ফেইসবুকে আমি প্রতিনয়ত স্ট্যাটাস লেখে থাকি, যখন যা মনে চায় বা যা ভাবনায় আসে! আমাদের সমাজ, মানব জীবন বা এমন কিছুর চিন্তায় আমি সেই সব লিখে থাকি। ব্লগ লেখার পাশাপাশি নানান দেশের বন্ধু পাপ্তিতে আমার এই সকল স্ট্যাটাস বেশ কাজ দিয়ে থাকে। ভাবছি এই সকল স্ট্যাটাস একটা জায়গাতে রাখলে যারা এই সাইটে আসবেন তাঁরা পড়ে নিতে পারেন। ভাবনা চিন্তায় হয়ত মিল খুঁজে পেতে পারেন। পেইজ এডিট করে লেখা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার, ফলে ভাবছি এই পেইজ পোষ্টের কমেন্ট সেকশনে যখন যা মনে হয়, লিঙ্ক বা রেফারেন্স সহ তুলে দিব। নিজের জন্যও কাজে লাগবে, দেখতে পারবো, কোথায় কেমন চিন্তা করছিলাম! সবাইকে শুভেচ্ছা।
Language, You Can Change!
ভিজিটর/হিট গণনা
- 5,322,178 বার
বার শতের বেশী রেসিপি ও পোষ্টে আপনার পছন্দের খাবারের নাম (বাংলা কিংবা ইংরেজীতে) লিখে রেসিপি খুঁজে নিন
ক্যাটাগরী/বিভাগ অনুসারে দেখুন
- আঞ্চলিক/গ্রামীন রান্না (123)
- আটা/ ময়দা বিষয়ক (12)
- আড্ডা পোষ্ট সমূহ (176)
- আমাদের গ্রামের বাড়ী (9)
- আমাদের পিঠা সমূহ (8)
- ইফতারের আইটেম (42)
- উপহার/ পুরুস্কার, আগ্রহহীন বিষয় (9)
- এক্সক্লুসিভ কুকিং (65)
- এপিটাইজার, খাবারের শুরুতে (7)
- কাঁকড়া রান্না (1)
- কাবাব সমূহ (16)
- কোলের শিশুদের খাবার (2)
- খাবারের ছবি ও অন্যান্ন বিষয় (193)
- গরুর গোশত (বিফ) (84)
- চা/ নাস্তা/ পানীয় (117)
- চাল/ খিচুরি/ পোলাউ/ বিরিয়ানী (48)
- চিকেন ফ্রাই (নানান ধরনের) (12)
- ছাগল/ খাসির গোসত (মাটন) (17)
- জেনে রাখা ভাল (14)
- ডাল/ টক জাতীয় (32)
- ডিম বিষয়ক (37)
- তথ্য ও সাধারন জ্ঞান (46)
- নানান পদের আঁচার সমূহ (10)
- নিরামিষ রান্না (15)
- নোটিশ পত্র/ব্লগ বিষয়ক/কৈফিয়ত (19)
- প্রথম পোষ্ট (1)
- ফলফলাদি/ জুস (5)
- বাংলাদেশের রান্না (5)
- বিকালের নাস্তা (18)
- বিদেশী খাবার (34)
- বিশেষ রান্না (128)
- বিয়ে শাদীর খাবার ও ছবি (21)
- ব্লগে আমাকে নিয়ে লেখা সমূহ (12)
- ভর্তা সমূহ (48)
- ভাজি/ ভূনা (52)
- ভাত রান্না (2)
- ভ্রমন বিষয়ক লেখা (5)
- মধ্যবিত্ত পরিবারের বেলার খাবার (94)
- মাইল ফলক ও রেসিপি (29)
- মাছ ভাজি ও বেক (হরেক রকমের মাছ) (49)
- মাছ সমূহ রান্না (165)
- মাছের ডিম (4)
- মিষ্টান্ন (13)
- মুখোরোচক খাবার (46)
- মোরগ/ মুরগী (চিকেন) (81)
- রাজহাঁসের গোশত (1)
- রোগী পথ্য (11)
- শরবত/ জুস (19)
- শাক/ সবজি/ আলু (250)
- শাহী/মোগলাই (20)
- শুঁটকী রান্না (24)
- ষ্ট্রীট ফুড (12)
- সকালের নাস্তা (18)
- সাধারণ রান্না, সহজ রান্না (83)
- সামুদ্রিক মাছের রান্না (14)
- সোনামনি স্পেশাল (66)
- স্যুপ, বিকেলের বিশেষ আয়োজন (6)
- হাঁসের রকমারি রান্না (6)
- হালুয়া, উৎসবে (5)
- হোটেল সমুহের খাবার দাবার (36)
মাস ভিত্তিক পোষ্ট সমূহ
ক্যালেন্ডার (দিন ভিত্তিক পোষ্ট সমূহ)
এপ্রিল 2024 শনি রবি সোম ম বুধ বৃহ. শু. 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 আমার ইউটিউব চ্যানেল, আশা করি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস কমিউনিটি/বন্ধুরা
