গ্যালারি

রেসিপিঃ ফুল মুরগী রোষ্ট (রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনের পার্টি!)


আজ আমার রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিন। রান্নাতো বোন ব্যাপারটা একটু খুলেই বলি, তিনিই প্রথম ব্লগে আমার নাম দিয়েছিলেন ‘রান্নাতো ভাই’ আর সেই থেকে আমিও তাকে বলি ‘রান্নাতো বোন’। সম্ভবত বাংলা ভাষায় এটা তার একটা নুতন শব্দ আবিষ্কার! যাই হোক,  সকালে অফিসে এসেই চা পান করে মেইল চেক করছিলাম, এমন সময় একটি মেইলের দিকে চোখ আটকে গেল। দেখলাম, আমার এক বন্ধু একটা ব্লগ পোষ্ট দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। হা, মেইলের লিঙ্ক ধরে গিয়ে দেখি – আজ আমাদের সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনের উইস মূলক পোষ্ট।

হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ডিয়ার রান্নাতো আপা। মেনি হ্যাপি রিটার্ন্স অফ দ্যা ডে। আপনার জীবন আরো সুন্দর ও সবালীল হউক, আনন্দে কাটুক আপনার প্রতিটা দিন, প্রতিটা মুহর্ত্ত।

আপার এই জন্মদিনে নুতন রেসিপি না দিলে কি করে হয়! কারন তিনি আমার এই জগতে একমাত্র রান্নাতো আপা, আমাকে বলতে গেলে তিনিই প্রথম রেসিপি পোষ্টের ব্যাপারে নিরন্তন উৎসাহ দিয়ে আসছেন এবং এখনো দেন। যখন আমি রেসিপি পোষ্ট লেখা শুরু করি তখন অনেকেই এটা ভাল ভাবে নিচ্ছিলো না। রেসিপি পোষ্ট সবার কাছে ভাল লাগে না, এটা সত্য! এবং কিছু ব্লগার আছেন যারা কোথায়ও রেসিপি পোষ্ট দেখলেই কাই কাই করে উঠেন (জাত গেলে জাত গেল ভাব!)। সামু, আমু, চামু সহ অনেক ব্লগে আমি দেখেছি/পেয়েছি যারা রেসিপি পোষ্টে এসে মন্দ বলা বা লিখতে একটুও কর্পন্য করে না – আমার মনে হয় এরা না খেয়ে থাকে! যাদের মায়ের প্রতি নুততম শ্রদ্বা আছে, তারা কখনো রান্নাকে অবহেলা করতে পারে না।

নানান ব্লগে ঘুরে আমি দেখেছি, রেসিপি পোষ্ট লিখে এমন ছেলে নেই বলেই চলে এবং কিছু মায়েরা/মেয়েরা/বোনেরা অবশ্য নানা ব্লগে এখনো রেসিপি পোষ্ট লিখেই চলছেন, তাদের মধ্যে আমাদের সুরঞ্জনা আপা অন্যতম (তবে এখন আর বেশী রেসিপি লিখতে সাহস করেন না! কারন ওই একটাই!)। তবে ঈদ চাঁদ আর কোন উৎসবে এখনো রেসিপি নিয়ে ভাবেন!

যাই হোক, বলতে দ্বিধা নেই নেটে রান্নাতো আপা সহ আরো অনেক অনেক মানুষের ভালবাসা পেয়ে আমি বলতে গেলে এখন পুরাপুরি রেসিপি ব্লগার! নেটে আমাদের বাংলাদেশী খাবার দাবার তুলে দেয়ার একটা চেষ্টা করছি এবং করেই যাব। আমি চাই আমাদের প্রবাসী, ব্যাচেলর এবং নুতন রান্নাকারীরা এই সব খাবারের রেসিপি দেখে রান্না করবেন এবং তাদের প্রিয়জনদের সাথে বসে খাবেন (নেটে অনেকে আমাদের রেসিপি খুঁজেন বলে আমি জানি)।

