সিষ্টার সায়মা আমার রেসিপি সাইটের একজন ফ্লোয়ার। এটা আমি জানতে পারি তার একটা কমেন্ট পড়ে। সেখানে তিনি লিখেছেন – I almost following your blogs for last 3/4 month.. N completely blown away.. Thx for such simple n wonderful concepts.. One request can I get a more detailing of the roast menu above..the integrates amount .. I want to cook it for my father..take care।
সিষ্টার সায়মার এই কমেন্ট পড়ে আমরা অভিভুত হয়ে পড়েছিলাম। একজন পিতার জন্য একজন মেয়ে রান্না করতে চায়, আনন্দে প্রান যায় অবস্থা আমাদের। আপনারাই বলেন এই অবস্থায় কি আমরা বসে থাকতে পারি! এদিকে মুরগীর মাংসের রোষ্ট আমরাও বেশ পছন্দ করি তবে অনেকদিন রান্না হয় নাই। তার কমেন্ট পেয়ে আমাদেরও আবার খেতে ইচ্ছা হয়েছিল এবং ভাবছিলাম রান্না করে আরো ডিটেইলস দেখিয়ে দেব, সাথে আমাদেরও আবার চর্চা হয়ে যাবে। আমি আমার ব্যাটারী থেকে আবারো দেখে নিব!
রোষ্ট রান্না আমাদের বাঙ্গালী সমাজে একটা প্রচলিত রান্না। বাড়ীতে/বাসায় নুতন মেহমান আসলে রোষ্ট না হলে কি চলে? আর রোষ্ট খেয়ে মেহমান যখন বলে, রান্না চমৎকার হয়েছে তখন ওই পরিবারের অবস্থা কি হয় তা আর বলার দরকার পড়ে না! সমন্ধ হউক আর না হউক, ওরা মনে রাখবেই! হা হা হা… চলুন কথা না বাড়িয়ে রোষ্ট রান্না দেখে নেই। এটাকে শাহী রোষ্ট বলছি এই কারনে যে, বেশী স্বাদের জন্য মশলা পাতি একটু বেশী এবং ভিন্ন ব্যবহার করা হয়েছে। শুধু রোষ্ট এর ক্ষেত্রে কিছু মশলা বাদ দেয়া যায়।
রেসিপি পরিমাণঃ (পরিমাণ অনুমান করে দেয়া হয়েছে, সামান্য এদিক ওদিকে কি আসে যায়)
– কেজি খানেক মুরগীর মাংস
– হাফ কাপ টক দৈ
– এক কাপ পেঁয়াজ কুচি (বেরেস্তা বানিয়ে রাখতে হবে)
– তিন চামচ বাদাম বাটা
– এক চামচ আদা বাটা
– দুই চামচ রসুন বাটা
– পরিমাণ মত কাঁচা মরিচ বাটা (ঝাল দেখে)
– গরম মশলা; তিন চারটে এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি
– এক চামচ জিরা
– এক চামচ সাদা সরিষা বাটা
– এক চামচ জয়ত্রী
– একটা জয়ফলের ১০ ভাগের একভাগ (একটা বড় জয়ফল প্রায় ১০ কেজিতে ব্যবহার করা হয়)
– তিন চামচ টমেটো সস
– এক চামচ চিনি
– পরিমাণ মত লবণ
– পরিমাণ মত তেল/ পানি
প্রস্তুত প্রণালীঃ
কেজি খানেক কিংবা একটা মোরগ/মুরগী। দেশি হলে ভাল হয়, ফার্মের মুরগী দিয়েও করা যেতে পারে। মাংস ভাল করে ধুয়ে সামান্য লবণ এবং হাফকাপ টক দৈ দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
জয়ফল, জয়ত্রী, জিরা ও সরিষা বাটার জন্য প্রস্তুত। বাদাম আগেই বাটা হয়েছে।
এটা একটা টিপস! গুড়া টাইপের মশলা পাতি ধুয়ে নিতে ছাঁকুনি ব্যবহার করা ভাল। এই ধরনের মশলা না ধুয়ে নিলে বালু থেকে যেতে পারে।
এবার সমস্ত মশলা পাতি মাংসে দিয়ে দিন। কিছু লবণ দিতে ভুলবেন না। চিনিও দিতে ভুলবেন না।
ভাল করে মিশিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিন।
কড়াইতে তেল নিয়ে প্রথমেই পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বেরেস্তা বানিয়ে নিন। বেরেস্তা গুলো তুলে রেখে দিন।
এবার কড়াইয়ের গরম তেলে ম্যারিনেটেড করে রাখা চিকেন গুলো দিয়ে দিন।
ভাল করে মিশিয়ে নিন।
হাফ কাপ পানি দিয়ে চিকেন রাখা পাতিল ধুয়ে দিন এবং হালকা আঁচে মাংস নরম না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিন। মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিতে পারেন।