দীর্ঘ দিনের অনলাইনের অভিজ্ঞতা (সেই অরকুট, ইয়াহু মেসেঞ্জার থেকে এখনো আছি) থেকে সামান্য কিছু বলি, অনলাইনে আপনি যদি কাউকে এমন পান যে, বাঁকা কথায় অভস্থ্য বা সে আপনার স্ট্যাটাস/রিপ্লাই গুলোতে বাজে কথা (বিতর্ক বা যুক্তি তর্ক আলাদা ব্যাপার) বলে বা কখনো বাজে কথা চালাচালি হয়েছে বা তার লেখা গুলোতে হাম্বাড়া ভাব থাকে বা ধরেন সে আপনার কাছে কখনো কোন ব্যাপারে বিব্রত করেছিল, তবে সময় নষ্ট না করে তাকে সেই সময়েই বিদায় করে দিন (এই সব বিদায়ে কারোই কিছু হয় না)! আনফলো নয়, সরাসরি আনফেন্ড বা ব্লক করে দিন। আপনি যদি ভুলে বা আরো কি হয় হয় ভেবে তাকে লিস্টে রাখতেই থাকেন তবে নিশ্চিত থাকুন, আপনি তার কাছে একদিন মানসন্মান হারাবেনই এবং আরো চরম সত্য হচ্ছে, আপনার মৃত্যুর সংবাদ শুনলে এমন চরিত্রের লোকেরা আপনাকে নিয়ে একটা বাজে স্ট্যাটাস লিখবেই, সেই স্ট্যাটাস লিখে আপনাকে অনেকের মধ্যে পচিয়ে তারপর আপনাকে আনফেন্ড করে দিবে! আমার ধারনা, এরা মুলত সেই একটা দিনের অপেক্ষায় আপনার আমার লিষ্টে পড়ে থাকে/আছে! এটাই এই মেন্টালিটির এক শ্রেনীর মানুষের শেষ প্রতিশোধ হয়ত!😞 (আপনার মতামতের জন্য অগ্রীম ধন্যবাদ, ঠিক এই সময়ে আমার ফেবু বন্ধুর সংখ্যা ৪৯৮৭)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216944193312006
LikeLike
ঔষধের ডিব্বা দেখছিলাম, অনেক ঔষধ কেনা হয়েছে অথচ খাওয়া হয় নাই, কোর্স মত ঔষধ সেবন কোন পরিবারে হয় বলে মনে হয় না! যাই হোক, বিশেষ করে পরিবারের সকলের জন্য কৃমিনাশক ঔষধ কিনেছিলাম, বছর গড়িয়ে গেল কাউকে গোলানো যায় নাই!😂
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216946713535010
LikeLike
আমি সব সময়েই ডিজিটালের পক্ষে, সব কিছু ঘরে বসেই হউক, মানুষের সময় বাঁচুক। বিকাশ প্রকাশ নগদ নারায়ন রকেট হেলকাপ্টার উপায় সহায় সব কিছুর পক্ষে আমি, এতে মানুষের কষ্ট কমে। তবে কষ্ট কমাতে গিয়ে যদি কেহ আপনার হক নষ্ট করে বা প্রতারণা করে তবে দুঃখের আর সীমা থাকে না! কোন ব্যবসায় কে কত লাভ করবে, সরকার কত নিবে তারো একটা সীমানা থাকা দরকার। বিকাশ প্রকাশ নগদ নারায়ন রকেট হেলকাপ্টার উপায় সহায় এরা এখন খুব দরকারী সার্ভিস, তবে চার্জ বেশি বলেই মনে হয়, মানুষ এখন এই সবে নির্ভর হয়ে পড়ছে, ফলে একটা গ্রহনীয় চার্জ নির্ধারন করা দরকার। এই মাত্র বিদ্যুৎ বিল পেমেন্ট করলাম, বিকাশের বিজ্ঞাপনে লেখা ছিল, মাসে তিনটে বিল ফ্রি চার্জে, তবে প্রথমে কেটে নিয়েছে, পরে দিচ্ছে!😂
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216951508974893
LikeLike
মোবাইল দিয়ে সারাদিন অনলাইনে কি করে থাকেন রে ভাই বোনেরা, কেমনে এত এত কমেন্ট, রিপ্লাই করেন, এটা তো দেখি পুরাই গজব! চোখ শেষ, টাকাও শেষ, জিবি কিনলেই তো দেখি নাই!
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216965552325968
LikeLike
বেলা ১২টার পরে কয়েক ঘন্টা পুকুরে পড়ে থাকবো, এই আনন্দ আপনাদের বুঝাতে পারছি না!