আমি নিজেও প্রবাসী ছিলাম এক সময়! রান্না না জানার কারনে কত আজে বাজে খেয়ে বেলা পার করেছি, সেই দিন গুলোর কথা মনে হলে এখনো নিজের কাছে নিজেই লজ্জা পাই! আহ, সেই সময়ে যদি রান্না করতে পারতাম! যদি সেই সময়ে রান্নার প্রতি ভালবাসা থাকত তবে আজ হয়ত ভিন্ন ইতিহাস লেখা হত আমার জীবনের! হা হা হা…।

আসুন কথা বলার সামনে আরো অনেক অনেক দিন পড়ে আছে! আমাদের রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনে চলুন দেখি, কি করে ফুল মুরগীর রোষ্ট করা হয়।  ফুল মুরগীর রোষ্ট দিয়ে কাউকে সন্মান জানানোর মধ্যে আলাদা একটা ব্যাপার স্যাপার আছে! নুতন জামাই বাবাজী ছাড়া ফুল মুরগী রোষ্ট খাবার এমন ভাগ্য আর কি জুটে!! আমাদের সুরঞ্জনা আপাকে আমি সেই ‘জামাই সন্মান’ জানাতে চাই!! আপনারা কি বলেন?

প্রথমেই বলে রাখি, যারা আপনারা রোষ্ট বানাতে চাইবেন তারা আমাদের সিষ্টার সায়মার জন্য লেখা ‘রেসিপিঃ শাহী চিকেন রোষ্ট’ এই পোষ্টটা দেখে নিতে পারেন। ‘রেসিপিঃ শাহী চিকেন রোষ্ট’ এ রোষ্টের যাবতীয় পরিমাণ ও প্রণালী আরো বিশদ ভাবে দেয়া আছে। তবে পুরা প্রক্রিয়া একই, শুধু এখানে ফুল মুরগী!

প্রস্তুত প্রণালীঃ

আপনার পছন্দের মুরগী ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।


মশলা পাতিঃ –  হাফ কাপ টক দৈ, তিন চামচ বাদাম বাটা, এক চামচ আদা বাটা, দুই চামচ রসুন বাটা, পরিমাণ মত কাঁচা মরিচ বাটা (ঝাল দেখে), তিন চারটে এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি, এক চামচ জিরা,  এক চামচ সাদা সরিষা বাটা, এক চামচ জয়ত্রী, একটা জয়ফলের ১০ ভাগের একভাগ (একটা বড় জয়ফল প্রায় ১০ কেজিতে ব্যবহার করা হয়), তিন চামচ টমেটো সস, এক চামচ চিনি, পরিমাণ মত লবণ ও সামান্য তেল মুরগীতে মিশিয়ে আধা ঘণ্টার জন্য রেখেদিন।


মুরগীর পেটে এবং নানা দিকে যেন ভাল করে মশলা লেগে যায়।


রেরেস্তার পেঁয়াজ ভাজা


এক কাপ পেঁয়াজ কুচি (বেরেস্তা উঠিয়ে রাখতে হবে)


বেরেস্তা ভাজার তেলে আরো কিছু তেল দিয়ে তাতে এবার মুরগীটাকে মশলা সহ দিয়ে দিন।


বার বার উলটা পালটা করে দিন এবং হাড়ির ঢাকনা লাগিয়ে রাখুন যাতে চার পাশ সিদ্ব হয় এবং মুরগীর মাংস নরম হয়।


লক্ষ রাখবেন যাতে ঝোল কমে না গিয়ে পুড়ে না যায়। সিদ্ব না হলে প্রয়োজনে হালকা গরম পানি দিয়ে ঝোল বাড়িয়ে নিতে পারেন।


তেল উঠে গিয়ে রোষ্ট হয়ে গেলে এবার বেরেস্তা গুলো গুড়ো করে ছিটিয়ে দিন।


প্রয়োজনে আরো কিছু ক্ষণ হালকা আঁচে ঢাকনা দিয়ে রেখে দিতে পারেন।


ব্যস, পুরা মুরগীর রোষ্ট হাজির।

আপা, আর দেরী কি? বসে পড়ুন। সাথে পোলাউ এবং শুঁটকী ভর্তা আছে। দুলাভাই কম্ভকর্নের জন্য চিন্তা করবেন না! ওনার জন্য সাদা ভাত, টাকি মাছের ভর্তা আর লাউরান্না আছে!

