বেগুন, আলু ও গিলাকলিজার একটা রান্না আজ আপনাদের দেখাবো। এটা আমার ব্যাটারী নিজে খুব যত্ন করে রান্না করেছেন, তিনি আমাকে জানিয়েছেন, এটা আখাউড়া অঞ্চলের একটা জনপ্রিয় রান্না। আমার প্রথমে একটু খটকা লাগলেও খেতে বেশ লেগেছিল। বেগুনের সাথে মুরগীর গিলা কলিজার কম্বিনেশন আমি মেনে নিতে কষ্ট হলেও আমি জানি, যে কোন রান্নাই ভাল হলে তা উপদেয় এবং সুখাদ্য। আমাদের দেশের অঞ্চল ভেদে এমন নানাবিধ খাবার রান্না করা হয়, যা অন্য অঞ্চলের লোকজন ভাবতেই পারবেন না। আমি এমন অনেক খাবার খেয়েছি, যা দেখতে এবং ভাবতে পারি না, কিন্তু খেতে বসে বলেছি – চমৎকার।
বেগুন, আলু ও গিলাকলিজার এই রান্নাটা পোলাউএর সাথে খেতে খুব ভাল লাগে তবে আমার মনে হয়েছে রুটির সাথে সকালের নাস্তা হিসাবে এটা বেশ মজাদার হতে পারত। চলুন, রান্না দেখে ফেলি।
রেসিপি পরিমাণঃ (পরিমাণ অনুমান করে দেয়া হয়েছে, সামান্য এদিক ওদিকে কি আসে যায়)
– হাফ কেজি বা তারও কম মুরগীর গিলা কলিজা (কয়েকটা মুরগীর গিলা কলিজা জমিয়ে রাখা ছিল)
– এক কাপ পেঁয়াজ টুকরা করে কাটা
– এক চামচ আদা বাটা
– দুই চামচ রসুন বাটা
– পরিমাণ মত মরিচ গুড়া (ঝাল দেখে)
– হাফ চামচ হলুদ গুড়া
– গরম মশলা; তিন চারটে এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি
– এক চিমটি জিরা
– এক চামচ চিনি
– পরিমাণ মত লবণ
– পরিমাণ মত তেল/ পানি
প্রস্তুত প্রণালীঃ
কড়াইতে কিছু তেল নিয়ে তাতে লম্বা বেগুন পিস (গোলাকার) করে কেটে হালকা ভাজি করে তুলে নিতে হবে এবং আলুকেও হালকা ভেজে তুলে রাখতে হবে।
এবার উক্ত কড়াইয়ের তেলে মুরগীর গিলা কলিজা হালকা ভেজে নিতে হবে।
ভাজি বা নরম হয়ে গেলে তাতে এক কাপ পেঁয়াজ টুকরা করে কাটা, এক চামচ আদা বাটা, দুই চামচ রসুন বাটা, পরিমাণ মত মরিচ গুড়া (ঝাল দেখে), হাফ চামচ হলুদ গুড়া, গরম মশলা; তিন চারটে এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি, এক চিমটি জিরা, এক চামচ চিনি, পরিমাণ মত লবণ দিয়ে আবারো ভাজতে হবে।
কয়েকটা কাঁচা মরিচ কেটে দিয়ে তাতে দুইকাপ পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে মিনিট ২০শেক। মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে। আসলে ঝোল কমিয়ে গায়ে গায়ে নিয়ে আসতে হবে।
ঝোল কমে গিলা কলিজা নরম হয়ে গেলে তাতে আগে ভেজে রাখা আলু এবং বেগুন দিয়ে দিতে হবে।
শেষের দিকে কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিলে ভাল। ফাইন্যাল লবণ দেখুন। হলে ওকে, না হলে দিন।
ব্যস রান্না রেডি!
বাবুর্চি পোলাউ নিয়ে বসে পড়ুন!
দেখেই শান্তি। আহ, কত কি খাবার আছে এই দুনিয়ায়! আখাউড়া অঞ্চলের যারা জামাই হয়েছেন তারা শশুর বাড়িতে গেলে এমন খাবার পেলে চমকে উঠবেন না!