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216968496799578
LikeLike
প্রেমিকাকে পাশে বসিয়ে দুই এক লাইন লিখতে/কল্পনা পারা গেলেও স্ত্রীকে পাশে বসিয়ে এক শব্দও লিখা/কল্পনা যায় না! বিবাহিত লেখকেরা যা লিখেন, স্ত্রীর অগোচরেই লিখে থাকেন বলে আমার মনে হয়! 😁
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216970746855828
LikeLike
কিছুই বুঝতে পারছি না, কোথায়, কি হবে, কি হচ্ছে – সব এলোমেলো লাগছে! অফিসে এসে বসেছি, ভাবছি!😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216973674649021
LikeLike
সামান্য সত্য কথা বলি! একজন বিবাহিত লোক যখন দরিদ্রতা ভেঙ্গে ধনী বা সম্পদ লাভ করতে থাকে, তখন এর অনেক মাত্রার সুফল নিয়েও যে ব্যক্তিটি প্রায় প্রতিনিয়ত সমস্যা সৃষ্টি করে, তিনি হচ্ছেন তার ‘স্ত্রী’!
কথাটা শুনতে মন্দ শুনালেও এটাই বাস্তব! স্বামীর অর্থ লাভের পরেই ধীরে ধীরে ‘স্ত্রী চরিত্র’ এতই পালটে যায় যে, ঘরে একটু ভাল রান্না করেও স্ত্রী মুখের উপরেই বলে ফেলেন, আমিতো কাজের লোক, সারা জীবন রান্না করেই যাব বা এমন কিছু! এমনি নানান কিছুতেই কটু কথা বলে বলে স্ত্রী মুলত আরো হাতিয়ে নিতে চেষ্টা করেন, যদিও ধনী হতে থাকা কালেই অনেক স্বামী স্ত্রীকে তার প্রয়োজনীয় টাকা বা সম্পদ আগেই দিয়ে দেন, কিন্তু স্ত্রী চরিত্রের মন এতে ভরে না!
অন্যদিকে বিবাহের ১০/১৫ বছর পরে স্ত্রী মুলত শারীরিক ব্যাপারটায় স্বামীকে আর পাত্তাই দেন না বা সহজ করে দেন না, সাথে এটাও একটা অস্ত্র হিসাবে হাতে রাখেন! স্ত্রীর নিয়ন্ত্রন বা চাহিদার কাছে বেশির ভাগ সময়ে স্বামী পরাজিত হয় কিন্তু অন্যদিকে সে টাকার কারনে ভিন্ন পথে চলে যায়! সব কিছু মিলিয়ে দুজনে আর মুখোমুখি বসে কথা বলতেও ইচ্ছা হয় না, মনে ঘৃনা পুষে পুষে মুলত প্রথমে স্বামী ধীরে ধীরে দূরে চলে যায়!
আপনারা লক্ষ বা খোঁজ করে দেখবেন ধনী লোকেরা ঘরে তেমন কথাই বলে না, না স্ত্রী, না সন্তান (সন্তান মুলত মায়ের পক্ষেই চলে যায় এবং এরাও নষ্ট হয়ে গড়ে উঠে)! আপনি যদি উদীয়মান ধনী বা এখন উচ্চ মধ্যবিত্ত হয়ে থাকেন, তবে আপনার সাথে এখন এই ঘটছে! আপনি ফিল করছেন হয়ত বলতে পারছেন না, আপনি হয়ত ভাবছেন শুধু রান্না করার জন্য যদি আপাতত আলাদা একটা ‘কাজের লোক যিনি হয়ত বাবুলের মা’ রাখা যেত তবে আরো কিছু দিন বেশী বাঁচা যাবে এবং অচিরেই আপনি হয়ত তা করবেন, এক কাপ চা দরকার হলেও কিছু দিন পর সেই কাজের লোককে বলবেন, ‘বাবুলের মা কাল সকালে তাড়াতাড়ি বের হব, সকালে উঠেই পরোটা ও সবজি করো আর আজ থেকে চায়ে চিনি দেবে না’!😞
(অবিবাহিত ও দরিদ্র স্বামীদের এই স্ট্যাটাস থেকে দূরে থাকার আবেদন করা গেল! কিছু অভিজ্ঞতা নিজের না হলে বুঝা যায় না!)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216975739700646
LikeLike
কিছু পেশায় কখনোই প্রকাশ্য রাজনীতির সদস্য হতে হয় না, এমনকি সমর্থক হিসাবেও নিজকে প্রকাশ করতে হয় না! শিক্ষকতা, শিল্প সাহিত্য, সাংবাদিকতা সহ ইত্যাদি নানান পেশায় থাকলে মানুষ তার কাছে সব সময়েই সত্য বা ন্যায় আশা করে থাকে। কেইস টু কেইস তার মতামত মানুষের পক্ষে যেতে হয়! সামান্য বিবেচনাহীন কাজে তার সারা জীবনের সাফল্য ধূলিসাৎ হয়ে পড়ে! সাধারণ মানুষ সহজে ভুলে না, যদিও ভুলে গেছে এমন আচরণ করে, কিন্তু সময়ে তা তাদের মনে হয়ে যায়!😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216983084324257
LikeLike
