গ্যালারি

রেসিপিঃ ধনিয়া পাতায় চিংড়ী ভুনা (আমাদের সেরা ব্লগার আলী মাহমেদ ভাইয়ের জন্য)


গত কয়েকদিন আগে বাংলা ব্লগিং জগতের এক সেরা ব্লগার আলী মাহমেদ   আমার এই রেসিপি ব্লগে এসেছিলেন এবং আমার একটা রেসিপি পোষ্টে কমেন্ট করে গেছেন। আমি তা দেখে আবেগে আপলুত কারন আমি তাকে অনেক আগে থেকেই চিনি এবং আমি তাকে ভোট করে ছিলাম। বাস্তবে তার সাথে দেখা না হলেও আমি তার একজন বিশাল ভক্ত। তার লেখা আমি নয়মিত পড়ি (অবশ্য কিছুদিন সময়াভাবে পড়ি নাই) এবং তার এই কমেন্ট দেখে আমি আবারো তাকে স্মরণ করছি এবং তাকে আবারো খুঁজে বের করেছি।

আপনাদেরও আমাদের এই জনপ্রিয় ব্লগারের কথা নিশ্চয় মনে আছে এবং তিনি প্রথম বাংলাদেশী যিনি ডয়চে ভেলের সেরা বাংলা ব্লগ পুরস্কার জিতেছেন এবং সেই পুরস্কার নিয়েছেন। এই হচ্ছে আমাদের আলী মাহমেদ অবশ্য যার ডাক নাম শুভ। তবে প্রথমে আমার একটা ধরনার কথা বলি, তিনি কি করে আমার ব্লগে এলেন! আসলে উনার গ্রামের বাড়ী হচ্ছে আখাউড়া এবং এই আখাউড়া হচ্ছে আবার আমার শশুরবাড়ী!

আমার যা ধারনা তিনি আখাউড়া খুঁজতে গিয়েই আমার ব্লগে এসে পড়েছিলেন। হা হা হা…।। তিনি আমার ‘রেসিপিঃ আখাউড়ার ছিটা পিঠা’ ব্লগে যে কমেন্ট করেছেন তা এখানে তুলে দিচ্ছি।

কিছুই আপনার ঈগল-চোখকে ফাঁকি দিতে পারেনি দেখছি! সমস্ত জীবনে কেবল একবারই আখাউড়া গিয়ে (ভাগ্যিস, একবারই গিয়েছেন, বারবার গেলে কী হত এটা ভেবে শিউরে উঠতে হয়) আপনি আখাউড়া সম্বন্ধে যে বর্ণনা দিয়েছেন, বিশদ লিখেছেন তা আপনার বিপুল জ্ঞানের সামনে আমাদেরকে দাঁড় করিয়ে দেয়।

হা হা হা, যাক আপনারা যারা আমাকে জানেন তারা বুঝেন, আমি কথা কম কাজে বেশী বিশ্বাসী। কাজ ছাড়া এই দুই দিনের দুনিয়াতে আর কিছুই থাকবে না। কাজে কাজেই আজকের আমার রেসিপি আমাদের আখাউড়ার ব্লগার ভাই আলী মাহমেদ ভাইয়ের জন্য। একদম সহজ রেসিপি, তবে এটা জানলে ভাল হত তিনি নিজে রান্না করেন না অন্যের রান্নায় ভাগ বসান! মানে সহজ, বিবাহিত না অবিবাহিত! বিবাহিত হলে আমার এই রেসিপি তার কাজে লাগবে ভাবীর সাথে আড্ডার সময়। আর অবিবাহিত হলে কোন কথাই নাই!


যারা আলী মাহমেদ প্রসঙ্গে আরো জানতে চান তারা এখানে দেখে আসতে পারেন। জয় হোক বাংলা ভাষার, জয় হোক বাংলা ব্লগের: আলী মাহমেদ কিংবা তার নিজস্ব ব্লগ আলী মাহমেদ ডট কম। অবশ্য আমরা সকলে জানি, চেনা ব্রাহ্মণের পইত্যা লাগে না!