রং এমন হয়ে গেলে এবং মাংস নরম হয়ে গেলে কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন এবং আগে করে রাখা মচমচে বেরেস্তা গুলো হাত দিয়ে গুড়া করে ছিটিয়ে দিন।
আরো মিনিট ১০ পর তেল ভেসে উঠে এমন চমৎকার রং ধারন করবে। ঝোল গাঢ় হয়ে যাবে।
ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
আর দেরী কি, বসে পড়ুন। চিকেনের আসলে অনেক রান্না আছে তবে রোষ্ট সেরা বলে আমি মনে করি।
বোন সায়মা, আশা করি এবার আর দেরী নয়। আগামী কাল কিংবা আজ রাতেই হয়ে যাক। কোথায়ও সমস্যা হলে আমরা তো আছি। তবে রান্নাঘরে যাবার আগে রেসিপি প্রিন্ট করে নিয়ে যাবার অনুরোধ থাকল। রোস্টের সাথে পোলাও করতে ভুলবেন না। প্রথমবারে রান্নায় পরিমাণে সামান্য এদিক সেদিক হলেও চিন্তা নাই, দ্বিতীয়বারে আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে। আপনার পিতাকে আমাদের সালাম দেবেন। তিনি আপনার হাতের রান্না রোষ্ট খেয়ে কি বললেন তা আশা করি আমাদের জানাবেন। শুভেচ্ছা আপনার পরিবারের সকলের প্রতি।
রেসিপি প্রিয় বন্ধুরা, আসুন আমরা আমাদের এই বোনের জন্য শুভকামনা করি।
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন
(PhotoBucket to Google)
আহা, রোস্ট! সাথে আবার পোলাও, রসনা আর বেঁধে রাখা যাচ্ছেনা! বৌ দেশে গেছেন বোনের বিয়ে খেতে, আমি যেতে পারি নাই। কিন্তু তাতে কী হয়েছে, আমিও আগামীকাল পোলাও-রোস্ট খাবো, আমার বৌ একাই বিয়েবাড়ির মজার খাবার খাবেন, তা হতে দেয়া যায় না। আর এই রোস্টটাও দেখতে দারুণ হয়েছে, পুরাই বিয়েবাড়ির শাহী রোস্ট, খেতেও নিশ্চয়ই অনেক মজাদার হবে। রেসিপির জন্য বিশাল ধন্যবাদ, কালকেই এটা বানোবো 🙂
LikeLike
রনি ভাই, আপনি খাদ্য রসিক বলে আমি বুঝতে পারি। সাথে আবার রান্নাও পারেন। রনি ভাই, এটাই চান্স! ভাবীর অনুপস্থিতিতে পুরা স্বাধীনভাবে রান্না করে ফেলা! হা হা হা… আমি অনেক রেসিপি এমন করে চেষ্টা করেছি…। এবং পরে একক ভাবে বানিয়ে আমার ব্যাটারীকে দেখিয়ে বাহবা পেয়েছি…।
হা হা হা… স্ত্রীর সাথে রান্না ঘরে টিকে থাকা বিশাল কঠিন কাজ। আপনি কি বলেন?
আপনার সাথে আছি। কিন্তু কথা হচ্ছে রান্না ঘরে কোথায় কি আছে তা কি জানেন? আমার এটা সমস্যা হয় তাই আমি রান্নাঘরে গেলেই আমার ব্যাটারীকে সাথে নিয়ে বসিয়ে রাখি…। রান্নার ফাঁকে ফাঁকে গল্পও চলে…
শুভকামনা।
LikeLike
Wow.. Bhia, thanks a lot for such a wonderful post n recipe, your write up brought tears in my eyes..the narration was so great… I am so happy, an exclusive post for me :D. I will Definitly share my cooking feedback with you, please keep on cooking n writing for your followers..
LikeLike
Thank you very much Sister Saima. We do believe that it is our duty to help.
Best wishes for you always. We are looking forward to see your smiling face… ha ha ha..
Cook with full confidence. Don’t hesitate..
LikeLike
সাহাদাত ভাই, আপনার প্রচেষ্টা আমাদের অনেক ভাল লাগে। আপনার পোষ্ট দেখেই রান্নার প্রতি আগ্রহ জমছে। আপনাদের শুভেচ্ছা জানাই। লিখতে থাকুন।
LikeLike
ধন্যবাদ ফারুক ভাই,
আমি আসলে একটা চেষ্টা করে যাচ্ছি মাত্র।
আশা করি সাথে থাকবেন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
এই খাবারটা বেশ ভালো! বেশি করে খেয়ে রাখি, যা হয় হবে!!