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন
দেখে তো বেশ মজার আর সুস্বাদু মনে হচ্ছে, বানিয়ে দেখতে হবে।
আখাউড়া জায়গাটা স্মৃতিতে একটা বিশেষ জায়গা নিয়ে আছে—আগে ঢাকা-সিলেট ট্রেন ভ্রমণের সময় আখাউড়ায় গিয়ে ইঞ্জিন বদল করা লাগতো, অর্থাৎ ইঞ্জিন গিয়ে ট্রেনের লেজে যুক্ত হত, আর ট্রেন উল্টাদিকে রওয়ানা হত। গত ৪/৫ বছর ধরে নতুন রেললাইন হওয়ায় আর করা লাগেনা। (আর কিছুদিন পর এইগুলা কাউকে বললে মনে হয় বিশ্বাসও করবেনা) সেইসময় দেখতাম, আখাউড়া স্টেশন কী জমজমাটই না ছিল!
LikeLike
হা হা হা… রনি ভাই দেখছি আমার ছেয়েও এক কাঠি উপরে! আমার জন্ম সিলেটের শ্রীমঙ্গলে। আমাদের যাত্রা পথ ছিল আখাউড়া দিয়েই। আপনার কথা গুলো আমাকে সেই দিনেই নিয়ে গেল…।।
বিবাহ আখাঊড়াতে করব এটা ভাবি নাই! কিন্তু এখন বলি, আখাউড়া আমার শ্বশুরবাড়ি!
আখাউড়া নিয়ে আমারো অনেক স্মৃতি আছে, যা এখানে লিখতে পারছি না… লিখলে আবার আমার ব্যাটারী মাইন্ড করবে! হা হা হা…
আখাউড়া চমৎকার জায়গা তবে আগের মত আর সেই ব্যস্ততা নাই। এবার ঈদ শশুরবাড়ীতে করব বলে ভাবছি… আবার আখাউড়া দেখব, ভাল করে…
সীমান্ত অঞ্চল বলে কোন উন্নতি হয় নাই, লোকজন শিক্ষার আলো দেখছে না। দুঃখজনক ব্যাপার।
একদিন সত্য লিখেই ফেলব!
আপনি একটা ওয়ার্ড প্রেস ব্লগ খুলেই ফেলুন। আপনার লেখা পড়তে চাই।
শুভেচ্ছা নিন রনি ভাই। আপনার কমেন্ট পেলে মন ভরে যায়। এমন রান্না প্রিয় মানুষের আমি বন্ধু হতে চাই।
LikeLike
শ্রীমঙ্গল! আমার খুব প্রিয় জায়গা, আমার বড় মামীর বাড়ি ওখানে, যে কয়বার গিয়েছি খুব ভালো লেগেছে……আমি তাহলে আপনাদের মোটামুটি দেশী ভাই, আমি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের…..হাহাহা, দুনিয়াটা কত ছোটো দেখেনতো!
আপনার উৎসাহ-মূলক কথার জন্য অনেক ধন্যবাদ, বিচ্ছিন্নভাবে সামহোয়ারইন আর অন্যান্য ২/১ টা ব্লগে আগে রান্না নিয়ে লিখেছি, ইদানিং একটু ব্যাস্ত, তাই ব্লগে যাওয়াও হয় কম।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন….
