্যে রান্নায় আগ্রহী এবং শিখে ফেলেছেন। কত মজার, কত কথা মনে জমা হয়ে আছে। এক বোন প্রবাস থেকে লিখেছেন, আপনাদের রান্না দেখে দেখে রান্না করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছি কিন্তু আপনাদের সাইটের কথা কাউকে বলি না! খুলনার এক ছাত্র ভাই যিনি নিজেই রান্না করেন, তিনি লিখেছিলেন, মায়ের পরই আপনাদের দেখি। রান্না মানেই আপনারা, রান্না করতে যাবার আগে আপনাদের সাইট কিছুক্ষন ঘাটাঘাটি করে যাই। কলকাতার এক বোন একবার ফোনে জানিয়েছিলেন, তিনি বাংলাদেশে বেড়াতে এলে আমাদের সাথে দেখা করেই যাবেন। এই রকম আরো কত ভালবাসা আমাদের জন্য উপহার হয়ে আছে।
সে যাই হোক, আজকের রেসিপি নিয়ে যে মজার ব্যাপারটা রয়েছে তা না উল্লেখ করে পারছি না। গত সপ্তাহে বিকেলে গ্রীন রোড় ধরে হেঁটে চলছিলাম। এমন সময় ফোন বেজে উঠল, নাম্বার পরিচিত নয়। আমি হ্যালো বলতেই অপর প্রান্থ থেকে যে গলায় ‘ভাইয়া’ বলে ডাক দিলেন, তাতে কিছু সময়ের জন্য আমার দুনিয়া থেমে গিয়েছিল। প্রায় আমার প্রবাসী ছোট বোনের গলার মতই। কিন্তু আমার ছোট বোন নয়, চট্রগ্রাম থেকে এক নুতন বোন, তার নুতন বিয়ে হয়েছে, শশুরবাড়ীতে এখন মাঝে মাঝে রান্না করতে হচ্ছে। বাবার বাড়ীতে কখনো তাকে রান্না করতে হয় নাই কাজে কাজে কাজেই এখন ভাল পারছেন না, তবে আশে পাশের সাহায্য এবং আমাদের সাইট দেখে ইতিমধ্যে রান্না শিখে ফেলেছেন। তিনি জানালেন, তিনি আমাদের সাইটের একজন নিয়মিত নিরব ফলোয়ার, আমাদের রান্না গুলো নিয়মিত দেখে থাকেন। আর সে সাথে ছোট বোন হিসাবে জানালেন, আমরা যদি ‘জর্দ্দা’ এবং ‘ফ্রাইড রাইস’ এর রান্নার রেসিপি দেই তবে তিনি অনেক অনেক খুশি হবেন। এই দুটো রান্না তাকে আগামীতে করতে হবে। সেদিন রাতে বাসায় ফিরে আমি আমার ব্যাটারীকে এই ছোট বোনের কথা জানালাম এবং আমরা এই দুটো রেসিপি দেবার জন্য প্রস্তুতি নিলাম। কাজে কাজেই……।
জর্দ্দা সাধারণত বাসায় এখন আর রান্না হয় না। বিয়ে বাড়ীতে কিংবা বিশেষ দাওয়াতেই জর্দ্দা দেখতে পাওয়া যায়। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এই খাবার হারিয়ে যাবার দুটো কারন হচ্ছে ১) এই রান্নায় ব্যবহারিত মশলার দাম বেশী ২) ঘি এবং চিনির খাদ্য বলে অনেকে শরীরের জন্য না খেয়ে এড়িয়ে যান।
তবুও চলুন দেখে ফেলি, শাহী জর্দ্দা, বছরে একবার হলে রান্না করতে পারেন, শিশু ও বৃদ্বরা পছন্দ করবেই, বিকালের নাস্তায়ও চলতে পারে।
উপকরণঃ
(আমরা হাফ কেজি চাউল দিয়ে বানিয়েছিলাম, হাফ কেজিতে ৮ জন খেতে পারবেই)
– চাউল (পোলাউ চাল বা যে কোন লম্বা চাল নিতে হবে, বাসমতী বা দেশমতী, চলবে)
– খাঁটি ঘি (দেড় কাপ)
– জাফরান (১ গ্রাম, জাফরানের দাম আকাশ ছোঁয়া, পার গ্রাম এখন ৩০০ টাকা)
