গতকাল রাতে আমরা দেশের একটা চ্যানেলে (টিভি চ্যানেলের নাম না বলাই ভাল) রান্নার একটা অনুষ্ঠান দেখছিলাম। ২৫ মিনিটে দুটো রান্নার রেসিপি সেখানে দেখানো হয়েছে। খুব সাধারন রান্না ছিল, কিন্তু রেসিপি গুলো দেখার পর আমার বার বার মনে হয়েছে, এর ছেয়ে নেটের রেসিপি গুলো অনেক অনেক ভাল। কেমন গোঁজামিল দিয়ে তারা রেসিপি বলছিলেন (আমার কাছে এটা মনে হয়েছে)। টিভিতে রেসিপি দেখে হাতে লিখে রাখতে হয় এবং মনে রাখার দরকার হয় কিন্তু নেটের রেসিপি গুলোরে ক্ষেত্রে তার প্রয়োজন নেই। শুধু প্রিন্ট করে রান্নাঘরে প্রবেশ করলেই হল! হা হা হা…। আর আমাদের রেসিপি দেখেতো যে কেহই রান্না করতে পারবেই। আপনারা কি বলেন।
চলুন আজ একটা চমৎকার রান্না দেখি – মুশরি ডালের দোপেয়াজা। নেটে সম্ভবত আমিই প্রথম ‘পাতলা ডালের রেসিপি‘ আমার নিজের হাতে রান্না করে তার রেসিপি লিখেছিলাম। এবার আবার সেই মুশরি দিয়েই রান্না হয়েছে ‘মুশরি ডালের দোপেয়াজা’। যারা পাতলা ডাল পছন্দ করেন তারা একদিন এই ডাল রান্না করে দেখতে পারেন। এত সহজ রান্না আর হয় না!
তবে দোপেয়াজো বললেও এটাকে ডাল ভূনাও বলা যেতে পারে।
প্রয়োজনীয় উপকরনঃ
(আমরা পনে এককাপ মুশরি ডাল নিয়েছিলাম, দুই জনের খাবারের জন্য, তাও বেছে গিয়েছিল)
– মুশরি ডাল (পনে এক কাপ)
– একটা পেঁয়াজ (বড়, যেভাবে ইচ্ছা কাটুন)
– এক চামচ রসুন বাটা
– হাফ চামচ হলুদ গুড়া
– হাফ চামচ মরিচ গুড়া (দেখে বুঝে)
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– পরিমান মত লবন
– দুই চামচ তেল
– দেড় কাপ পানি
প্রণালীঃ
সব কিছু সাজিয়ে এমন দেখাছিলো। মুশরি ডাল ঘন্টা খানেক ভিজিয়ে রেখে নরম করে নিতে হবে। পানিতে মুশরি ডাল দিয়ে কান লাগিয়ে দেখুন, কেমন ফুট ফুট শব্দ হয়। হা হা হা…
তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ, রসুন এবং কাঁচা মরিচ দিয়ে ভাজতে থাকুন। লবন দিতে ভুলবেন না, সামান্য লবন দিয়ে শুরু করা ভাল।
পেয়াজের রংটা হলুদ হয়ে আসলে তাতে মুশরি ডাল দিয়ে দিন।
মুশরি ডাল ভাল করে মিশিয়ে কয়েক মিনিট ভাজুন এবং এর পর হলুদ ও মরিচ গুড়া দিয়ে দিন।
মুশরি ডালের রং এমন হলুদ হয়ে যাবে।
এবার দেড় কাপ পানি দিয়ে দিন এবং জ্বাল বাড়িয়ে দিন। মাঝে মাঝে হাল্কা নাড়িয়ে দেবেন। বেশী নেড়ে আবার ডাল ভেঙ্গে ফেলবেন না।
পানি কমে এমন একটা পর্যায়ে এসে যাবে। কেমন রাখবেন তা আপনার ইচ্ছার উপর। তবে পানি কমিয়ে ফেলাই ভাল।
ফাইন্যাল লবণ দেখুন। লাগলে দিন, না লাগলে ওকে! আর শুকিয়ে ফেলা ঠিক হবে না।
ব্যস পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। সামান্য ধনিয়া পাতা থাকলে উপরে ছিটিয়ে দিলে আরো দেখতে সুন্দর এবং মজাদার হত। কিন্তু নাই বলে বসে থাকা কি চলে?