LikeLike
হা হা হা… আপনি দেখি… সিলেটের লোকজন ছাড়া আর কে রান্না করে বিশ্ব জয় করবে? আমি বিশ্বাস করি সিলেটের লোকজন একদিন বিশ্ব রান্না ভালবাসা পুরস্কার পাবেই। তারা ছাড়া এই রান্না জগত আর কে কন্টেল করবে। প্রমান, ঢাকার বড় বড় হোটেল গুলোর মালিকও সিলেটের! মিডিলিষ্টের প্রায় সবতো বটেই।
আমার জন্ম শ্রীমঙ্গলের চা বাগানে, বাবার কর্ম সুত্রে আমরা সেখানে ছিলাম এবং প্রাথমিক শিক্ষা শ্রীমঙ্গলেই নিয়েছি। এখনো শ্রীমঙ্গলের সাথে যোগাযোগ আছে, সিলেটের সাথে আমার যোগাযোগ আত্বীক (আমি লন্ডনেও সিলেটী হিসাবেই সমাদর পেয়েছিলাম এক সময়, হা হা হা।।)
আমার পিতার বাড়ী ফেনীতে। আর আমি ঢাকাতেই হয়ত টিকে গেছি… বুড়াকালে গ্রামেই ফিরে যেতে চাই।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
LikeLike
আমাদের দেশের অঞ্চল ভেদে এমন নানাবিধ খাবার রান্না করা হয়, যা অন্য অঞ্চলের লোকজন ভাবতেই পারবেন না। আমি এমন অনেক খাবার খেয়েছি, যা দেখতে এবং ভাবতে পারি না, কিন্তু খেতে বসে বলেছি – চমৎকার।
খুব সত্যি কথা বলেছেন রান্নাতো ভাই।
আলু দিয়ে গিলা-কলিজা খেয়েছি, বেগুন দিয়ে খাওয়া হয়নি। মনে হচ্ছে খেতে ভালোই হবে। আমি আবার বেগুনের ভক্ত।
আমার আম্মা মাছ রান্নাতে সবজি দিতেন না। মাছের ঝোল, ভুনা, দোপেয়াজা। সবজি রান্না করতেন আলাদা। আম্মার ধারাটি ছোট বোনের সংসারে রয়ে গিয়েছে। আমি কিন্তু সব রকমই ট্রাই করি। যেমন– আলু+বেগুন, আলু+পটল দিয়ে ইলিশ, মাছের সঙ্গে সবজি দিলে ভালোই লাগে।
রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে আমার ভালো লাগে।
শ্রীমঙ্গলে জন্ম ও বেড়ে ওঠা যখন, তখন নিশ্চয় সাতকড়া ( সিলেটি উচ্চারনে হাতকরা) খেয়েছেন? আপনার ভাগের সাতকরা ডাকুর বাসায় ছিলো। পেয়েছিলেন কিনা জানিনা।
LikeLike
আপা, আমি রান্না শেখার পর অনেক এক্সপেরিমেন্ট করেছি কিন্তু বেগুন কলিজা চিন্তাই করি নাই। খেতে বেশ হয়েছিল। রান্নায় হাত একটা বিশেষ ব্যাপার, সবাই আবার এই রান্না করলে খেতে পারা যাবে কি না সন্দেহ আছে!
আমিও বেগুন ভালবাসি…। তবে রান্না ভাল হতে হবে… ভাজি কিংবা শুঁটকী দিয়ে…।
আরে আপনার আন্মা দেখছি আমার আম্মার মত ছিলেন। তরকারী আলাদা মাছ ভেঙ্গে রান্না করতেন!
ডাকু ভাই সাবাড় করে দিয়েছে! ব্যাপার না, আগামীতে আবারো হবে। তবে এটা আমি শুনেছিলাম। বোন, আমি সাতকড়া খুবই পছন্দ করি। বাজারে পাই না তবে পেলেই কিনি… সাতকড়া তরকারীতে দিলে ঘ্রাণেই প্রান ভরে যায়…। আই লাভ সাতকড়া ভেরী মাচ (চান্সে একটু আংরেজী বলে ফেললাম)।
নিয়াজ ভাই নাকি সিলেট যাবে! শখ কত দেখেন! শখের সীমা নাই!
LikeLike
রেসিপির ঘ্রাণটা দারুণ লাগতেছে। 😀
LikeLike
হা হা হা…… শশুর বাড়ীতে গেলে যা দিবে তাই খেয়ে উঠে যাবেন!
