শিশুদের নাস্তায় কিংবা টিফিনে প্রতিদিন কিছু না কিছু খাবার দিতে হয়। প্রতিদিন এক ধরনের খাবার দিলে আবার খেতে চায় না। বড়দের সকাল বিকালের নাস্তার কথাও প্রায় এমন! এদিকে বাজারের দোকান থেকে কিনে আনা খাবার খেতে স্বাদ হলেও অনেক সময় জীবাণু মুক্ত হয় না এবং দামেও বেশী। দোকানের খাবার কেনা টাকায় বাসায় একটু কষ্ট স্বীকার করলে, প্রায় তিনগুন খাবার তৈরী করা যায়। পেট পুরে খাবার খাওয়া যায় আবার বিশুদ্বও। তাই আমি মনে করি এই ধরনের ছোট খাট টিফিন বা নাস্তার জন্য রান্না গুলো সবার জানা দরকার।
আজ দেখে নিন, কত সহজে টিফিন বনরুটি/ বার্গার বনরুটি ঘরে বসে বানানো যেতে পারে।
ছবি ২ – খামির কে আপনার প্রয়োজনীয় সাইজ বা টুকরা করে নিন। দুইহাতে ভাল করে গোল করে নিন।
ছবি ৩ – একটা ডিম ভাল করে ফেটিয়ে নিন। খামির গোল করে ইলেকট্রিক ওভেনের ট্রেতে রেখে তার উপরে একটা ব্রাস দিয়ে ডিমের তরল ভাল করে লাগিয়ে দিন।
ছবি ৪ – ওভেনে ২০০ ডিগ্রী তাপে মিনিট বিশেকের জন্য রেখে দিন।
ছবি ৫ – মিনিট ১৫ পরে একবার বের করে একটা ডিজাইন একে দিতে পারেন। আসলে ভেতরটা হল কিনা তা দেখে নিতে পারেন। একটা চুরির মাথা বা লোহার শলাকা ভিতরে দিয়ে উঠিয়ে আনলে শলাকায় বা ছুরির মাথায় যদি খামির না লাগে তা হলে বুঝতে হবে হয়ে গেছে।
ছবি ৬ – বন রুটির উপরের রং ইলেকট্রিক ওভেনে রাখার উপর নির্ভর করবে। ওভেনের উপরি ভাগে ট্রে দিলে বল রুটির উপরের রং আরো পুড়ে যাবে, দেখতেও দোকানের মত লাগবে।
ছবি ৭ – এই নিন আপনার বনরুটি। এবার ইচ্ছা মত ব্যবহার করুন। কেটে ভিতরে কিছু দিয়ে (আপনার ইচ্ছা মত) বার্গার হিসাবে চালিয়ে দিন।
ছবি ৯ – শেষ কথা, আপনি বনরুটি বানানোর জন্য যখন ময়ান গোল করবেন তখন ভিতরে কিছু দিয়ে দিলে আরো মজাদার টিফিন ব্রেড হিসাবে চালিয়ে দিতে পারেন।
নিশ্চয় দেখে বলছেন না তো, এত সহজ! হা, আমি তা বলি, খুব সহজ। রান্নায় লাগে শুধু ধৈর্য এবং ভালবাসা।
* ইলেকট্রিক ওভেন ব্যবহারে সচেতন থাকা দরকার।
কৃতজ্ঞতাঃ মানসুরা হোসেন
দারুনতো! 🙂
LikeLike
ধন্যবাদ রুমান ভাই।
LikeLike
ওয়াও!!!!
LikeLike
ধন্যবাদ রান্নাতো বোন…।
LikeLike
অনেকে সত্যিই জানেনা যে বনরুটি বানানো যে কত সহজ। আপনার পোস্টটি সবারই অনেক কাজে আসবে। চমৎকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ রইল সাহাদাত ভাই।
LikeLike
দাইফ ভাই, ঘরে শুধু ইলেকট্রিক ওভেন থাকলেই হল… পানির মত কাজ।। আমি গতকাল বিকেলেও আবার বানালাম…। আমার নিজের কাছেই মনে হচ্ছে… ইস এত সোজা…
আশাকরি চেষ্টা করে দেখবেন…।
LikeLike
Good রেসিপি
LikeLike
ধন্যবাদ প্রিয়…।
LikeLike
oneeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeeekkkkkkkkkkkkkk dhonnobad………..ami ajkei prothom likhtesi…………..protidin pori r vabi likhbo………..kintu porte porte r monei thakena……….mone mone onek bar thanks dei apnake…………kintu ami banglai likhte partesina………..ami nijeo chesta korbo karonta khuje ber korar………r please k o jodi help koren aktu…….
LikeLike
ধন্যবাদ ব্রাদার।
ওয়ার্ডপ্রেস খুবই চমৎকার ব্লগ লেখার জন্য। আপনি চাইলে নিজের মনের কথাও এভাবে লিখে রাখতে পারেন। একদিন বিশাল ব্যাপার হয়ে যাবে। আপনি প্রথম কমেন্ট করেছেন যেনে খুশি হলাম। আপনি আমাদের লেখা দেখেন জেনেও খুশি হলাম, আসলে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি, রান্নায় আগ্রহটাই বড় কথা। আমাদের চেষ্টা চলবে।
নেটে বাংলা লিখা খুবই সহজ কাজ। আপনি যদি বাংলার ইংরেজী উচ্চারণ করতে পারেন তবেই হল।
আশা করি আমাদের এই লিঙ্ক দেখে অভ্র নামিয়ে আজই চেষ্টা করে দেখবেন। আপনি ইংরেজী লিখবেন দেখবেন বাংলা! যেন যাদু!
ফন্ট হিসাবে সোলাইমান লিপি সেট করলেই সব ফকফকা দেখাবে।
ভাল থাকুন, আনন্দে কাটুক আপনার সময়। এবং মাঝে মাঝে আমাদের দেখে যাবার অনুরোধ জানিয়ে গেলাম।
শুভেচ্ছা।
LikeLike
nice….
LikeLike
ধন্যবাদ জাভেদ ভাই।
LikeLike
electric oven nai. microwave e ki hobe?? hole kotokkhon rakhbo?
LikeLike
ধন্যবাদ বোন।
আমি এটা কখনো মাইক্রোওভেনে করে দেখি নাই। এই ধরনের রুটি জাতীয় খাবার সাধারণত আগুনের তাপেই করা হয়।
আপনার উত্তর দিতে দেরী হওয়ায় সরি। চোখে পড়ে নাই।
মাইক্রোওভেনে করা যায় কি না তা যদি কেহ জানেন জানালে আমাদের উপকার হবে। তা ছাড়া আমাদের পরিচিত একজন আছেন, দেখি উনি এই বিষয়ে কিছু জানেন কি না।
শুভেচ্ছা। আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
LikeLike
Khub khub valo lagse
LikeLike
চুলায় কিভাবে বানাব
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ বোন। এখন্সময় পাচ্ছি না, দেখি আপনাকে কোনভাবে হেল্প করা যায় কি না!
LikeLike