রুটি বা গরম ভাতের সাথে খেয়েই দেখুন। কেমন মজাদার।
প্রিয় রেসিপি পাঠিক পাঠিকা বন্ধুরা, এই রেসিপি বা রান্নাটা মাত্র মিনিট ২৫ এর মধ্যেই করা হয়েছে। আর প্রয়োজনীয় উপকরন দেখুন, প্রায় সব কিছুই আমাদের রান্না ঘরে আছে। একদিন পাতলা ডাল না রান্না করে, মুশরি ডালের এই দোপেয়াজা করেই দেখুন, খেয়ে আরাম পাবেনই। সবাইকে শুভেচ্ছা।
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন।
ডাল বিষয়ক আমাদের আরো রেসিপি দেখে আসতে পারেন।
রেসিপিঃ পাতলা ডাল (শুকনো বরই যোগে)
রেসিপিঃ লেবু যোগে পাতলা ডাল (গরমে আরাম)
রেসিপিঃ পাতলা ডাল
রেসিপিঃ সাজনে ডাটা রান্না মুশরী ডাল দিয়ে
মোটেই সহজ মনে হলো না! এর চেয়ে এক কাজ করুনঃ
মসুরি ডাইল ভাল করে ধুয়ে প্রেশার কুকারে রাখুন। সব রকমের মসলা যেমন, পিঁয়াজ, রসুন, মরিচ, আদা বাটা, জিরা গুড়া, হলুদ, লবন ও তেল দিয়ে দিন। অল্প একটু পানি দিয়ে প্রেশার কুকারের ঢাকনা বন্ধ করে চুলার উপরে দিন। চুলা জ্বেলে দিন এবং তিন-পাঁচ মিনিট (এক হুইসেল যথেষ্ট) জ্বাল দিন। চুলা নিবিয়ে দিন এবং ঢাকনা না খুলে প্রেশার কুকার চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। খাওয়ার সময় ঢাকনা খুলে পাতে নিন। কী অপূর্ব!!
LikeLike
হা, হুদা ভাই। আপনার প্রদ্বতিটা আরো সহজ লাগল। একদিন বানিয়ে ফেলতে হবে। পানি কতটুকু দেব তা একটু ভাল করে জানিয়ে দেবেন।
পেশার কুকার ব্যবহারে সাবধান থাকতে হবে মাত্র।
শুভেচ্ছা।
(ঢাকা এলেন তবে…। ফ্রী থাকলে যে কোন একদিন বিকালের দিকে চলে আসুন)
LikeLike
ঘন ডাইল রাঁধতে হলে এক কাপ ডাইলে দুই কাপ পানি দিয়ে দেখতে পারেন।
LikeLike
হুদা ভাই ডাইল না ডাল! আপনার বানান নিয়ে আমি সন্দেহ করি না। ডাল কি ভুল শব্দ?
LikeLike
ডাল লিখলে গাছের ডালের মত মনে হয়। উচ্চারণের সাথেও হয় বেমানান।
আবার ডাইল লিখলেও সঠিক উচ্চারণ হয় বলে মনে করি না।
পুরাতন কায়দায় ডা’ল লেখা যেতে পারে।
অনেকে আবার চাউলের মত করে একে ডাউল বলতে/লিখতে পছন্দ করে।
যেখানে যেমন চলে, সেই পন্থা অবলম্বন করাই ভালো।
LikeLike
‘ডা’ল’ এই বানান টা পছন্দ হয়েছে। ই টা মুখে বের হবে কিন্তু দেখা যাবে না! হা হা হা।।
ধন্যবাদ হুদা ভাই।
LikeLike
দুই পদ্ধতিই ভালো লাগল। সহজ রান্না। পাতলা ডাল ভালো লাগে না। এমন কিছু হলে বেশ মজা করে খাই।
দুইজনকেই ধন্যবাদ।
LikeLike
ধন্যবাদ সুজন ভাই।
LikeLike
এটাকে আমরা বলি শুকনো ডাল। দারুন এক খাবার। বাসায় বেশিরভাগ এই ডালই রান্না করা হয়। রুটি দিয়ে তো কথাই নেই আবার ভাত,গরুর ভুনার সাথেও লাগে অমৃত।
চমৎকার পোস্ট দিয়েছেন সাহাদাত ভাই।
LikeLike
ধন্যবাদ দাইফ ভাই, হা আমার কাছেও রুটি দিয়েই এই ডাল বেশি ভাল লেগেছে।
আপনাকে আমি ‘খাদ্যরসিক’ নাম দিতে চাই।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
হা হা হা, আমার কোনো আপত্তি নেই।
আমার আগে কথা ছিলো যে, “বেঁচেই তো আছি খাওয়ার জন্য”।
শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্য সাহাদাত ভাই।
LikeLike
ভাল লাগা থাকল।
LikeLike
বাহ খুব সুন্দর করে বানিয়েছেন সাহাদাত ভাই। ডালটা আরেকটু শুকনো রেখে যে জিনিসটা তৈরী হয়, তাকে আমরা ডালের চচ্চরি বলি। শুকনো মরিচ ফোড়ন দিয়েও রান্না করা যায়। গরম ভাত আর ডালের চচ্চরি মানে অমৃত !!