LikeLike
😛
LikeLike
মোবাইলে পোস্টাল এড্রেসটা এসএমএস করে পাঠিয়ে দিয়েন। কোরবানীর ঈদের আগে সাতকরার দাম টঙ্গে উঠে যায়। আর অনেকে বলেন, সাতকরা খেতে তিতা। আসলে সাতকরা চিনে কিনতে হয়। হাতে নিয়ে ওজনে হালকা এবং একটু খুটে নিয়ে মুখে দিয়ে দেখে কিনলে মোটেই তিতা হয়না। ১ কেজি গোস্তে ১টা সাতকরার ৮ভাগের এক ভাগ খোসা দিলেই হয়।
আর ডীপফ্রীজে রেখে সাতকরা কয়েক মাস খাওয়া যায়। শুখিয়ে রাখলে এটার ঘ্রাণ কমে যায়। 🙂
LikeLike
আপা, এখন তো মনে হয় পুরাই সাতকড়া সিজন। আমি সাতকড়া খুব পছন্দ করি। মনে হয় সাতকড়া সবজির মত করেও রান্না করে খেতে পারব।
শুভেচ্ছা আপনাকে। হা, দিচ্ছি…।
LikeLike
যশোরে খেয়েছিলাম মুরগির গিলা, কলিজা, গলা ও পাখনার শেষ অংশের বেশ ঝাল ঝাল রান্না। হোটেলে এই প্রিপারেশনের নাম দিয়েছে লটপটি। সকালের নাস্তায় রুটি বা পরোটার সাথে বেশ লাগে। বেগুন-আলু দিয়ে রান্না করলে তাও সকালে নাস্তায় বেশ জমবে, আশা করা যায়। এ সব জিনিষ মুগ ডালের সাথে রান্না করলেও ভারী মজার খাদ্য তৈরি হয়। আমাদের বাড়িতে মাঝে মাঝে এমন জিনিষ টেবিলে দেখা যায়। খেতে ভালোই লাগে।
LikeLike
হুদা ভাই, আপনার বৌ মার মত বৌমা যেন আমাদের ঘরে ঘরে থাকে।
১। লটপটি আমিও খেয়েছি।
২। গিলা কলিজা মুগ ডাল দিয়ে জমে বেশ, ঢাকার প্রায় হোটেলেই সকালের নাস্তায় পাওয়া যায়।
অভিজ্ঞতা একটা বিরাট ব্যাপার।
LikeLike
রেসিপিটা দারুন লাগলো! খাওয়া হয়নি কখনও। চেষ্টা করে দেখতে হবে। আর বেগুন তো আমার অনেক প্রিয়। ক’দিনের ভেতরও রান্না করবো কিনা ভাবছি।
অসংখ্য ধন্যবদা প্রিয় সাহাদাত ভাই।
অ:ট: শ্রীমঙ্গল আমার যে কেমন প্রিয় একটি জায়গা তা বলে বোঝানো যাবেনা। এক সময় মন বেশ খারাপ হলেই বেড়িয়ে পড়তাম শ্রীমঙ্গলে ভ্রমণের জন্য। একা একা ঘুরে বেড়াতাম চা বাগানের মাঝে দিনের পর দিন।
LikeLike
দাইফ ভাই দেখছি ন্যচারাল বাউল। চা বাগান আমার প্রিয় জায়গা। আমিও ভালবাসি তবে সমইয়ের অভাবে এখন আর যেতে পারি না।
রান্না চলুক।
LikeLike
হা হা হা, দারুন নাম দিয়েছেন তো, “ন্যচারাল বাউল”।
তবে ন্যচারাল খাদকও বলতে পারেন, হা হা হা। প্রকৃতি আমার সবথেকে প্রিয়। তাই তো মাঝে মাঝে ছুটে যাই সব ছেড়ে পাহাড়ের মাঝে।
LikeLike
রান্নাটার ভিতর যেন একটা ইয়ে ইয়ে ভাব আছে মানে নতুন নতুন ভাব আছে। আর সব কয়টা খাদ্য উপাদানের প্রায় সবগুলোই এতে পাওয়া যেহেতু যাচ্ছে তাই এটা আর ইয়ে মানে মিছ করা চলে না।
আমাদের যশোরে আমড়া রান্নাটা কেমন যেন ভাল লাগেনা। বাসায় বা খালামনির বাসায় খেয়েছি-একই অবস্থা। কিন্তু শিলাইদহ গিয়ে দারুন লেগেছিল। ভাইয়া আমড়া রান্নার কোন বিশেষ রেসিপিকি আছে?
LikeLike
ডিম আর আমড়া নারকেল দুধ দিয়ে একটা রান্না আছে। দারুন লাগে! রেসিপি জানা থাকলে কেউ দিতে পারেন।
LikeLike
আমরা আর কি ঠিক করে দিতে পারব? আমাদের রান্নাসম্রাটের(উদরাজি ভাইয়া) দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 🙂
LikeLike
না, ডিম আর আমড়া! আমি এই ধরনের রান্নার কথা এই জীবনে প্রথম শুনতে পেলাম। আমিও আশা করছি কোন না কোন রান্না প্রিয় বন্ধু আমাদের এসে রেসিপিটা বলে যাবেন।
(হুদা ভাইয়ের কারবারই আলাদা!)