যাক কাজের কথায় আসি। চিংড়ী এমন একটা মাছ যে, যে কোন ভাবেই রান্না করে খেয়ে ফেলা যায়। এমন কি শুধু মাত্র তেলে ভেজেও পেটে চালান দেয়া যায়। তবে একটু ভিন্নতা থাকলে মন্দ কি! আলী ভাইয়ের জন্য আজকে আমাদের একটু ভিন্ন প্রচেষ্টা।

প্রস্তুত প্রণালীঃ

চিংড়ী ভাল হলে রান্না জমে উঠবেই।


মশলা পাতি – বিলাতি ধনিয়া পাতা পরিমাণে একটু বেশী, কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, সামান্য হলুদ গুড়া, মরিচ গুড়া, লবণ, তেল।


সব মশলা পাতি নিয়ে ভাল করে গ্রাইন্ড করে ফেলুন।


হালকা তেলে সেই গ্রাইন্ড করা মশলা দিয়ে ভাল করে ভাজতে থাকুন। লবন দিতে ভুলবেন না।


কষানো/ভাজি যত ভাল হবে তত রান্না স্বাদ হবে।


ঠিক এমন একটা পর্যায়ে এসে যাবে।


এবার চিংড়ী মাছ গুলো দিয়ে দিন। এবং ভাল করে মিশিয়ে নিন।


গরম পানি দিয়ে ঝোল দিন।


পানি বেশীও না আবার কমও না!


ঝোল দেখে নিন। কয়েকটা কাছা মরিচ দিয়ে দিতে পারেন।


ফাইন্যাল লবণ দেখুন। লাগলে দিন না হলে ওকে।


পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। সামান্য বিলাতি ধনিয়া ছড়িয়ে দিন।


খেয়ে আপনাকে বলতেই হবে – ওয়াও।

আসুন আর অপেক্ষা কি! আলী মাহমেদ ভাই, আপনি কিছু বলছেন না যে!

35 responses to “রেসিপিঃ ধনিয়া পাতায় চিংড়ী ভুনা (আমাদের সেরা ব্লগার আলী মাহমেদ ভাইয়ের জন্য)

  1. ওকে। ওয়াও!!! গতকাল রাতে চিংড়ি খেয়েছিলাম। সাথে বেগুন ছিলো। চেহারা আপনারটা্র মতই দেখছি।

    Like

  2. হ্যাঁ, চিংড়ি কোলেস্টেরল বাড়ায়…তাই বলে কি খাব না? হাহাহা!
    আচ্ছা ভাইয়া, বিলাতি ধনিয়া পাতা অমন বড় বড় লম্বা লম্বা কেন? নর্মাল ধনে পাতা দিয়ে করা যাবে তো?

    Like

  3. দুর্দান্ত এক পোস্ট। ক’দিনের ভেতরই রান্না করতে হবে। চিংড়ী মাছ কারও অপছন্দের কিনা এখন পর্যন্ত শুনিনি আমি। আপনি শুনলে জানাবেন, হা হা হা।

    ভাল লাগলো আলী মাহমেদ ভাইয়ের কথা জেনে।
    শুভেচ্ছা রইল প্রিয় সাহাদাত ভাই।

    Like

  4. ঈদে কি কি রান্না করব ঠিক করতে আপনার ব্লগে এলাম। এই রেসিপিটাও সাথে নিলাম। আপনার মত মজা হবে না হবে না হয়ত !!!

    Like

    • ঈদে অনেকে মাছ রান্না করতে চান না! আপনি মাছ নিচ্ছেন দেখে আপনার শৈল্পিক রুচির পরিচয় পেলাম। ঈদের দিনে পোলাউ এর সাথে এমন চিংড়ী ভুনা বেশ জমবে বলে আমি মনে করছি।

      আমাদের বাসায় একটা বড় ভেটকি (কোরাল) মাছ আছে, আপনার মত দেখি কোরাল দিয়ে কিছু করে ফেলা যায় কি না!

