বাসায় ছোট ছেলে মেয়ে থাকলে মাঝে মধ্যে কিংবা যে কোন সাপ্তাহিক ছুটির দিনে একটু ভাল খাবার খেতে হয়। সাধারণত ভাত খেতে খেতে যখন আর ভাল লাগে না তখন প্রায় সব বাসাতে পোলাউ রান্না হয়। মেহেমান আসলে তো কথা নেই! পোলাউ লাগবেই। তবে বর্তমানে পোলাউয়ের চালের দাম আমি মনে করি সাধারন মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে, গত কয়েকদিন আগে এক কেজি পোলাউয়ের চাল দেখলাম ১০৫ টাকা, চিনি গুড়া। যেখানে সব কিছুর দাম বেশী যেখানে পোলাউয়ের দাম নিয়ে আর কি বলব? আগে মাসে চারবার রান্না হলেও এখন মাসে এক দুইবার রান্না করতে হয়। সাধারন বাঙ্গালীদের এখন আর হালকা অসাধারন খাবারও খেতে হবে না।
সে যাই হোক, চলুন একটা সাধারন পোলাউ রান্না দেখে ফেলি। যদিও ইতিমধ্যে আমি অনেক ধরনের পোলাউ রান্না আপনাদের দেখিয়েছি। তবে বলা বাহুল্য, আজকের এই রেসিপি পোলাউ আমি একাই রান্না করেছি এবং তা বেশ মজাদার হয়েছিল।
প্রয়োজনীয় উপকরনঃ
– এক কেজি পোলাউ চাল
– পেঁয়াজ কুচি (হাফ কাপ)
– এক টেবিল চামচ আদা বাটা
– কয়েকটা এলাচি
– কয়েক পিস দারুচিনি
– কয়েকটা তেজপাতা
– পরিমাণ মত লবণ
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– হাফ কাপের বেশী তেল
– পরিমাণ মত পানি (যে কাপে চাল মাপা হয় সেই কাপের দিগুন পানি মানে এক কাপের জন্য দুই কাপ পানি)
প্রণালীঃ
কড়াইতে তেল গরম করে লবন যোগের উপকরণের সব কিছু (চাল ছাড়া) দিয়ে ভাল করে ভেঁজে নিন।
পেঁয়াজ গলে সব কিছু এমন একটা হালকা সোনালী রং হয়ে গেলে তাতে পোলাউএর চাল (যা আগে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখা হয়েছিল) দিয়ে দিন।
এবার আবারো ভাল করে চাল ভেঁজে নিন। বড় মজবুত কাঠের খুন্তি ব্যবহার করতে পারেন।
মিনিট দশেক ভাজির পর পানি দিয়ে দিন। পানি দিতে সাবধান, চাল যতদুর হয় তার চেয়ে দেড় ইঞ্চি বেশী পানি লাগে (তবে উপকরনে পানির পরিমান বলে দেয়া আছে)।
ভাল করে নাড়িয়ে মিশিয়ে নিন এবং পোলাউএর পানিতে লবন দেখে নিন। একটু কটা হতে হবে। লাগলে লবন দিন, না হলে ওকে!
এবার একটা ঢকানা দিয়ে মিনিট ১৫ একটু আঁচ আগুনে জ্বাল দিন।
এমন একটা অবস্থা দাঁড়িয়ে যাবে। চাল টিপে দেখুন নরম হল কি না? যদি বেশি শক্ত থেকে যায় তবে আরো সামান্য গরম পানি দিতে পারেন, আর যদি মনে করেন জ্বালে হয়ে যাবে তবে কথা নেই।
কড়াইয়ের নীচে একটা তাওয়া দিয়ে তার উপর পোলাউয়ের কড়াই রাখুন (এটা অনেকটা দম দেয়া, হা হা হা)। আগুনের আঁচ কমিয়ে দিন। প্রথমে তাওয়া গরম হবে এবং তার ভাপ পোলাউএর কড়াইতে লেগে পোলাউ একটা সুন্দর মসৃণ অবস্থায় চলে আসবে। চাল গুলো ফুরফুরে হবে। একটার সাথে অন্যটা লেগে যাবে না।
দম দেয়া শেষ! পোলাউ রেডী।
এবার খেতে বসা যাক।
প্রথমবার পোলাউ রান্না করতে একটু এদিক সেদিক হতে পারে, মানে চাল নরম, লেগে যাওয়া ইত্যাদি। তবে আমি নিশ্চিত ২য় বার আর তেমন কিছুই হবে না। কারন প্রথম বার আপনি যে অভিজ্ঞতা নিয়েছেন সেটাই আপনাকে বলে দিবে কখন কি করতে হবে।
রান্না হচ্ছে একটা প্যাক্টিক্যাল অভিজ্ঞতা, এই অভিজ্ঞতা যার যত বেশী সে তত ভাল রান্না করতে পারবেন। তবে কোন রান্নাই চুলায় দিয়ে রান্নাঘর ছেড়ে চলে যাবেন না, একটু কষ্ট হলেও রান্নাঘরেই থাকুন। এতে রান্না আরো মজাদার এবং আপনার এই ভালবাসার জন্য রান্না হয়ে উঠবে অসাধারন।
রেসিপি দেখে রান্না করতে হলে রেসিপির একটা প্রিন্ট কপি হাতে নিয়ে রান্নাঘরে যাওয়া উত্তম তবে পরিমান সামান্য (!) এদিক সেদিন হলে কিছুই যায় আসে না।
সবাইকে শুভেচ্ছা। আজ আমার বুলেটের জন্মদিন, আজ বাসায় পোলাউ হতেই হবে নতুবা সে বলেছে, একটা হরতাল ডেকেই ফেলবে!