LikeLike
হা হা হা… রোষ্ট এক পিসের বেশী ভাগে নাই!
LikeLike
আহা ! আমি এতদিন কোথায় ছিলাম।।। রান্না শিখার শখ ছিল, ভাবতেসি আপনার সাইট থেকেই সুরু করব।
LikeLike
শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।
আশা করি এবার রান্নায় মন দেবেন। অনেক কিছুতো করলেন এবার রান্না করেই দেখুন না, কত আনন্দ, কত ভালবাসা!
শুভেচ্ছা আবারো… আশা করি সাথে থাকবেন।
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ ফুল মুরগী রোষ্ট (রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনের পার্টি!) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
সাহাদাত ভাই, আমার ব্লগ ‘পাথেয়’ তে কবিতা আপ্ভনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশী হয়েছি। আর এই মুরগীর রোস্ট তো অসাধারণ! আমি নিশ্চয়ই বানাব, আমার বাড়িতে সবাই চিকেন খেতে ভালবাসেন । এইখানে ইংল্যান্ডে এরা যে রোস্ট বানায় আমার একদম ভাল লাগে না, কোন মশ্লা নাই স্বাদ নাই! আমার বাড়ির এরা তাই ই খায়! কি যে বলি! এবার এদের আপনার রিসিপি খাইয়ে দেখিয়ে দেব!
একটা অনুরধ করিঃ কড়াইতে না-করে কিভাবে মশ্লা-পাতি দিয়ে, আভেনে এই রোস্ট করা যায়, একবার ভেবে আমায় জানাবেন?
শুভেচ্ছা রইল, অনেক 🙂
LikeLike
এই উত্তরটা কাল সকালে দেই। আমার ব্যাটারীর মতামত কি তা জেনে নিলে ভাল হবে…। আমি নিশ্চিত নই।
তবে ইলেকট্রিক ওভেনে (হিটার টাইপ) দিলে ‘রোষ্ট কাবাব’ হয়ে যেতে পারে!
মাইক্রো ওভেনের কথা জেনে আপনাকে জানাই।
আশাকরি আপনার রান্না খেয়ে আপনার পরিবারের সবাই ‘ওয়াও, ডেলিশিয়াস’ বলবে! শুভ কামনা, একদিন লেগে পড়ুন।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
হাঁ, তা বটে, কাবাব হয়ে যাবে যে! আসলে এখানে রোস্টেড মানে, ফ্রাইড নয়; মশলা মাখিয়ে, আভেনে বানান। তাই ভাবছিলাম।
LikeLike
পোস্টের শুরুর দিকের কথাগুলো পড়ে অনেক ভাল লাগলো।
আর শাহী চিকেন রোস্টের ছবিগুলো যা দিয়েছেন, জিভে জল আনবার জন্য যথেষ্ট।
বেরেস্তা সহ গরম পোলাও, শাহী চিকেন রোস্ট আর বোরহানী……… আর কিছুর দরকার নেই।
এরপর অবশ্য ছোট এক বাটি ফিরনীও মন্দ নয়।
সুস্বাদু পোস্টে সুস্বাদু ভাল লাগা প্রিয় সাহাদাত ভাই।
LikeLike
ধন্যবাদ দাইফ ভাই, হা ফিরনী আমার ভাল লাগে। ফিরনী রান্না সহজ। খাঁটি দুধ পেলেই একদিন বানাতে বসে পড়ব!
শুভেচ্ছা আপনাকে।
LikeLike
Bhia, ei eid e apnar recipe dekhe roast polao r seamay ranna korchy..doa koren sob jeno bhalo moto korte pray..bhabchy dim chop Tao kore felbo..sathe..
LikeLike
ধন্যবাদ বোন, আমার শুভকামনা ও দোয়া সব সময়েই আপনাদের সাথে আছে। যারা রান্না করেন তাদের প্রতি আমার আছে আলাদা সন্মান।
আশা করি এই ঈদে রান্নায় চমক দিয়েছেন। যারা খেয়েছেন তাদের অভিমত কি জানালে খুশি হব। আর নিজের রান্না নিজের খেয়ে কেমন লাগল তাও জানাবেন!
নিজের কাছে ভাল লাগলেই ভাল।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
ধন্যবাদ। খুব ভাল লাগল। খেতে মনে হচ্চে অসাধারন হবে।
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
LikeLike
Ai roast dekhe jive pani chole aslo,ai system a ammuk ranna korte bolbo.ammu meat vaje.bt apnrta bshi yummy mne hocche.