– জর্দ্দা রং এক চিমটি (জাফরান বেশি না থাকলে, ভাল ফুড কালার কিনতে হবে)
– পেস্তা বাদাম কুঁচি (৪/৫ টেবিল চামচ)
– কিসমিস (৫/৬ টেবিল চামচ)
– দারুচিনি (ইঞ্চি খানেক করে দুই তিনটা)
– এলাচি (৫/৬টা)
– শুকনা খেজুর (আপনি চাইলে এখানে মোরব্বা জাতীয় যে কোন কিছু নিতে পারেন। আমাদের কাছে মোরব্বা না থাকায় খেজুর নিয়েছিলাম)
– চিনি (হাফ কাপ, চিনি বেশি হলে খাওয়া চলবে না, তাই দেখে শুনে বুঝে)
– দুধ (তিন টেবিল চামচ)
– লবন (এক চিমটি)
– পানি (পরিমান মত)
প্রনালীঃ
ধাপ ১ – হাতের কাছে সব যোগাড় করে ফেলা
সব কিছু হাতের কাছে থাকা চাই এবং রান্না করার আগেই সব কিছু কুঁচি, কেটে ঠিক করে ফেলা দরকার।
ধাপ ২ – চাউল তৈরী
চাউল ধুয়ে পানি দিয়ে সিদ্ব করতে হবে এবং পানিতে সামান্য লবন এবং জাফরান দিতে হবে। জাফরানের ঘ্রান ও রং সিদ্ব হবার সাথে বের হতে থাকবে। (অনেকে এই সময় কমলা লেবুর কিছু রস দিয়ে থাকেন)
আমরা সামান্য জর্দ্দার রং (এই রং খাবারে কোন সমস্যা হয় না) দিয়েছিলাম।
চাউল সিদ্ব এবং রং ধরে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে চাঊল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন।
ধাপ ৩ – রান্না
এবার পাত্রে ঘি গরম করুন এবং দারুচিনি, এলাচি দিয়ে ভেঁজে নিন।
হাতের কাছে সব জিনিষ রাখুন। পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন এবং ভাঁজতে থাকুন। [কাঠের খুন্তি ব্যবহার করবেন]
এই সময় পাত্রের তলায় তাওয়া দিতে পারেন, এতে আগুনের আঁচ কম লাগবে। ভাঁজতে থাকুন।
কিসমিস দিয়ে দিন এবং নাড়ুন।
চিনি দিতে থাকুন এবং নাড়াতে থাকুন। চিনে ভেবে চিন্তে দিবেন।
এবার মিল্ক পাউডার (অনেকে এটা দিতে চান না, কিন্তু দিলে স্বাদ আরো বেড়ে যায়) ছিটিয়ে মিশাতে থাকুন এবং নাড়ুন।
বাদাম কুঁচি দিন (পরিবেশনের জন্য সামান্য রেখে দিন)
খেজুর কুঁচি দিন (এই সময়ে আপনি চাইলে মোরব্বা কুঁচিও দিতে পারেন)
ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার চালের অবস্থা দেখুন, নরম হয়ে ঝরঝরে হয়ে গেল কিনা দেখে নিন। স্বাদ দেখুন। বেশি নরম নয় আবার যেন শক্তও না থাকে! যদি শক্ত লাগে তবে ঢাকনা দিয়ে অল্প আঁচে আরো কিছুক্ষন রেখে দিন।
পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত! কিছু বাদাম কুঁচি ছিটিয়ে দিন। এই সময়ে আপনি চাইলে কিছু ছোট নানান পদের মিষ্টি (যা মিষ্টি দোকানে পাওয়া যায়) দিয়ে সাজিয়ে দিতে পারেন।
কেমন দেখাচ্ছে বলুন।
খুবই সহজ। চাইলে আপনিও আজই রান্না করুন এবং প্রিয়জনের সামনে হাজির করুন। দেখুন, তাদের অনুভুতি।
সবাইকে আবারো শুভেচ্ছা। আপনারা ভাল থাকুন, আনন্দে থাকুন।
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন।
(PhotoBucket to Google)
WOW!!