শুভ জন্মদিন। মানুষের মত মানুষ হয়ে উঠ। বড় হয়ে মানুষের কল্যানে কাজে লাগতেই হবে তোমাকে।
- বুলেটের হাতের মাছটার নাম হচ্ছে বেঙ্গল ফিস, স্বপ্ন থেকে কেনা। এই মাছের মাথাটা দেখতে পুরাই সাপ! হা হা হা।। আরো ডিটেইলস আসছে, চোখ রাখুন…। সাথে থাকুন।
Many Many Happy Returns of the day……….Bulet
LikeLike
ধন্যবাদ অজ্ঞাত ভাই, আপনাকেও শুভেচ্ছা।
আপনার মেসেজ পড়ে বুলেট নিশ্চয় অনেক অনেক খুশি হবে।
LikeLike
শুভ জন্মদিন। মানুষের মত মানুষ হয়ে উঠ। বড় হয়ে মানুষের কল্যানে কাজে লাগতেই হবে তোমাকে। শুভ জন্মদিন বাবা বুলেট। অনেক বড় হও, আকাশের সমান বা তার চেয়েও বড় হোক তোমার অন্তর।
শুধুই পোলাও? আর কিছু হবে না? নাকি আগেকার বাসি মাছ-মাংস-সালাদ সহযোগে চালিয়ে নিতে হবে???
LikeLike
হা হা হা…।। ধন্যবাদ হুদা ভাই।
পোলাও হয়নি, হয়েছে খিচুড়ি, গরুর রেজালা এবং সালাদ। আর যারা গরু খায় না তাদের জন্য মুরগী ছিল।
আপনি আসবেন বলেছিলেন একদিন, কোন শব্দ পাচ্ছি না! যদিও আমি অফিসে চাপে আছি তবু একদিন এসে দেখে যেতে পারেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
অফিসের চাপ কমুক, তখন যাবো। চাপের মাঝে আড্ডা জমে না। আমি বেকার, আমি তো কোন কাজে যাবো না, কাজ নিয়েও যাবো না, কাজ দেখতেও যাবো না। আমার যাওয়া স্রেফ আড্ডার জন্য। আড্ডা দেবার মত সময় যখন হবে, জানাবেন। যে কোন দিন, যে কোন সময়। ঘন্টা খানেক সময়ের নোটীশ দেবেন শুধু।
LikeLike
হা হা হা… চাপের মধ্যে থেকেই এগুতে হবে! ওকে ব্রাদার।
LikeLike
valo laglo
LikeLike
Thank you very much.
LikeLike
“শুভ জন্মদিন বুলেট”
একদিন সাহাদাত ভাইয়ের হাতের রান্না খেতে হবে। পোলাও এর ব্যাপারে কয়েকটা জিনিস, যদিও আমার রান্নার জ্ঞান খুবই কম। পোলাও এর পানি শুকানোর আগে আধা চা চামচ চিনি দিলে স্বাদটা আরো বাড়ে। আর টক আলু বাখারা দিলে তো কথাই নেই। আর পোলাও নামানোর আগে একটু ঘি দিলে সুগন্ধীটা আরো বাড়ে।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আমার রান্না খেতে চান? হা হা হা…। যাক, খুশি হলাম এই ভেবে যে, দুনিয়াতে অন্তত একজন বোন পেলাম যে আমার রান্না খেতে আগ্রহ দেখিয়েছেন।
শুভেচ্ছা থাকল। হা, আমার ছেলের বিয়েতে আমি সবাইকে (সব রেসিপি প্রিয় বন্ধুদের) নিয়ে একসাথে খাব। আর বিবাহের যাবতীয় রান্না আমি একাই করব।
LikeLike
হাহাহাহা
শুভ কামনা রইল সাহাদাত ভাই !!