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। সব সময় পাতলা ডাল না খেয়ে মাঝে মাঝে এমন চচ্চরি হলে মন্দ কি।
হা, আপনার মত করেও একদিন রান্না করতে হবে। খেতে স্বাদ হবেই।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আমি বলি ডাল ভুনা। এটা দিয়েই আমি বেশীর ভাগ রাতে রুটি খেয়ে থাকি। আমার মেয়ে আবার এর মাঝে ডুমো ডুমো আলু কেটে দেয়। আমার নাতির নাস্তার প্রিয় আইটেম আলু ডাল। 😀
হুদা ভাইএর কথা মতো ২ কাপ পানি দিয়ে প্রেশার কুকারে ট্রাই করতে যাবেন না। ভুর ভুর করে ডালের পানি বের হয়ে আসবে। প্রেশার কুকারে ডাল একেবারে গলে কাদা হয়ে যায়। যদি একবারে কিছু ডাল রান্না করে ফ্রীজে রাখতে চান, তাহলে ২ কাপ ডালে সব মসলা দিয়ে ১ কাপ পানি দিয়ে প্রেশার কুকারে ১টা সিটি দিলে নামিয়ে বক্সে ভরে ফ্রীজে রাখুন। আর প্রতিদিনের আন্দাজ মত ঐ ঘন ডালের মন্ড বের করে গরম পানি দিয়ে ফুটিয়ে বাগার দিন। 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ বোন। উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল। চোখের ভুলে দেখি নাই।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
সাহাদাত ভাইয়ের রেসিপিগুলো দারুণ কাজে লাগছে। কিছুক্ষণ আগে এটা করলাম। খেয়ে দেখিনি অবশ্য কেমন টেস্ট হল।
অট: ডায়েট কন্ট্রোল [সালাদীয়] টাইপের কিছু রেসিপি দেন না। শরীর কন্ট্রোলে আনতে পারছি না। ওজন যা থাকার কথা তার চেয়ে ৫-৬ কেজি বেশী আছে।
LikeLike
ধন্যবাদ মাহবুব ভাই।
আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আপনি আমার রেসিপি পড়েন এটা অনেক পরে জানালেন।
আশা করি প্রথমবার ভাল না হলেও আবার চেষ্টা করবেন। রান্না অনেকটা অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়েই দিয়েই ভাল হয়।
আমার চেষ্টা থাকে কিন্তু এখন আর তেমন সময় বের করতে পারছি না। আশা করি আগামীতে এই সব রেসিপিও খুঁজে বের করব।
আবারো শুভেচ্ছা। আশা করি আগামীতেও সাথে থাকবেন।
LikeLike
চমৎকার রেসিপি, কিন্তু ………………
আমার যদ্দুর মনে হয় , দোপেয়াজা নামের অর্থ ২’টো পেঁয়াজ সম্পর্কিত । কিন্তু এখানে তো একবার পেঁয়াজ ব্যাবহার করা হয়েছে । ঠিক বুঝতে পারছি না, নামের সাথে কি মিল ।
সস্(Sauce) ও গ্রেইভি(Gravy/ঝোল) তো এক নয় !
LikeLike
এখানে ২টো পেঁয়াজ কিংবা ২বার পেঁয়াজ সম্পর্কিতও তো হতে পারে !