আজ আড্ডা চলুক!

কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন

37 responses to “রেসিপিঃ ফুল মুরগী রোষ্ট (রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনের পার্টি!)

  1. সুরঞ্জনার জন্য আস্ত মুরগীর রোস্ট? ক্যান, আমরা কী ফ্যালনা নাকি? নাকি খেতে পারি না? আমি সবার আগে এসেছি, সবটা একা খাবো! কাউকে দেবো না!! সুরঞ্জনাকেও এখান থেকে দেবো না!!!
    শুভ জন্মদিন, সুরঞ্জনা। শুভ জন্মদিন, জামিলা বুবু।
    ছোটবেলা থেকে রোস্ট বলতেই বুঝতাম আস্ত মুরগি, আস্ত খাসি বা আস্ত উট!! দেখেছি আস্ত, খেয়েছি আস্ত, গল্পেও পড়েছি আস্ত। প্রতি মাসে ইউনিভার্সিটির হলে ফিস্ট থাকতো, সেখানে রোস্ট থাকতো আস্ত মুরগির। তাই কোন দিনও ধারণা ছিল না যে, এক মুরগি দিয়ে চার/পাঁচটা রোস্ট হয়!! কালে কালে পৃথিবী ছোট হয়ে এসেছে, ছোট হয়ে এসেছে পেট, আর সেই সাথে ছোট হয়ে গেছে রোস্ট!!(এখন ভাবি, আস্ত মুরগিটার জায়গা হতো এই পেটে কেমন করে?)।
    যতই রেসিপি দেন, রান্না ঘরে যাবো না আমি। আমার দৌঁড় ডাইনিং টেবিল পর্যন্ত!
    [আপনার তৈরী করা সেই ব্লগে গেলেন না তো আর?]
    সুরঞ্জনার জন্মদিন স্পেশালের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

    Like

    • হা হা হা… আজকাল আপনার কমেন্ট পড়ে না হেসে উপায় নাই! এমন সব উদ্ভট কথা লেখেন যে! আগামীতে ফুল মুরগীর রোষ্ট! এটাও হারিয়ে যাওয়া একটা রেসিপি হয়ে যাবে।

      আর আপনি দেখি কেমন খেতে পারেন! আপনার জন্মদিনে ভাবছি ‘টার্কি মুরগীর ফুল রোষ্ট’ বানাবো!

      আসলেই আমরা বড় আস্থির সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।

      (আমি সাথে আছি। প্রতিদিনই যাচ্ছি। আপনার কাজ কর্ম বেশ উপভোগ করছি)

      আর রান্নাতো বোন ঢাকা থাকলে পার্টি না দিয়ে পারতই না! এর চেয়ে ঢের বেশী ভাল খাবার খেতে পারতেন!

      Like

  2. কেনো জানিনা মন বলছিলো আমার জন্মদিনে আমার রান্নাতো ভাই অবশ্যই আমার জন্য কিছু স্পেসাল রান্না করে পোস্ট দিবেন। অনুমান সত্যি হলো।
    অসংখ্য ধন্যবাদ রান্নাতো ভাই।
    রান্নাতো ভাই, কত মধুর একটি সম্বোধন!
    ঠিক বলেছেন, ফেসবুকে খাদ্য-রসিক গ্রুপ ছাড়া আজকাল রেসিপি পোস্ট দিতে ভয় হয়। কি জানি কোন দিক থেকে কোন ভাষায় আক্রমনের শিকার হই।
    এই যে আপনি রান্না করতে ভালোবাসেন, আমি অনেককেই আপনার ব্লগ দেখাই, গল্প করি। আমার খুব ভালো লাগে।
    এভাবেই লেগে থাকবেন। অসংখ্য দোয়া ও শুভ কামনা। 🙂