কি হারে কমিশন খাইছে, ঘুষ খাইছে, ভেবে দেখেন! আমি আগে ভাবতাম নারীরা উপরের চাকুরীতে যাচ্ছে এতে দেশের মঙ্গল হবে, এরা অন্তত কমিশন ঘুষ খাইবো না, টাকা রুজির জন্য যা ইচ্ছা তা করবে না, সরকারের সম্পদ নষ্ট করবে না! দেশের উপজেলা নির্বাহী থেকে জেলা নির্বাহী সহ বড় বড় সরকারী প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী হচ্ছে, দেখে আনন্দিত হতাম! গত ৫ বছরে উপজেলা/জেলা থেকে এমন নারী কর্মকর্তাদের নানান সম্পদ আহরণের ঘটনা দেখে দেখে কিছুটা অনুমান করছিলাম যে, উনারাও পুরুষের মত চোর, কমিশনখোর, ঘুষ খোর হচ্ছেন এবং পুরুষের চেয়েও বেশি তালে আগাচ্ছেন! স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাহেবানী আমাদের এই সব ধারনা পুরাই লেপ্টে দিয়েছে, পুরুষেরা যা করতে পারেন, তার চেয়েও বড় কিছু করে দেশে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে দেখিয়ে দিয়েছেন বটেই! বেশি কিছু বললে তো আবার অনেকেই তেড়ে আসবেন! অপশাসন বটেই!😂 (অনেক আগে থেকেই বলে আসছি, এবার ডান্ডা ও দুই দিকে ঝুলে থাকা দুই বিচির সরকার খুব দরকার)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216984879369132
LikeLike
‘সময়জ্ঞান’ হচ্ছে একটা পারিবারিক শিক্ষা। পরিবার তথা বাবা মা থেকেই শিশুরা এই শিক্ষা গ্রহন করে পরবর্তী জীবনে কাজে লাগায়। কিন্তু কথা হচ্ছে বাবা মা দুইজনের মধ্যে একজনের এই শিক্ষা না থাকলে শিশুদের মধ্য এই শিক্ষা গৃহীত হয় না! আরো বিশেষ ভাবে বলা যায়, মায়ের মধ্যে এই শিক্ষা না থাকলে শিশুরা কিছুতেই আর সময়জ্ঞান নিয়ে গড়ে উঠে না। ফলাফল যা হবার তাই হয়, পরীক্ষা ১০টায় শুরুর কথা থাকলে বাসা থেকেই ১০টায় বের হয়!😞 (বাৎসরিক চিন্তা ভাবনা)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216987748120849
LikeLike
যে কোন দেশ বা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যায় মুলত সেই দেশ বা প্রতিষ্ঠান প্রধানের কর্মকান্ড, ভিশন বা তার অন্তর চক্ষুর দূরদর্শিতার জন্য। সেই ব্যক্তি যা চায় বা যেভাবে দেখতে চায় দেশ সেভাবেই গড়ে উঠে, হাতে ম্যাপ নিয়ে তিনি যে শহর যে গ্রাম, যে রাস্তা যেভাবে দেখতে চান সেটাই সম্ভব এবং পাশাপাশি তার চাওয়া তিনি তার সহকর্মীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেন এবং তারাই তা বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দেয়। দেশের প্রতিটা ইঞ্চি মাটির দেখার জন্য লোকবল আছে সরকারের হাতে, এদের কাজে লাগানোর মত চিন্তা থাকলেই সব পাল্টে দেয়া সম্ভব এবং এই কাজটা করবেন দেশ প্রধানই। রাষ্ট্র প্রধান সেই রকমের একটা পদ এবং সেই পদে কেমন ডায়নামিক ব্যক্তির প্রয়োজন আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন বা বুঝাতে পেরেছি! অনেক দেশের দূর্ভাগ্য যে, তারা এমন সরকার প্রধান পায় না, দুনিয়ার সাফল্যের দেশ গুলোর রাষ্ট্র প্রধান দেখলেই সেটা বুঝা যায়! (সরকার প্রধান অস্বাভাবিক জ্ঞানের হলে সাধারন মানুষ কি করে গরুর মুত এবং গোবর খায় সেটার কথা আর নাইবা বললাম!)😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216989260758664
LikeLike
অনেক দিন অনলাইনে থাকার কারনে কত কত মানুষের কত কি দেখলাম। কত মানুষকে ভালবেসে চোখে চোখে রাখলাম, কত ছোট বন্ধু (বয়সে) এখন কত বড় পোষ্ট কাজ করছে, দেখে কত ভাল লাগে, কি প্রানবন্ত। যাদের পড়াশুনা থেকে আচরণ খেয়াল করে আসছি, কত বন্ধুকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, এমবিএ পাশ করতে দেখেছি, দেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ, সাফল্য আরো কত কি দেখলাম! দুঃখের সঙ্গে খেয়াল করলাম, এই বন্ধুদের অনেকের বিবাহ হয়ে গেলেই এরা কেমন জানি আর আগের মত স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে না! বিবাহের ফটো গুলো পাবলিশ হবার পরেই এদের অনেকে আর খুঁজে পাই নাই, বিবাহ পূর্ব অনলাইনে এদের আচরণ গুলো যেন এক নিমিশেই বিবাহের পর হারিয়ে যায়! কেহ কেহ তো একদম হারিয়েই গেছে, আজকাল আর খুঁজে পাই না! এ কেমন যেন বিবাহের পর আর বেঁচে থাকা!😁 (বাৎসরিক ভাবনা)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216995401392176
LikeLike
অনলাইনে যে সব নারী পুরুষেরা বেশি ধর্মের কথা বলে, সূরা কেরাত ওয়াজ শেয়ার করে, তাদের বেশীর ভাগ ব্যক্তি জীবনে ইতর, প্রতারক এবং বখাটে চরিত্রের! কথাটা অনেকে হয়ত মানতে চাইবেন না, তবে যদি কোন সন্দেহ থাকে তবে নিজে এমন কোন লোকের সাথে একটা ট্রাঞ্জেকশন (ইভেন একটা ম্যাসেজ পাঠিয়েও দেখতে পারেন) করে দেখতে পারেন!😂