LikeLike
ধন্যবাদ কৌশিক ভাই। আমার জনা নেই, তবে আমার মনে হয় পেঁয়াজের ব্যবহার একটু বেশী হলেই হয়ত এই নামে ডাকা হয়…।।
যদি জানতে পারি তবে জানিয়ে দেব।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ কৌশিক ভাই।
হা হা হা… দোপেয়াজা আমার মনে হয়ে একটু বেশী পেঁয়াজ দিয়ে রান্না হতে পারে।
সস্(Sauce) ও গ্রেইভি(Gravy/ঝোল) এক নয় তবে সামান্য মিল আছে…। দুটোই তরল ফরমেটে! হা হা হা।।
সস্ (Sauce) ও গ্রেইভি(Gravy/ঝোল) আলাদা বিষয়। উইকি দেখে খুঁজে এলাম…।
রান্নায় সস (ইংরেজি: Sauce) হলো এক ধরনের তরল বা লেই জাতীয় খাদ্যোপকরণ যা খাবারের সাথে বা অন্য খাদ্যে তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। সস সাধারণত এমনি এমনি খাওয়া হয় না, এটা অন্য খাবারকে দৃষ্টিসুখকর, সুগন্ধযুক্ত করতে ও আর্দ্রতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। সস একটি ফরাসী শব্দ যা ল্যাটিন শব্দ স্যালসুস থেকে এসেছে যার অর্থ লবণ যুক্ত। সসের তরল উপাদান দরকার হয়, তবে কিছু সসে কঠিন অংশ বেশি থাকে তরলের থেকে যেমন- চাটনী। সস সারা বিশ্বের রন্ধনপ্রণালীতে একটি অপরিহার্য উপাদান। সস তৈরি অবস্থায় কিনতে পাওয়া যায় যেমন সয়া সস। কিছু সস আবার রান্নার আগে বানান হয় যেমন -বিচামেল সস। সালাদের সসকে বলা হয় সালাদ ড্রেসিং।
মধ্যযুগের ফরাসী রন্ধনপ্রণালীতে সস ব্যবহৃত হত। একশর উপর সস ছিল তখন রান্নার কাজে ব্যবহারের জন্য। ১৯ শতকে শেফ অ্যান্থোনিন কেয়ারমি সসকে চার ভাগে ভাগ করেন যাদের প্রত্যেকেই একটি মাতৃসস। কেয়ারমির চারটি মাতৃসস হলোঃ
বিচামেলঃ দুধ দিয়ে তৈরি, ঘন করা হয় সাদা রোউক্স মিশিয়ে
এস্পাগনোলেঃ বাদামী স্টক থেকে তৈরি হয়, ঘন করা হয় বাদামী রোউক্স মিশিয়ে
ভেলুটিঃ সাদা স্টক থেকে তৈরি হয়, ঘন করা হয় ব্লন্ড রোউক্স মিশিয়ে
অ্যালিমান্ডেঃ ভেলুটি স্টক থেকে তৈরি হয়, ঘন করা হয় ডিম ও গাঢ় ক্রিম মিশিয়ে
অগাস্টে এস্কোফিয়ার নামের শেফ ২০ শতকে এই প্রকারভেদকে আরো উন্নত করেন, তিনি যোগ করেন টমেটো সস, মেয়োনেজ, মাখনের সস ও হল্যান্ডাইজ সস। যে সস মাতৃসস থেকে উদ্ভব হয় তাকে ছোট সস বা সেকেন্ডারী সস বলে।[১] প্রাচীন রন্ধনপ্রণালীতে মূলত ছোট সসই বেশি ব্যবহৃত হত। মাতৃসসকে সাধারণত সরাসরি পরিবেশন করা হয় না, তা ছোট সস বানিয়ে পরিবেশন করা হয়।
আর ঝোল নিয়ে কি লিখব…।
তেল লবন সমেত পেঁয়াজ নিয়ে কয়েক পদের মশলা ভাজা ভাজা করে পরিমান মত পানি দিলে যা পাওয়া যায় তাকেই ঝোল বলে! হা হা হা।।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনার কমেন্টের জন্য। আশা করি মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন।
LikeLike
আপনার রেসিপি প্রশংসনীয় ।
অনেক কিছু জানলাম , বুঝলাম । Information এর জন্য ধন্যবাদ ।
আর একটু জানতে আমি আমার এক ভারতীয় Chef বন্ধুর সাথে কথা বলেছি । তিনি বর্তমানে আফ্রিকার ইরিত্রিয়াতে আছেন ।
তিনি বলেন দো পেঁয়াজা হচ্ছে দু’বার পেঁয়াজ সম্পর্কিত । অর্থাৎ , যেভাবে আপনি এই ডাল ভুনাটা তৈরি করেছেন সব ঠিক আছে , Just চুলো থেকে উঠানোর পর বা পরিবেশনের পুর্বে ভাঁজা পেঁয়াজ ওর ওপর ছড়িয়ে দিতে হয় ।