    Like

    • ধন্যবাদ রান্নাতো বোন।
      মজার একটা কথা বলি, রেসিপি পোষ্ট দিলেই আমার ব্যাটারী আমাকে জিজ্ঞেস করে তোমার রান্নাতো বোন কি লিখেছে, কি কমেন্ট করেছে ইত্যাদি। আপনি আমাদের দুইজনেরই রান্নাতো বোন হয়ে গেছেন! আপনার কমেন্ট ছাড়া আমাদের পোষ্টের পূর্নতা আসে না।

      এ আর কি! আমাদের দোয়া থাকবে আপনার জন্য চিরদিন।

      ফেইসবুকে আমার খুব একটা যাওয়া হয় না। হা, এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার। অথচ রেসিপি খোঁজার লোক বেড়েই চলছে।

      আমি আছি লেগে! আশা করি থাকব।

      আপনার জন্যও আমাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা। আমাদের সাথেই থাকুন।

      (আপনি এখন ওয়ার্ড প্রেস এ ডুকে কমেন্ট করছেন এটা চমৎকার, এভাবেই করুন। আর আপনার ব্লগটা দেখবেন একদিন দাঁড়িয়ে যাবে।)

      Like

    • আপা, পোষ্টটা আপনি একটু ফেইসবুকে শেয়ার করে দিন। খাদ্য রসিক আমাদের বন্ধুরা দেখলে খুশি হব।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  3. hhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhh

    Like

  4. ওরে! এইখানে দেখি সবাই জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করছে।
    হুদা ভাই একা খাবেন কেন? আমরা কি একেবারেই ফেলনা নাকি? আমি একাই খাবো এটা 😛
    সাহাদাত ভাই, আপনার জন্যে রিচ ফুড খাওয়াটা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো হবেনা 😉
    সুরাপুর ছোট ভাই তো আমি, তাই আপুও আমাকেই দিবে খেতে 🙂
    বেস, পুরোটাই তাহলে আমার 🙂
    আপনারা আড্ডা দেন, আমি খেয়েই আসছি আড্ডাতে 😛
    =====
    শুভ জন্মদিন সুরা’পু। সুন্দর থাকুন সব সুন্দরের মাঝে। 🙂

    Like

  5. শুধুই কী সুরঞ্জনা আপুর জন্য এই রোষ্ট? আমাদের জন্য কিছুই কী নেই? 😦

    সুরঞ্জনা আপুর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা। 🙂

    Like

  6. এক মুরগি! একটাই মাত্র মুরগি!! (কি জানি ভাই, মুরগি নাকি মোরগ?) এয় জনে খেলে কতটুকু আর ভাগে পাবো?

    Like

  7. আমি আসার আগেই দেখি সব খাওয়া-দাওয়া শেষের পথে, :-q , উদরাজি ভাইয়া আমাকে রেখে আপনি সবাইকে খাওয়াইয়া দিলেন?????? আমার কথা মনেই রাখলেন না?!?! ঠিক আছে, সামনে এমন রান্না পেলে পুরোটাই আমি খাব। আজ আপু ছোট্ট ভাইটাকে রেখে কেমনে খাবে! 🙂
    সুরঞ্জনা আপু, শুভ জন্মদিন। অনেক ভাল থাকুন সারাজীবন।

    Like

  8. ফারুক হোসেন, ঢাকা

    সাহাদাত ভাই, দেখে খেতে ইচ্ছা হচ্ছে!