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216993203657234
LikeLike
আজ একজন প্রিয় বন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী, তাকে ভোলা এই জীবনে সম্ভব না, প্রতিক্ষনেই তার কথা মনে পড়ে, অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছা হয়, অনেক স্মৃতি, অনেক আড্ডা, অনেক সময় – পারি না। আল্লাহর কাছে তার জন্য বেহেস্ত কামনা করি সব সময়েই, আমরাও আসছি বন্ধু, দুই দিন আগে পরে!😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216998199142118
LikeLike
সম্পদ থাকলেই কি একজন মানুষকে ধনী বলা যায়! আবার সম্পদ নাই অনেক টাকা ক্যাশ আছে, তাকে কি ধনী বলা যায়! জীবন যাত্রার মান কেমন হলে বা সে মাসে বছরে কেমন আয়/ব্যয় করে তা দেখে কি তাকে ধনী বলা যায়! আসুন, আমার দেখা এক বন্ধুর ঘটনা আপনাদের জানাই!
আমার এই বন্ধু কোন কাজের সাথে জড়িত নয়, গত বছর দুয়েক আগে পিতা থেকে পাওয়া চারখানা ফ্লাট আছে শহরের মাঝে, দাম একেকটা সোয়া বা দেড় কোটি করে হবেই। সেই হিসাবে ধরা যায়, সে পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের মালিক। এখন আসুন বিস্তারে, সে একখানা ফ্লাটে থাকে, অন্য তিন খানা ভাড়া, এই ভাড়ার টাকার আয় থেকেই সে সংসার চালায়। বাকী যে তিন খানা ফ্লাটা আছে সব গুলো ত্রিশ হাজার টাকায় ভাড়া (সার্ভিস চার্জ পাঁচ হাজার আলাদা ভাড়াটিয়ার, বিদ্যুৎ ভাড়াটিয়ার, গ্যাস সিলিন্ডার ভাড়াটিয়ার), এই হিসাবে সে তিনটে ফ্লাট থেকে মাসে নেট ৯০ হাজার টাকা পাবার কথা! এই ৯০ হাজার হলে সে তার সার্ভিস, বিদ্যু, গ্যাসের বিল দিয়ে, সন্তানদের পড়ার খরচ দিয়ে আরামে চলার কথা। কিন্তু এমন হচ্ছে না, তিনটে ফ্লাটের মাত্র একজন তাকে নিয়মিত ভাড়া দেয় ৩০ হাজার টাকা। বাকী দুই ফ্লাটের একজন ইন্ডিয়ান কলকাতার বাবু, মতিঝিলে কি যেন করত, এখন করোনাতে চলে গেছে কলকাতা, ফ্লাট ছাড়ে নাই, বার বার বলেও গত এক বছরে কিছু করা যায় নাই, শুধু আসছি আসছি, ফলে তার জিনিষপত্র পড়ে আছে, কিছুই করা যাচ্ছে না। আর একটা ফ্লাটে মুন্সীগঞ্জের একজন ভাড়া নিয়েছিলেন, তিনিও ভাড়া দেন না, শত চেষ্টা করেও তাকেও উঠানো যাচ্ছে না, শুধু গায়ে হাত বাকী, গায়ে হাত দিলে তো বিরাট পুলিশ কেইস হয়ে যাবে, কে এই ভেজাল সামলাবে! দেন দরবারের সব মাথা এই ভাড়াটিয়া খেয়েছেন, কত বিচার কত শালিশ, শুধু বলেন দিবেন, কিন্তু সার্ভিস চার্জও দিচ্ছেন না, গত দুই বছরে এমনি চলছে।
এখন বাস্তবতা দেখুন। তার মাসে ৩০ হাজার টাকাই সম্বল, এই থেকে সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস দিয়ে কি করে দুই সন্তান নিয়ে এই শহরে খেয়ে পরে বাঁচা যায়! উপরি অন্য দুই ফ্লাটের সার্ভিস চার্জ তার মাথার উপর জমছেই, প্রতি মাসে ১০ হাজার করে! চার ফ্লাটের মালিক এই বন্ধুর সাথে দেখা হলে অনেক বন্ধুরা ভয়েই থাকে যে, তাকে টাকা ধার দিতে হবে এবং এর মধ্যেই ওর অনেক টাকা ধার, এমন এমন জায়গা থেকে ধার করে বসে আছে যে, শুনলে নিজেই লজ্জা পাই! আমিও তাকে অনেক টাকা ধার দিয়ে বসে আছি গত চার বছরে, সেও আমাকে দেখলে বলে, দিচ্ছি পাবি, তোর টাকা মেরে খাব না! ইত্যাদি।
এবার আর এক ছোট বেলার বন্ধুর কথায় আসি, সে একটা প্রাইভেট কোম্পানীর জিএম, বেতন মাসে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার নেট, গাড়ি কোম্পানী দিয়েছে, তেল ড্রাইভার আছে, সে গুলশানে ৪৫ হাজার টাকার এক বাসায় ভাড়া থাকে। একদিন সে কথায় কথা জানিয়েছিল, তার দেড় কোটি টাকা ক্যাশ আছে, ফিক্স ডিপোজিট, কয়েকটা ডিপিএস চলায়, ইন্সুরেন্স চালায় কয়েকটা, এই শহরে তার ফ্লাট, জমি বা ফ্লাট নেই। আমি আমার এই বন্ধুর জীবনযাত্রার মান দেখে সব সময়েই চমকিত হই, সব কিছুই তার ঝকঝকে, ফিটফাট, ওর বসবাস দেখলে যে কোন সাধারন মানুষ আমার মতই চমকিত হবে!