      দুই পদের সেমাই নিয়ে আসছি শনিবার, আশা করি সাথে থাকবেন।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  5. সেরা ব্লগার আলী মাহমেদ ভাইয়ের চোখে পড়লো না এই পোষ্ট আজও! কী দুঃখের কথা!!?

    Like

  6. রেসিপিটা আবার পড়ে নিলাম। আজ চিংড়ী রাঁধছি।

    Like

  7. সাহাদাত উদরাজী,
    ভাইরে, আপনি লিংক দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমি আপনার এই পোস্টটা দেখে গেছি কিন্তু মন্তব্য করিনি ইচ্ছা করে। কেন? বলছি…আশা করছি বুঝিয়ে বললে আপনি আমাকে দুর্বিনীত ভাববেন না।

    আচ্ছা, আপনার কী ধারণা আমি নির্লজ্জ টাইপের মানুষ…আপনি যেভাবে আমাকে সেরা-সেরা বলে পোস্ট দিয়েছেন আমার লজ্জা করে না বুঝি 😀
    শোনেন, কীসের সেরা! আমি কেবল দু-কলম গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করি, আবারও বলি, লেখার চেষ্টা করি। পাঠকের ভাল লাগে কেন আমি জানি না।
    বিশ্বাস করেন, অন্তর্জালে অনেকের লেখার হাত দেখে মনে হয় এঁদের হাতটা সোনা দিয়ে বাঁধাই করে দেই।

    যাই হোক, অন্তত এই পোস্টে আমি লজ্জার মাথা খেয়ে কখনই মন্তব্য করতাম না কিন্তু আজ আপনার এই মন্তব্যটা দেখে (“…একদিন না একদিন পড়বেই। আমি আশাবাদী হুদা ভাই।”) এই পোস্টে মন্তব্য না-করে বাঁচতে পারলাম না।

    ভাল কথা, কখনও আখাউড়া আসলে আমার এখানে সোজা চলে আসবেন। আপনাকে তিমি মাছের ঝোল খাওয়াব। হা হা হা।
    (চিংড়ির রেসিপি তো আপনি দিলেন কিন্তু 🙂 চিংড়ি দেবে কে ?)

    ভাল থাকুন সবাই, অন্য সবার জন্য শুভেচ্ছা।

    [এখানে মন্তব্য পাবলিশ হচ্ছে না! সমস্যাটা কি বুঝতে পারছি না। ব্লগার্ একাউন্টে সমস্যা হচ্ছে কি না এটাও বুঝতে পারছি না। তৃতীয়বার ওয়ার্ডপ্রেস একাউন্ট নিয়ে চেষ্টা, সবিরাম 🙂 এবার দেখা যাক কী দাঁড়ায়…]

    Like

    • ধন্যবাদ আলী ভাই, এখানে আপনি আমি কেহ জয়ী হয় নাই! ভালবাসাই জয় পেয়েছে!

      ভাইরে, আপনি লিংক দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমি আপনার এই পোস্টটা দেখে গেছি কিন্তু মন্তব্য করিনি ইচ্ছা করে। কেন? বলছি…আশা করছি বুঝিয়ে বললে আপনি আমাকে দুর্বিনীত ভাববেন না।
      * আমি আপনার চরিত্র প্রসঙ্গে পূর্ন ওয়াকিবাহাল আছি। আপনি কমেন্ট না করলেও আমি বুঝে নিতাম।

      আচ্ছা, আপনার কী ধারণা আমি নির্লজ্জ টাইপের মানুষ…আপনি যেভাবে আমাকে সেরা-সেরা বলে পোস্ট দিয়েছেন আমার লজ্জা করে না বুঝি 😀
      * আলী ভাই, সত্য সব সময়েই সত্য। আমি মাইক লাগিয়ে এটা সারা দেশেই বলব। কারন আমি আপনার লেখা ও ভাবনার সাথে পরিচিত।

      শোনেন, কীসের সেরা! আমি কেবল দু-কলম গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করি, আবারও বলি, লেখার চেষ্টা করি। পাঠকের ভাল লাগে কেন আমি জানি না।
      * আপনি পাঠকের মনের কথা বলেন।