    Like

  9. সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি হলাম পুরাপুরি বাঙ্গাল ( কুম্ভকর্ণের ভাষায়) পুরাপুরি বাঙালি খাবারই বেশী পছন্দ। তবে আমার ভাই এবং ভাই-বউ এতো কষ্ট করে আমার জন্য রান্না করেছেন, তাই একটু চেখে নিলাম। ইয়াম্মি!!!!
    বাকিটুকু সবাই মিলেঝুলে খেয়ে নিন। উহু! মোটেই কাড়াকাড়ি নয়। :p
    সবাই মিলে অল্প করে খেলেও সে খাবারে বরকত ও ভালোবাসা মিশে থাকে।

    অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন মনসুরা। এর পর ঢাকা এলে অবশ্যই আপনার হাতের রান্না খেতে যাবো। ইনশাল্লাহ! আয়োজনে শুধু ভর্তা, ভাজি, শুটকি হলেই হবে। মাংস, পোলাও পছন্দ নয়। 😀

    Like

  10. আমি কি অনেক দেরীতে এলাম?
    সমস্যা নেই- বার্থ ডের ফুল মুরগী রোষ্ট খেয়ে যারা ঘন ঘন অন্য জায়গায় দৌড়াচ্ছেন- তাদের জন্য এই আমি ব্যস্ত ডাক্তার আছি!!!

    শুভ জন্মদিন সুরঞ্জনা আপু। খুব খুব খুব ভালো থাকুন।

    উদরাজী ভাইয়া, আমাকে স্বস্ত্রীক আপনার বাসায় কবে দাওয়াত দিচ্ছেন- সেটা বলেন, না হলে কিন্তু আপনার খবর আছে।

    Like

  11. ওহ! অনেক দেরী করে ফেললাম। তবুও, শুভ জন্মদিন, সুরঞ্জনা আপা।

    আর পোস্টের কথাগুলো অনেক চমৎকার লিখেছেন সাহাদাত ভাই। নাম না জানা, অচেনা কতজনই না আমরা এভাবে পাশে এসে পড়েছি ব্লগের কল্যাণে। চলুক এই পথ চলা….

    আর রেসিপিটা তো দিয়েছেন অসাধারণ।

    Like

  12. ranna nie koto jhamela j pohate holo,internet ghatte gie osthir hoe gesi.sese you tube kichu peyechi r ekhane deklam eto sundor blog tau abar ranna nie.onek onek dhonnobad er uddokta k r suronjona apur jonno suvechha roilo.

    Like

    • বোন, আপনার কথা পড়ে বুঝতে পারলাম। আসলেই যারা জানেন না কিংবা জীবনে প্রথম রান্না শুরু করেন তাদের কাছে এটা একটা কষ্টকর ব্যাপার মনে হতে পারে। তবে একবার শিখে গেলে আর চিন্তা করার কারন নেই।

      আমি আমার রেসিপি পোষ্ট দেই তাদের জন্যই যারা প্রবাসে থাকেন কিংবা দেশে ব্যাচেলর! একটু সাহস করে একবার করে ফেলতে পারলেই হল। আর পুরানোদের শুধু মনে করিয়ে দেয়া মাত্র!

      আশা করি আগামীতে সাথে থাকবেন, খুশি হব। যদি রেসিপি কোন কাজে লাগে তবে নিজকে সার্থক মনে করব।

      শুভেচ্ছা।

      Like

  13. এটাকি দেশি মুরগি না ফার্মের ?

    Like

  14. রোষ্ট বিষয়ক আরো দুটো রেসিপি আছে। ইচ্ছা হলে দেখে নিতে পারেন।

    রেসিপিঃ দেশী মুরগীর রোষ্ট (ঝালে)

    রেসিপিঃ দেশী মুরগীর রোষ্ট (ঝালে)

    রেসিপিঃ শাহী চিকেন রোষ্ট (দেশী মুরগী)

    রেসিপিঃ শাহী চিকেন রোষ্ট (দেশী মুরগী)

    Like

  15. আমি কি মেরিনেট করার সময় মসলার সঙেগ সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারি? i love mustard oil!!..

    Liked by 1 person

[প্রিয় খাদ্যরসিক পাঠক/পাঠিকা, পোষ্ট দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। নিম্মে আপনি আপনার মন্তব্য/বক্তব্য কিংবা পরামর্শ দিয়ে যেতে পারেন। আপনার একটি একটি মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে কয়েক কোটি বার। আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। অনলাইনে ফিরলেই আপনার উত্তর দেয়া হবে।]