তা হলে উপসংহারে আসি, একজন বন্ধুর সম্পদের দাম ৫ কোটি টাকা হবার পরেও বলা চলে সে ভিখারি, আর একজনের দেড় কোটি ক্যাশ টাকা আছে, চাকুরী থেকে ইনকাম হয়, সে মহাধনীদের কাতারে! ভেবে দেখুন কার কি লাইফষ্টাইল!
আমার স্কুল বেলায় আমার অনেক বন্ধুর শান্তিনগরের মত জায়গাতে তাদের বাবাদের জমি ছিলো, কারো কারো দেতালা বাড়ী ছিলো, হুট হাট করে বাসায় গেলে এবং আড্ডা দিয়ে খাবারের সময় হলে তাদের সাথে খেতে বসতাম, বেশির ভাগ সময়েই পাতলা ডাল, ছোট মাছের চটছটি বা আলু পটলের পাতলা ঝোলের রান্না দেখতাম। বন্ধুদের মাকে এক অসহায় অবস্থায় দেখতাম, কখনো একটা ডিমের অম্লেট করে দিলে, খোদ সেই বন্ধুকেই দেয়া হত না কারন এত বড় জায়গা/বাড়ি থাকলেই আলাদা ইনকাম ছিলো না, অভাব ছিলো! এখন সেই সব জায়গাতে বড় বড় বিল্ডিং মার্কেট উঠেছে, আমাদের অনেক বন্ধু এখন এমন ধনী যে, তারা নিজেরা কিছু করে না, তবুও দুই চারটে গাড়ি, সব কিছুই ঝকঝকে। এখনো তেমন আড্ডায় খাবার সময় হলে খেতে বসি, টেবিলে খাবারের সমাহার দেখে মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলি, বড় মাছ, বড় দেশি মুরগী আছেই। কিংবা জিজ্ঞেস করে, বাইরে থেকে খাবার আনিয়ে নেই এবং অনেক সময় আনিয়েও থাকে।
এখন মুল কথায় আসি, এই হচ্ছে দুনিয়া এবং এবং নিজের সহায় সম্পদ নিয়ে ভাবলে বুঝতে পারি, সব কিছুই ভাগ্য! তবে যে কোন অবস্থাতেই নিজকে একজন দক্ষকর্মী হতে হবে, অলসতা এই জীবনে চলেই না! পিছনে থেকেও বুদ্ধিমাতার জোরে সামনে চলে যাওয়া যায়!
কি ভাবছেন?😍 (ব্লগ আকারে প্রকাশিত, যে দুই বন্ধুর কথা বলছি তারা দুইজনেই আমার ফেইসবুকে বন্ধু হিসাবে আছে, তারা এই লেখা পড়ে কি মনে করবে, জানি না! দেখা হলে নিশ্চয় রিয়েক্ট করবে, তবে দুইজনেই ভাল মনের।)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10216998536590554