LikeLike
ধন্যবাদ জাভেদ ভাই।
আপনার এক শব্দের কমেন্ট গুলো আমরা সবাই উপভোগ করছি।
আমাদের সাথেই থাকুন।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
অনেক দিন পর ওয়ার্ডপ্রেসে এসে এবং আপনার ব্লগ পড়ে জিভে পানি এসে গেল! ওয়ার্ডপ্রেসে পার্সোনাল ব্লগে এক লক্ষ হিট চাট্টিখানি কথা নয়। এক লক্ষ হিটের অভিনন্দন জানাই আপনাকে।
আমার কী মনে হয় জানেন? আমার মনে হয়, ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগিং বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় হবে অতি সম্প্রতি সময়ে।
ভালো থাকুন উদরাজী ভাই। শুভ কামনা অনেক অনেক।
LikeLike
ধন্যবাদ রুমান ভাই।
আপনাকে ওয়ার্ড প্রেস সাইটে মিস করি। আপনি ইদানিং কম লিখছেন। পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলে ভিন্ন কথা তবে শুধু ফেইসবুক নিয়ে ব্যস্ত থাকলে মানি না, মানবো না! হা হা হা…
হা, আমিও মনে করি এবং সেজন্য ওয়ার্ড প্রেস ব্লগে সবাইকে নিয়ে আসতে চাই। ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে একটা ধারাবাহিক লেখা/টিউটোরিয়াল লিখে ফেলার কথা চিন্তা করছি।
আপনিও ভাল থাকুন। মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন।
LikeLike
গত ৪ মাস আগেও ওয়ার্ডপ্রেসে জমজমাট সময় কাটিয়েছি অনেকের সাথে। এখন সেটা ঠান্ডা হয়ে গেছে কেন জানি! মূলত পড়াশোনার ব্যস্ততার কারণে ব্লগে সময় দিতে পারিনা। আর যা সময়টুকু পায় তা দিয়ে ফেসবুকে ঢু মেরে আসি। এই যা!
ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল লিখলে অনেকেরই উপকারে আসবে। তাছাড়া আপনার ব্লগে প্রচুর ভিজিটর। যার ফলে অনেকে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগিং করতে উৎসাহিত হবেন।
LikeLike
হা, রুমান ভায়া। সেই দিনের কথা মনে আছে। আমি অবশ্য আমার চেষ্টা এখনো চালিয়ে যাচ্ছি। তবে ফেইসবুকের কাছে সব কিছু গ্রাস হয়ে যাচ্ছে, যেখানে সবাই বেশী আনন্দ পায় (ফেইসবুক সহজ বলে, বাংলাদেশের মেয়েরা সবাই ফেইসবুকে, আর ছেলেদের কথা! ওরাতো সারাদিন ওদের পিছেই ঘুরে! হা হা হা।। )। এদিকে ওয়ার্ডপ্রেস এ চটি লেখক (পর্নো) এখন বেশী হয়ে পড়াতে অনেকেই লজ্জায় আর ভাল লেখাও পড়তে চান না!
যাই হোক, তবুও কথা থেকে যায়। আমাদের কাজ আমরা করেই যাব।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ওয়ার্ডপ্রেসের হোম পেইজে (bn.wordpress.com) যখন চটি পোস্ট দেখি তখন খুবই বিব্রতবোধ করি। কারো সামনে ওয়ার্ডপ্রেসের হোম পেইজ খুলতে গেলে দেখেশুনে খুলতে হয়!
হুম, ফেইসবুককে বেশি গ্রহণ করছে অনলাইন জগতে যাদের সম্প্রতি বিচরণ ঘটছে। তাছাড়া অনেকে লেখালেখির জন্য ফেইসবুককেও বেছে নিচ্ছে (নোট আকারে তাদের লেখাগুলো শেয়ার করছে)। ওয়ার্ডপ্রেসকে সহজভাবে সবার সামনে তুলে ধরলে বোধহয় এদিকে অনেকের আগ্রহ জন্মাবে।
LikeLike
ধন্যবাদ রুমান ভাই। হা, আপনি সত্য বলছেন। চটি লেখকদের চটি মারা দরকার! হা হা হা… তবে আমাদের দেশে চটির পাঠক কম নয়! চান্স পেলেই সবাই বসে পড়ে! হা হা হা… ওয়ার্ডপ্রেস চাইলে এই ধরনের পোষ্ট আলাদা করে দিতে পারে। কিন্তু তাদের অবশ্য মাথা ব্যাথা নেই। তারা চায় বেশী ইউজার!