Badam. Ki veje badami astoron shoriye betechen?na vajle astoron shoranor upay ki?plz janaben
LikeLike
ধন্যবাদ ভাতিজা।
এক এক রান্না এক এক ভাবে করা হয়ে থাকে। রোষ্ট অনেক ভাবেই করা যায়। আপনার আম্মা যেভাবে করেন তাও নিশ্চয় ভাল হয়।
বাদাম হালকা টেলে খোসা (লাল স্তর) ফেলে দিতে হয় তার পর বাটা কিংবা পানিতে চুবিয়ে তা উঠিয়ে নিতে হয়।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
Bhia, ei Ramadan er prothom rate amar Abbu amader chere chole gechen, doa korben uni jano behest bashi hon, amar ar ranna bhalo lage na
LikeLike
ইন্নালিল্লাহে ওয়াইনালিল্লাহে রাজেয়ুন। আল্লাহ আপনার আব্বাকে বেহস্তবাসী করুন। রমজান মাসের প্রথম রোজায় মৃত্যু, আল্লাহ উনাকে বেহেস্তবাসী করেই নিয়েছেন।
বোন, আপনাকে সন্তানা দেয়ার কোন ভাষাই আমাদের/আমার নেই। তবে বলি, এটাই দুনিয়ার চিরন্তন সত্য। সত্য মেনে নিতেই হয়।
মৃত্যু নিয়ে আমারো আজকাল বেশি চিন্তা হয়। কবে, কি করে এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যাই।
আমাদের অপেক্ষা ছাড়া আর কি করার আছে। তবে নুতন প্রজন্মের জন্য যদি একটু বেশি সময় পাওয়া যায়, তবেই মঙ্গল।
ভাল থাকুন।
LikeLike
পিংব্যাকঃ রেসিপিঃ ফুল মুরগী রোষ্ট (রান্নাতো বোন সুরঞ্জনা আপার জন্মদিনের পার্টি!) | রান্নাঘর (গল্প ও রান্না)
Vaiya,aijonnoi apnar ranna ato valo lage…….tik jeno ma bole dicce….ar ato kom ingridients diea ko dekai na…ami apnar r obossoi vabir rannar onek boro vokto hoye gelam……Bulet r Beleter jonno onek onek ador…
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আপনাদের এই কমেন্ট গুলো পড়লে মনে হয় আমরা এখনো সঠিক কথে আছি। আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
রান্না হচ্ছে একটা ভালবাসা। সেই ভাল্বাসাতেই আমরা থাকতে চাই।
মশলা কম দেয়ার কারন হচ্ছে, ছেলেদের রান্নায় উতসাহিত করে তোলা। হাতের কাছে যা পাবে তাই দিয়েই যেন একটা স্টার্ট আপ করতে পারে। আর আমাদের দেশে মশলা পাতি কম দিয়েই তো রান্না হয়।
আমাদের শরীর বেশি মশলার খাবার সহ্য করতে পারে না! হা হা হা
ভাল থাকুন।
LikeLike
বেরেস্তার রেসিপি বা কৌশল জেনে নিতে পারেন নিম্মের লিঙ্কে ক্লিক করে।
রেসিপিঃ বেরেস্তা (সকল স্বাদের কাজী)
LikeLike
এবার ঈদে আপনার এই রেসিপি দেখে রোস্ট রান্না করেছিলাম জীবনে প্রথমবার। আমার হাজবেন্ড আর বাসায় মেহমানরা অনেক তারিফ করেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি একেবারেই রান্না পারতাম না।মোটামুটি ইন্টারনেট ঘেঁটেই আমার রান্না শেখা। অনেকের রেসিপিই দেখি, কিন্তু আপনার মত যত্ন করে এত্ত সহজ উপায়ে রান্না শিখানো আর কাউকেই দেখিনি। আপনার অনেক রেসিপিই ট্রাই করেছি। প্রতিটাই ভাল হয়। কিন্তু এই রান্নাটা এক কথায় অসাধারণ। আশা করি অনেক অনেক ভাল থাকবেন এবং আমাদের জন্য সুন্দর সুন্দর রেসিপি নিয়ে আসবেন!
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন। সরি ফর লেট রিপ্লাই।
আমার চেষ্টা আপনাদের জন্যই। আপনারা যারা এমন কোথায়ও থাকেন যাদের কাছে নেটই ভরসা, আমি আছি সেখানেই। আপনাদের কথা শুনলে মন ভাল হয়ে যায়। মনে হয় আমার চেষ্টা সার্থক।
আশা করি আপনাদের দিন আনন্দে কাটবে। শুভেচ্ছা থাকলো।
LikeLike