      বিশ্বাস করেন, অন্তর্জালে অনেকের লেখার হাত দেখে মনে হয় এঁদের হাতটা সোনা দিয়ে বাঁধাই করে দেই।
      * এটা আপনার মহানুভবতা।

      যাই হোক, অন্তত এই পোস্টে আমি লজ্জার মাথা খেয়ে কখনই মন্তব্য করতাম না কিন্তু আজ আপনার এই মন্তব্যটা দেখে (“…একদিন না একদিন পড়বেই। আমি আশাবাদী হুদা ভাই।”) এই পোস্টে মন্তব্য না-করে বাঁচতে পারলাম না।
      * হুদা ভাই হচ্ছেন আর এক সেরা ব্লগার। যিনি আমাকে স্নেহ করেন, আমি আমার অধিকার তার কাছে পুরাই ফলাই। হা হা হা, এটা আমি ইচ্ছা করেই বলেছিলাম, যাতে আপনার ইচ্ছা হয় কমেন্ট করতে! আমি সার্থক। (হুদা ভাইকে ডেকে নিয়ে আসছি)

      ভাল কথা, কখনও আখাউড়া আসলে আমার এখানে সোজা চলে আসবেন। আপনাকে তিমি মাছের ঝোল খাওয়াব। হা হা হা। (চিংড়ির রেসিপি তো আপনি দিলেন কিন্তু 🙂 চিংড়ি দেবে কে ?)
      * আমি আসছি। সব ঠিক থাকলে ঈদের পরদিন, দুই জনে মিলে রাস্তার ধারে বসে চা খাব! আশা করি আমার জন্য কিছু সময় রাখবেন।

      ভাল থাকুন সবাই, অন্য সবার জন্য শুভেচ্ছা।
      * আপনাকেও শুভেচ্ছা। আশা করি মাঝে মাঝে দেখে যাবেন, ভাল লাগবে আমাদের।

      [এখানে মন্তব্য পাবলিশ হচ্ছে না! সমস্যাটা কি বুঝতে পারছি না। ব্লগার্ একাউন্টে সমস্যা হচ্ছে কি না এটাও বুঝতে পারছি না। তৃতীয়বার ওয়ার্ডপ্রেস একাউন্ট নিয়ে চেষ্টা, সবিরাম 🙂 এবার দেখা যাক কী দাঁড়ায়…]
      * আলী ভাই, আমার অভিজ্ঞতা যতদুর তাতে দেখেছি, পারশোন্যাল ব্লগিং এর জন্য ওয়ার্ড প্রেস ই বেষ্ট, এখন পর্যন্ত। নানান লাইনে ঘুরে দেখেছি, এমন সহজ এবং শুবিধা আর কোথায়ও দেখি নি। শুধু কন্টেন্ট গুলো ফিল করলেই কমেন্ট করা যায় এখানে। আপনি যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। তবে একটা টেস্ট একাউন্ট ওয়ার্ড প্রেসে খুলে রাখতে পারেন এবং টেস্ট ওয়েভে আপনার মুল লিঙ্কটা উঠিয়ে রাখতে পারেন। আমরা এখন যারা ওয়ার্ড প্রেস বেশী দেখি তারা আপনাকে সহজে খুঁজে পাব।)

      Like

  8. আলী মাহমেদ ভাই এসে পোস্টের পূর্ণতা দিয়েছেন। তার মন্তব্য আর আপনার জবাব পড়ে চমৎকৃত হলাম। তবে আমার সম্পর্কে বাড়িয়ে লেখার জন্য এক ডজন মাইনাস আপনাকে।
    ঈদের পরদিন তো খাবেন তিমি। মনে রাখতে ভুলবেন না যেন, তিমির কিন্তু মাছ খাবেন না, খাবেন মাংস। এরা পানিতে থাকে সত্য, কিন্তু মাছ নয় মোটেও। আমাদের মতই এরা মায়ের দুধ খেয়ে বড় হয়, এরা স্তন্যপায়ী প্রাণী।
    [সত্যিই যদি তিমি পেয়েই যান, আমাদের জন্য আনতে ভুলবেন না যেন!(দন্ত বিকশিত হাসির ইমো)]