এটা উত্তর ভারতের মোঘলদের খাবার ছিলো । প্রথমে মটন্ দো পেঁয়াজা , তারপর নামের টাইটেলের মতো এই দু’বার পেঁয়াজ দেবার অভ্যাসটি অনেক খাবারে চলে আসে । এখন ভারতে অনেক ধরনের দো পেঁয়াজা রয়েছে । বর্তমানে চিকেন , ভেন্ডি/ঢেঁড়স , ডাল ইত্যাদি আরো ব্যাঞ্জনে এটি করা হয় ।
LikeLike
ধন্যবাদ কৌশিক ভায়া, আপনার কথা আমি বুঝতে পেরেছি। হা, কিছু কিছু রান্নায় দুইবার পেঁয়াজ দেয়া হয়। আর দোপেয়াজা হলে তো দেয়াই দরকার। হা হা হা…
আশা করি আগামীতে মনে রাখব। সুযোগ পেলে আপনার শেফ বন্ধু থেকে একটা সাধারন রেসিপি জেনে জানিয়ে যাবেন। চেষ্টা করে দেখি, কেমন রান্না করতে পারি।
শুভেচ্ছা এবং আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
LikeLike
সাহাদাত ভাই ,
আপনার এই ব্লগটি আমায় বেশ help করবে । কারণ , বাবা-মা ইন্ডিয়া গিয়েছে বিশেষ কাজে । আমাকে ১৫ দিনের বেশি ঘরে একা থাকতে হবে । রান্নার অভ্যেস নেই । যাবার আগে মা কিছু শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছে । আশা করি আপনাদের সান্নিধ্যে আমি পেরে উঠবো ।
আমার ঐ শেফ্ বন্ধুটি আমায় বলে দিচ্ছেন । আর আমি আপনার ব্লগটা দেখছি বেশ করে । এমনি করে কি যে করি ! উফ্ … । কোনটা যে কি … !
তবে রান্নাকে আমি নিজের মতো করে নিতে চাই । মনে হচ্ছে যাচ্ছেতাই কিছু একটা করে বসবো ।
তো এবার প্রথমে খেয়ে দেখি , তারপর জানাই ?
তবে আপনার এই ব্লগটি চমৎকার ।
LikeLike
ধন্যবাদ ব্রাদার। চিন্তার কিছু নাই। প্রথম দুই একবার রান্না খারাপ হতে পারে, তাতে পিছু হাটবেন না। আশা করি ৩য় বারে জমে উঠবেই।
ওনারা ফিরে এসে আপনার রান্না খেয়ে চমকে উঠবে…
সাথে আছি।। কিছু লাগলে আওয়াজ দেন…
LikeLike
নেটে ডাল চরচরী রেসিপি খুজতে গিয়ে আপনার ব্লগ পেলাম ও এই পদ্ধতিতে আজকেই দোপিয়াজা ডাল রান্নাও করে ফেললাম | ছবি থাকাতে রেসিপি follow করতে বেশ সুবিধা হযেছে | খেতেও ভালো লেগেছে | আমি এক চিমটি জিরাও দিয়েছি হলুদ মরিচ এর সাথে | রকমারী স্পেশাল রান্নার অনেক রেসিপি নেটে পাওয়া যায়, কিন্তু প্রতিদিনকার রান্নার রেসিপির ছবি সহ বর্ণনা অন্য কোথাও পাইনি | আপনার দেয়া আরও বেস কিছু রান্না করবো | আপনার এই blog bookmark করে নিয়েছি |
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনাদের উৎসাহ এবং কমেন্ট আমাদের এই ব্লগের প্রান। আপনারা ভাল্বাসেন বলেই আমরা এই বিশাল আয়োজন করতে পেরেছি। আশা করি মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
বোন, আপনি ব্লগের ডান পাশের ছকে আমাদের ইমেল দিয়ে যেতে পারেন। নুতন রেসিপি প্রকাশের সাথেই পেয়ে যাবেন আপনার মেইলে।
আশা করি আমাদের সাথে থাকবেন। শুভেচ্ছা আবারো।
LikeLike
ধন্যবাদ
LikeLiked by 1 person
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
LikeLike
nice…thanks.
LikeLike
যে ভাবে বললেন তো সেই ভাবে রান্না করলাম কিন্তু রান্নার স্বাদ হলো না।
LikeLike