LikeLike
** উপরের দুইটা উত্তর যদি ‘ব্যাপার না’ কিংবা ‘হ্যাঁ’ হয় তবে জেনে নিন, আপনি হয়ত মানুষের মত দেখতে, আসলে আপনি মানুষ নন!
(পুরানো চিন্তা, প্রতি বছর একবার মনে করিয়ে দেই!)😍
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217072411277375
LikeLike
‘প্রজেক্ট হিলসা’ নিয়ে অনেক গুলো ভিডিও ব্লগ দেখলাম! প্রায় সব ব্লগেই এই ভিডিও ব্লগারেরা বেশ বিরক্ত প্রকাশ করছে, দাম বেশী, একটা টুকরা মাছের দাম ২০০ টাকা কেন? এদের মনে হয় এই ঢাকা শহরে মাধ্যম মানের হোটেলেও খাবার অভিজ্ঞতা নেই, ফকিরাপুল, পল্টনের হোটেল গুলোতেও এক টুকরা শর্ষে ইলিশ মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রি করে। সাধারন এক টুকরা রুই মাছের দামও পড়ে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা! বেয়াল, কই, বাইম মাছ, শিং এদের দামও এমন! এর চেয়ে বড় অঞ্চলের বা বড় হোটেলের কথা বললাম না। ফুটপাতের চা খেয়ে আমরা অনেকে অভ্যস্থ (আমিও এই চা পান করি), ঠিক এমন বা পরিবেশনায় আরো অনেক উন্নত চা ৫/৭ তারা হোটেলে কত, সাড়ে তিনশত থেকে শুরু হয়, সেটা নিয়ে কি কোন প্রশ্ন তোলা যায়!
‘প্রজেক্ট হিলসা’ একটা বিশাল ইনভেস্টমেন্ট (এই লোক বা এরা কারা এই সাহস দেখিয়েছে, তা জানি না, তবে প্রজেক্টের বিশালতা বুঝা যায়), তারা যা ইনভেষ্ট করেছে, তাতে তারা খাবারের দাম তাদের মত করেই রাখতে পারে, তবে সরকারের ১৫% ভ্যাট সরকার পাচ্ছে কি না সেটা জানা যেতে পারে এবং এই টাকা যেন সরকার পায় তার উপায় যেন থাকে। সার্ভিস বাবত যে ১০% নিচ্ছে সেটা তাদের কর্মীরা পেলে ভাল হত।
আমার মাথায় ধরছে না, এই সব ফুড ব্লগারেরা কেন দাম নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। ওরা যাচ্ছে কেন? এই লোকের ইনভেষ্ট কত সেটা কেহ বলছে না কেন? এত এত কর্মচারী সহ তার দিন মাসের খরচ কত। এটা কি দুই হাজার টাকায় ভাড়া নেয়া কোন খাবারের দোকান যে, কমে বিক্রি করে লাভের মুখ দেখবে? আরো কয়েকটা ভিডিও দেখলাম, সব গুলোর ফকিরের মত কথা বার্তা! আমার মনে হয় এরা কখনো ঢাকা চট্রগ্রাম হাইওয়ের কোন রেস্টুরেন্টেও বসে খায় নাই!
মিঃ রাফসানের ভিডিওটা সব চেয়ে বেশি লোকে দেখছে বলে মনে হল! মিঃ রাফসান বরাবরের মত অস্থির, বয়স কম বলে এখনো দুনিয়ার হালচাল বুঝতে পারছে না! মিঃ রাফসানের বডি ল্যাংগুয়েজ এবং হালকা চাটুল রসিকতা যে সভ্য দুনিয়াতে চলে না, এটা এখনো বুঝতে পারছে না। আর অনুমতি ছাড়া যাদের ছবি (বিভিন্ন ব্লগে) দেখাচ্ছে, তাদের কেহ একজন একটা কেইস করে দিলেই বুঝতে পারবে, কত ধানে কত চাল! আমাদের দেশে এখনো সু করার কথা অনেকেই জানে না, এই সব ব্লগারদের বিভিন্ন দেশের ভিডিও ব্লগারদের ব্লগ গুলো দেখা দরকার। প্রাইভেসী নষ্টের কথা বলে কেহ একজন এগিয়ে এসে কেইস করলেই জীবন শেষ হয়ে যাবে এদের অনেকের!
এখন সারা দুনিয়া উন্মুক্ত, তবুও এরা শিখছে না!😁 ছবিঃ আমার সময়, নেট থেকে নেয়া
* এটা প্রজেক্ট হিলসার প্রচারনা নয়, খোদ খিলগাঁও এলাকার হোটেল রেষ্টুরেন্ট যেভাবে কাষ্টমাদের গলা কাটে, ভ্যাট নেয় (যা সরকার পায় না, ওদের পেটেই ঢুকে), তা কি কারো চোখে এখনো পড়ে নাই বা এই ভিডিও ব্লগারেরা কি জানেন না!