ফেইসবুকেই সবাই আড্ডা দিচ্ছে, বুদ্দিজীবি সাজছে! ফেইসবুকে স্ট্যাটাস লিখেও বিখ্যাত হয়ে পড়ছে অনেকে। ব্লগেও আর কেহ লিখতে চাইছে না!
ভাল থাকুন। শুভেচ্ছা।
LikeLike
puro receipe dekhini kintu chobi dekhei lob lagche asa kori korbo samne.dhonnobad
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। অনেকদিন পর আপনাকে সাইটে দেখে ভাল লাগছে। হা, বেশ মজাদার খাবার। মাঝে মাঝেই রান্না করে ঘরের সবাইকে নিয়ে খেতে পারেন। নিশ্চিয় সবাই খুশি হবেই।
শুভেচ্ছা। মাঝে মাঝে দেখে যাবেন বলে আশা করি।
LikeLike
just read that today is ur last day in ur job……so sorry……5 minute l fell so angry then frustrated……what happening in Bangladesh….l m from middle class family…..l know what u been throw…..how u so come n peacefully reply us all ? Allah help u n ur family.. someone will take all credit from Shahbugh…but don’t know who yet !!! our politics not for people any more that’s for sure ……..hope some miracle from Allah for u !!……….anjuman… 😦
LikeLike
ধন্যবাদ বোন,
আপনি আমার লেখাটা পড়েছেন দেখে ভাল লাগল। না, চিন্তার কোন কারন নেই, কিছু একটা খুঁজে বের করেই নেব। আসলে এই জায়গা থেকে আমারও উঠে আসা দরকার ছিল বলে এমন হয়েছে। সে যাই হোক, রেসিপিতে এর ছাপ পড়বে বলে আমি মনে করি না। আমার চেষ্টা চলবেই।
তবে ফাষ্টার নেট কানেকশানও আবার খুঁজে বের করতে হবে।
দোয়া করবেন, সুস্থ্য থাকাটাই এখন জরুরী।
শুভেচ্ছা।
এভাবেই তো জীবন চলে, জীবনকে কি কখনো আটকানো যায়!
LikeLike
কাল দুপুরেই খাবার টেবিলে ছেলেকে বলছিলাম আপনার এই ব্লগের জনপ্রিয়তার কথা। আর আপনার পোস্টের বিশেষত্ব হলো ধাপে ধাপে ছবি দেয়া। এমন ভাবে ছবি দিলে নবিন ছাড়া আর কারো রেসিপির প্রয়োজন হয়না।
দোয়া করি আগামীতে এই রেসিপি ব্লগের কারনেই আপনি পুরস্কৃত হবেন ইনশাল্লাহ!
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। আপনার সহযোগিতার কথা ভুলে যাবার মত নয়। আপনি আমাকে মানসিক ভাবে এবং কমেন্ট করে যে সাহায্য করেছেন তা ভুলি কি করে?
ভাগিনাকে শুভেচ্ছা। সে ভাল রান্না করতে পারে জেনে আমি আনন্দিত। হা, যেমন মামা, তেমন ভাগিনাতো হবেই! ভাগিনার বিয়ে সাদীর দাওয়াত কবে! আজকাল ২২/২৩ বছরেই ছেলেরা বিয়ে করে ফেলছে!
গতকাল এক মামার ছেলের বিবাহ হল, বয়স ২৩! আবার প্রেমের বিবাহ। বেশ ধুমধামে বিবাহ হল! বিবাহে এখন এত টাকা খরচ করা হয় যে, দেখলে মাথা ঘুরে যায়। কিছু মানুষের হাতে যে কি পরিমান টাকা চলে গেছে তা না দেখলে বিশ্বাস করা মুস্কিল।
এ বিষয়ে কিছু লিখার ইচ্ছা আছে।
শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন। শরীরের প্রতি যত্ন নিবেন।
LikeLike
এই রান্না একদম নতুন আমার কাছে, আগে কখনও খাইনি, আমাদের এখানে মিঠে পোলাও হয় কিন্তু সে এরকম নয়… সামনের যে কোনো উৎসবের দিনে এই মিষ্টি বানিয়ে সক্কলকে অবাক করে দেবো। 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ কবি বোন। এটা আসলেই একটা চমৎকার রান্না। চিনি বুঝে দিলে বা হাল্কা মিষ্টি দিলে, আমি নিশ্চিন্ত যে কেহই এক প্লেট খেয়ে ফেলবে! পরিবেশনের সময় কিছু ছোট বা বড় মিষ্টি/কালো জাম উপরে দিতে পারেন। খাবার শেষে খেতে বেশ ভাল লাগবে।
শুভেচ্ছা। পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভাল থাকুন। পড়াশুনা আগে, রান্নাবান্না পরে!