LikeLike
হুদা ভাই, ডিম আর আমড়া নারকেল দুধ দিয়ে তরকারী কোথায় কোন অঞ্চলে খেয়েছেন তা জানলে ভাল হত। সে অঞ্চলের কাউকে খুঁজে বের করে ফেলবোই।
কত পদের খাবার আছে ছোট এই দুনিয়ায়!
LikeLike
যে সব এলাকায় নারকেল বেশি জন্মায়, সে সব এলাকায় নারকেল দুধের রান্নার প্রচলন বেশি। তবে আমড়া বেশি না পাওয়া গেলে শুধু নারকেলে চলবে না। আমার ধারণা ফরিদপুর-বরিশাল (বা যশোর-ফরিদপুর) এলাকায় আমড়া ডিম নারকেল দুধের রেসিপি পাওয়া যেতে পারে। কেউ যদি এগিয়ে না আসে, আমি নিজেই লাফ দেব এ দরিয়ায়।
LikeLike
আমার মনে হয় আপনি এটার দ্বায়িত্ব নিতে পারেন। আপনি সব কিছু কিনে নিয়ে রেসিপিটা আমাদের বৌমাকে বলে দেন। আশা করি আমরা সাফল্য পাব…।
অপেক্ষায় আছি…।
LikeLike
http://www.shobdoneer.com/lubna-rahman/31517
http://www.shobdoneer.com/nazmulhuda/31685
এতদিনে দেখেছেন নিশ্চয়ই, তবু সূত্র দিয়ে রাখলাম এখানে। অনেকের আগ্রহ থাকতে পারে এই রেসিপির জন্য।
LikeLike
(ওখানের কমেন্ট এখানেও কপি করে দিলাম!)
হা হা হা…।।
এই না হচ্ছে আমাদের হুদা ভাই! ফাটাফাটি…।
১০ টা আমড়া আর ৬ টা ডিম। আমি কিন্তু গুনে ফেলছি…।
ছবি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার রান্না হয়েছে। সুরঞ্জনা আপা থাকলে আর একটু বিশদ বলতে পারতেন…।
১। ডিম ছিলে কি হালকা ভেজে নেয়া হয়েছে? দেখে মনে হয় তা করা হয় নাই।
২। তেল একটু বেশি লাগছে…। হাড়িতে আরো তেল রেখে দিয়ে আসছেন! হা হা হা।।
৩। এটা কি গরম ভাত না পোলাউ এর সাথে খাওয়া হবে তা বলেন নাই!
ভাবীকে সালাম। আপনাকে রান্নাঘরে সহ্য করার জন্য! দুই দিনের দুনিয়া, আমাদের খেয়েই যেতে হবে!
LikeLike
এম এস কে ভাই, আমড়া এখনো বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। আর কিছু দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে বলে ধারনা করি। আমড়ার রেসিপির কথা শুনে জিবে জল এসে গেছে! দেখা যাক, এমন রেসিপি পাই কি না…। আমার পাশের বাসায় বরিশালের আমড়া খ্যাত এলাকার লোকজন আছে, তাদের খোঁজ নিতে হবে…
শুভেচ্ছা।
LikeLike
আখাউড়া নাকি বাড়ি
রেল ষ্টেশনের পশ্চিম দিকে দেদখা যায
গ্রামের নাম ঘাটিয়ারা
বাসুদেব ইউনিয়ণ
LikeLike
ধন্যবাদ সোহেল ভাই,
আপনার বাড়ীও কি আখাউড়া।
আখাউড়া আমার শ্বশুর বাড়ী…
কল্লা বাবার মাঝার চেনেন?
LikeLike
ভাইয়া ছবিগুলো দেখা যাচ্ছে না
LikeLike
ধন্যবাদ বোন, আমার প্রথম দিকের রেসিপির ছবি গুলো ফটোবাকেটে রেখেছিলাম। কয়েকমাস আগে থেকে ওরা আমার ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দিয়েছে। ফলে মাসের প্রথম দিকে ছবি দেখা যায়, পরে ব্যন্ড উইথ শেষ হলে আর দেখা যায় না। এই সমস্যা সমাধানে কাজ করে যাচ্ছি। নেট লাইন স্লো এবং সময়াভাবে এখনো পারছি না। আশা করি পারবো, তবে নুতন রেসিপি গুলোতে এই সমস্যা নেই। শুভেচ্ছা।
LikeLike