LikeLike
ডিয়ার সিষ্টার, কয়েকটা নূতন রেসিপি দিয়েছি। দেখে গেলে খুশি হব।
কেমন আছেন?
LikeLike
শুভ জন্মদিন, কিন্তু অর নাম কি ? বুলেট কি আসল নাম? না আদর করে ডাকা হয়?
LikeLike
ধন্যবাদ বোন, হা বুলেট ওর ভার্চুয়াল নাম। কাজকারবার সব বুলেটের গতির মত বলেই এই নাম। ওর ডাক নাম রাইম।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
বুলেটকে জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
স্কুলে রচনা লেখার জন্য “আমার জীবনের লক্ষ্য” হিসেবে যা-ই লিখুক না কেন, মনে প্রাণে প্রার্থনা করি, ও যে পেশাই গ্রহণ করুক, তাতে যেন একই সাথে সৎ এবং সফল হয়।
LikeLike
ধন্যবাদ ফয়সল ভাই। আপনার এই কমেন্ট বড় হয়ে নিশ্চয় ওর চোখে পড়বেই।
LikeLike
দেরীতে ভাতিজাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে হচ্ছে বলে ক্ষমাপ্রার্থী।
“শুভ জন্মদিন ভাতিজা বুলেট”
বুলেটের জন্য অনেক অনেক আদর আর দোয়া থাকবে সাহাদাত ভাই।
আর আপনার পোলাওয়ের ছবি হতেই যেন ঘ্রাণ ভেসে আসছে।
চমৎকার পোস্ট!!
LikeLike
ধন্যবাদ দাইফ ভাই। কমেন্টটা দেরীতে চোখে পড়ল।
LikeLike
ভাই বিদেশে পড়াশুনা করতে এসে, খুব বিপদে পড়ে গেছিলাম। সারাজীবন, বাসায় আম্মুর হাতের রান্না খেয়েছি, বড় হয়ে হলে থেকে পড়ালেখা করেছি। কখনো রান্না বান্নার ঝামেলায় যেতে হয়নি। এখানে আসার সময় সাথে করে একটা সিদ্দিকা কবিরের বইও নিয়ে এসেছিলাম, কিন্তু সেইগুলা অনেক এডভান্সড লেভেলের রান্নাবান্না বলে মনে হয়েছে, আমি রান্নার ব্যাপারে ব-কলম, আমার দরকার ছিল, কিছু বেসিক জিনিস শেখার। মাঝে মাঝে আম্মুকে ফোন করে কিভাবে রান্না করব জানতে চাইতাম, কিন্তু সেভাবেও আর কতদিন রান্না করা যায় ? এইদিকে আসে পাশের রেস্টুরেন্ট গুলাতে খাওয়া যায়, কিন্তু সেখানেও বাঙ্গালী পোলাও মাংস, পাতলা ডাল, মাছের চচ্চরি, এই সব যে পাওয়া যায় না, তা বলাই বাহুল্য। যাই হোক, এইরকম বাজে সিচুয়েসনে, আপনার ওয়েবসাইটটা চোখে পড়ল। সাহস করে রান্না শেখা শুরু করলাম, প্রথম প্রথম ভাল হত না। কিন্তু এদানিং চট করে বেশ ভাল রান্না করা শিখে গেছি। আর সময় পেলেই পছন্দ মত রেসিপি বের করে নিয়ে রান্না করতে শুরু করে দেই। ইদানিং রান্নাবান্না টাকেও আর ঝামেলা মনে হয় না। আর এইসব কিছুই পসিব্ল হয়েছে আপনার এই সাইট টার জন্য। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি নিজেও জানেন না আপনার জন্য আমার মত কতজনের রাতের খাবার টা শুধু চিপস, আর সিরিয়ালের মাঝে লিমিটেড হয়ে যাচ্ছে না!