LikeLike
এক লক্ষ হিটের অভিনন্দন!
LikeLike
ধন্যবাদ পেয়ারে রনি ভাই। আপনাকেও অভিনন্দন। আপনারা না হিট করলে এটা কখনো সম্ভব হত না। আপনাদের আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
আশা করি আগামীতেও সাথে থাকবেন।
LikeLike
ছোটবেলার ঈদের দিনের কথা মনে পড়ে গেল। তখন জর্দা খেতে ভাল্লাগতো না। কিন্তু এখন ইচ্ছা করছে জর্দা বানাতে। ভাইয়া, মোরব্বাই তো বেশি মজা লাগে।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
মোরব্বার বদলে খেজুর দিয়েছিলাম। তাতে কি আসে যায়, আমি বাজারে মোরোব্বা খুজে পাই নাই, নিউমার্কেটে পাওয়া যেত হয়ত।
একদিন রান্না করে দেখুন। ভাল লাগবে। দুলাভাই খেয়ে তারিফ করবেন নিশ্চয়।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Thanks brother. Apner eai ranna amra korachi goto kal. Koyak jon maheman chilo. Sobai valo bolachen. Again thanks.
LikeLike
ধন্যবাদ ব্রাদার। কেমন আছেন?
LikeLike
ঈদের সময় এ পোস্টটি কাজে লাগবে। গত ঈদে আমার জরদা টা ভাল হয়নি।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। অনেকদিন আপনাকে রেসিপি ব্লগে দেখা যাচ্ছে না। আশা করি ব্যস্ততা কেটে গেলে আবার এসে দেখে যাবেন। খুশি হব। শুভেচ্ছা।
LikeLike
আহ্ হা রে, এই জিনিস এত্ত সোজা! আমি ভীষণ মিষ্টি ভালোবাসি। জর্দা বানাতে গিয়ে বলা যায় বার বার ব্যর্থ হয়েছি। আপনাদের কী বলে যে ধন্যবাদ দেবো?
LikeLike
ধন্যবাদ উদাসীন ভাই।
আশা করি এবার মজা করে রান্না করবেন এবং সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবেন। আপনার জন্য দোয়া থাকল। আশা করি বেশ মজাদার রান্না হবে।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Thanks for sharing this recipe. I tried making this just 2 hours ago without saffron. I added more sugar in it. It was fine.
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
জর্দ্দা আসলে একটা মজাদার খাবার। ছেলে বুড়ো সবাই পছন্দ করে। তবে আমাদের বেশি রান্না হয় না। বছরে দুই কি তিনবার। তবে কোন বিবাহে তো অবশ্যই রান্না হয়।
মিষ্টি পরিমান মত হলেই ভাল! হা হা হা…
শুভেচ্ছা। আশা করছি আমাদের মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন। শুভেচ্ছা।
LikeLike
thnx a lot.
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
LikeLike
Super
LikeLike
ধন্যবাদ মিলন ভাই।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ভাইয়া, ভাত টা ঘি এর মধ্যে দিলেই তো পানি উঠে যায়। আপনার জর্দাটা এতো ঝরঝরে হলো কেমন করে??
LikeLike
ধন্যবাদ বোন,
ভাতটা ভাল করে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে এবং কম আছে নাড়িয়ে এবং শেষ দিকে বেশী আঁচে পানি শুকিয়ে নিতে হবে (যা সামান্য পানি থাকে)।
শুভেচ্ছা। আশা করি আগামী বার আরো ভাল হবে।
LikeLike
পিংব্যাকঃ এক নজরে সব পোষ্ট (https://udrajirannaghor.wordpress.com) | BD GOOD FOOD