    Like

  9. পিংব্যাকঃ আড্ডাঃ লেখক/ব্লগার আলী মাহমেদ (আখাউড়ায়), পর্ব-১ | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)

  10. পিংব্যাকঃ তিমি মাছের ঝোল এবং… | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)

  11. রেসিপি দেখে মনে হচ্চে খেতে খুব ই ভাল হবে। চিংড়ী মাছ দিয়ে যে কোনো রান্না ই ভাল হয়। কিন্তু চিংড়ী মাছ কোলেস্টেরল বাড়ায় এটা ঠিক। তাই একটু বূঝে খেতে হবে। আরও একটা কথা। চিংড়ী মাছ ঠিক মোতো পরিষ্কার করতে হবে। মাথার সামনের দিকে আর পিঠের ওপর দিকে যে কালো সুতো টা থাকে, ওটা অবশ্যই ফেলতে হবে। না হলে পেট ব্যাথা কেঊ আটকাতে পারবে না। সেটা কিন্তু চিংড়ী মাছ এর দোষ নয়।

    Like

  12. আপনাদের এই ব্লগে বেশ মজার আর সহজ রান্না থাকে, আমার খুব ভালো লেগেছে, এবার ওগুলো রান্না করতে হবে, আশা করি ভালোই হবে,

    Like

    • ধন্যবাদ বোন। আপনার কমেন্ট পড়ে আমরা খুশি হলাম। আসলে আমাদের চেষ্টা থাকে সহজে রান্নাকে তুলে দেয়ার এবং সেটা আমাদের দেশীয় রান্না। যারা নুতন রান্না করেন বা করতে চাইছেন তাদের জন্য আমাদের চেষ্টা থাকে।

      শুভেচ্ছা নিন। আশা করি মাঝে মাঝে এসে আমাদের দেখে যাবেন।

      Like

  13. ei recipi te blend korte ki bileti dhoniya tao add kore blend korbo?

    Like

  14. এখানেও ছবি দেখা যাচ্ছে না 😦

    Liked by 1 person

    • ধন্যবাদ বোন।
      কিছু পোষ্টে মাসের মাঝামাঝি থেকে মাসের শেষ পর্যন্ত ছবি না দেখা যাওয়া প্রসঙ্গে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি। এর প্রধান কারন, আমি যখন এই রেসিপি সাইট চালু করি তখন এর ব্যাকএন্ডের ছবি গুলো রাখতাম ফটোব্রাকেট নামক একটা ফ্রী সাইটে এবং সেখান থেকে লিঙ্ক দিয়ে সাইটে ছবি গুলো দেখানো হত। ফটোব্রাকেট সাইটের মালিকানা বদলের পর এই সাইটে ছবি রাখার জায়গা ফ্রী দিলেও ইউজারদের জন্য একটা নিদিষ্ট ব্যন্ডুইথ ফিক্স করে দেয় এবং সেটা দশ জিবি। আমাদের সাইটে ভিজিটরের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াতে এই দশ জিবি মাসের শুরুর কয়েক দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় এবং ফলে পরবত্তিতে আর ছবি দেখায় না, এটা মুলত ফটোব্রাকেট সাইটের নুতন ব্যবসাহিক পলিসি!
      http://wp.me/P1KRVz-1bn
      (তবে ফটো গুলো গুগলে ট্রাস্ফার করে নিলেই সমস্যার সমাধান হবে এবং তা করে ফেলবো)
      শুভেচ্ছা।

      Like

  15. উদরাজী ভাই, এই পোস্টের ট্যাগে “চিংড়ি” ট্যাগটাও লাগিয়ে দেন, নাহলে শুধু” চিংড়ি” লিখে সার্চ দিয়ে এই চমৎকার রান্নাটা আসে না।

    Liked by 1 person

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]