LikeLike
ধন্যবাদ প্রিয় ভ্রাতা/বোন। আজ সকালে আপনার কমেন্ট দেখে খুশিতে মন ভরে গেল। আসলে আমার উদ্দেশ্য এটাই, বাংলা ভাষাভাষিদের মধ্যে আমাদের সাধারন খাবার গুলো তুলে দেয়া এবং রান্নায় পুরুষদের আগ্রহী করে তোলা।
রান্না আমিও জানতাম না বলে কত কি খেয়ে থেকেছি অথচ বিষয়টা কত সহজ। রান্না জানাটা একটা গুন। এই গুন থাকলে মানুষ আরো ভালো মানুষ হয়ে উঠে।
আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আশা করি আমার সাথেই থাকবেন। আপনাদের ভালবাসায় আমি বেঁচে থাকতে চাই। এবং আমি চাই আপনারাও রান্না করুন।
শুভেচ্ছা নিন। আপনাকে ডেডিকেট করে একটা রেসিপি লিখব বলে ভাবছি, আশা করি সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ।
LikeLike
সুবর্ন ভায়া,
আপনার জন্য একটা রেসিপি লিখে ফেললাম। আশা করি বানিয়ে দেখবেন। ভাল লাগবে এবং হাতের কাছে সবই আছে বলে মনে করছি।
আশা করি সাথেই থাকবেন। শুভেচ্ছা।
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ গাঁজর পোলাউ (রেসিপি লাভার্সদের জন্য) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
প্রিয় সাহাদাত ভাই ও মানসুরা আপু, আমি একজন বাংলাদেশী ছাত্র, আমেরিকার ইলিনয়ে পড়ছি । আপনাদের এই সাইট গত আট মাসে আমার অনেক উপকার করেছে। আমি কৃতজ্ঞ । রেসিপি গুলো সহজ এবং সুস্বাদু । বর্ণনা গুলো ও মজার এবং প্রানবন্ত | পড়তে ভালো লাগে । আমার এবং আমার রুমমেট দের পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা ।
LikeLike
ধন্যবাদ শাকিল ভাই,
আপনাকেও ধন্যবাদ। আমাদের চেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে মনে করছি। আপনার কমেন্ট আমাদের মন ভরিয়ে দিল। আমাদের এই সামান্য চেষ্টা শুধু মাত্র প্রবাসী এবং ব্যচেলর ভাই বোনদের জন্যই। যারাই নূতন রান্না শিখতে চান, আমরা মনে করি আমাদের এই রেসিপি সাইট তাদের জন্য কাজে লাগবে। আপনাকে শুভেচ্ছা, আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন। আপনি ও আপনার বন্ধুদের অভিনন্দন।
LikeLike
শাকিল ভাই, আপনার এই কমেন্টটা ফেসবুকে তুলে দিলাম, আশা করি মনে কিছু নেবেন না। আপনি ফেবুতে থাকলে আমাকে এড করে নিতে পারেন, যোগাযোগ ভাল হবে।
LikeLike
প্রিয় রাইম, তোমার বাবা একজন অসাধারণ মানুষ। তোমার অসাধারনত্ব তোমার বাবাকেও ছাড়িয়ে যাক, জন্মদিনে এই কামনা রইলো, সাথে অনেক শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ আপনাকেও।
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ আখনী পোলাউ (সিলেটের বিখ্যাত খাবার) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ আখনী পোলাও (সিলেটের বিখ্যাত খাবার) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
khub valo
LikeLike
ধন্যবাদ মাইনুল ভাই।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ভাই আমি ইন্ডিয়া তে থাকি.তোমার পোলাউ রেসিপি পরে বানিয়ে ছিলাম খুব ভালো হয়েছিল.ধন্যবাদ আপনাকে.বুলেট শুভ জন্মদিন…
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ আপনাকেও।
আমাদের প্রতিটা রান্না ভাল না হলে প্রকাশ করি না, ফলে আপনি নির্ভাবনায় রান্না করতে পারেন।
শুভেচ্ছা থাকলো।
LikeLike
পিংব্যাকঃ আখনী পোলাও। | idlebd
পিংব্যাকঃ আখনী পোলাও | Protichhobi
ধন্যবাদ আপনাকেও। ]আখনি পোলাউ এর একটা আলাদা রেসিপি আছে, সেটা দেখে নিতে পারেন। সার্চে যেয়ে লিখুন আখনী, ব্যস পেয়ে যাবেন।
শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
Good post! We are linking to this particularly great article on our site.
Keep up the good writing.
LikeLike
দারুণ লেগেছে চেষ্টা করেছিলাম তবে ভালোভাবে করতে হবে
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ আখনী পোলাও (সিলেটের বিখ্যাত খাবার) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না) / Udraji's Kitchen (Story and Recipe)
সত্যি দারুণ মজার রান্না শিখা যাবে
LikeLiked by 1 person
আপনাকে সুস্বাগতম জানাই। আশা করি কোন কাজে লাগলে নিজকে ধন্য মনে করবো। শুভেচ্ছা নিন।
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ আখনী পোলাও (সিলেটের বিখ্যাত খাবার) - Daily 5 Minute
পিংব্যাকঃ ইফতারে তৈরী করুন বিখ্যাত ‘আখনী পোলাও’ | |