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217063417572538
LikeLike
মনের মানুষ! কথাটা একটু ব্যাখ্যার দাবী রাখে! এই দুনিয়াতে আপনি/আমি নিজে কি কারো মনের মানুষ! না, কারো মনের মানুষ হওয়া এত সহজ কাজ নয়! কারো মনের মানুষ হতে পারা সত্যই বেশ কঠিন ব্যাপার! মনের মানুষ হতে গেলে কি কি গুনাবলী আপনার/আমার মাঝে থাকতে হবে সেটাও বিবেচ্য বিষয়! যার মনের মানুষ হবেন বা যাকে আপনি মনের মানুষ বানাবেন তার মেধা, মনন, বুদ্ধি, বিবেচনা, বিচার, চিন্তা, চেতনা, ভাবনা ইত্যাদি যদি আপনার বা তার কাছাকাছি না হয় তবে চলে কি করে! আমি জানি না, আপনি আপনার মনের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন কি না! তবে আমি এখনো খুঁজে মরছি! ইস, যদি তারে পাইতাম! অবশ্য এটা অসম্ভব ব্যাপার এই দুনিয়াতে! (পুরানো চিন্তা)
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217061442843171
LikeLike
আহারে ভাত রে ভাত! আজ সকালে রুটি ডিম সব্জি খেয়ে চা পান করে অফিসে যাই, দুপুরে নান রুটি এবং সবজি, সন্ধ্যা ৭টায় বাসায় ফিরে আসি। আমার মনে হচ্ছে কত দিন, কত বছর ভাত খাই নাই, অথচ গত রাতেও মাছ ডাল ভর্তা দিয়ে ভাত খেয়েছি, ২৪ ঘন্টাও পার হয় নাই! হাত দিয়ে মেখে ঘাঁটাঘাঁটি করে মুখে ভাতের লোকমা না দিলে পেটে যেন কিছুই গেল না!😂
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217045469843856
LikeLike
সন্ধ্যায় করোনায় এমন এক বন্ধুর (আমার বন্ধুর বন্ধু, আমার সাথেও কয়েকবাদ দেখা হয়েছিল) মৃত্যুর খবর জানলাম, এতে আমার সারা দুনিয়া ঘুরছে, বোবা হয়ে গিয়েছিলাম। সে ও তার পরিবার কেমন ধনী তা আমি অন্তত লিখে আপনাদের বুঝাতে পারবো না, সব ফেলে নিমিষেই চলে গেল! একটু সাবধানতা অবলম্বন করুন, যদি মনে করেন আপনার অনেক টাকা আছে, নুতন ইনকাম না হলেও চলবে, তবে অন্তত একান্তেই ঘরে থাকুন।
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217030339465606
LikeLike
করোনায় মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো কেমন আছে, এই ছবিটা সেই সব কাহিনী বলে দিচ্ছে! অনেকে যেন পেটে ভাতেও আর দিন চালাতে পারছেন না, আবার মুখেও কিছু বলতে পারছেন না, এ এক নিরব কান্না!😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217011316430042
LikeLike
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217432103149447
LikeLike
ডিজিটাল গল্প!
‘ডিজিটাল’ একটা অহেতুক শব্দ এবং এটা আমাদের দেশে বড় করে শোনা যায়, এর চেয়ে বড় হতে পারে ‘কম্পিউটারাইজড’, মানে সব তথ্য প্রোগ্রামের মাধ্যমে কম্পিউটারের সার্ভারে জমা করবে এবং যার যেটা দরকার দেখবে বা সরকার এমন তথ্য ভান্ডার চালু করবে যাতে প্রতিটা মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু সব লেখা থাকবে, থাকবে সব সহায়িকা, আপডেট হবে দিনে দিনে! হা হা হা, আসলে সরকার, সরকারের সব প্রতিষ্ঠান যদি এমন করে কম্পিউটারাইজড হয়ে যায় তবে কিন্তু কেল্লা ফতে! আমাদের এখানে এই ‘ডিজিটাল’ বলা হলেও আমি ১৯৯১ সালেই মধ্যপ্রাচের অনেক দেশে এমন কম্পিউটারাইজড হতে দেখেছি, ইউরোপ আমেরিকা এর আগেই এত সমস্ত কাজ করে ফেলেছিল, তারা সেই আমলেই অনেক ক্ষেত্রে ভিশন নিয়েছিল পেপারলেস ইনফো! মানে সেই আমলেই আমি দেখেছি আপনার যদি সৌদি আমেরিকি ব্যাংকে একাউন্ট থাকে এবং আপনি যদি আপনার বাসার কাছের সৌদি হলান্ডি ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চান, তুলতে পারবেন, সেটা সেই আমলেই সম্ভব ছিলো! আর এটিএম থেকে টাকা উঠাতে গাড়ি ব্যবহার হত জলের মত, মানে এটিএম মেশিনটা রাস্তার ধারে এমন করে সেই ১৯৯১ সালেই সেট দেখেছি যে, সবাই গাড়িতে বসেই যে কোন ব্যাংকের বুথ থেকে টাকা তুলে নিত, এখন নিশ্চিত আরো আধুনিক বা আরো সময়োপযোগী হয়েছে!
উপরের কাহিনী বলার প্রয়োজন আলাদা, তবে আপনাদের জানিয়ে গেলাম মাত্র! এটা বলার কারন এই যে, আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ দেরীতে হলেও এইসব কাজ করে যাচ্ছে, যা অনেক আগেই করা দরকার ছিলো। যাই হোক, আজ একটা বাস্তব গল্প বলার জন্য এই কথা গুলোর আয়োজন করলাম।
গত দুই দিন আগে আমি মোবাইল রিপেয়ারিং করতে মোতালেব প্লাজায় গিয়েছিলাম। আমার সেট যাকে দিয়েছিলাম, সে আমার কাছে ঘন্টা দুই চেয়েছিল, আমি সেটা দিয়ে অন্যদিকে চলে গিয়েছিলাম। এই দুই ঘন্টা পরে ফিরে এসে দেখি, সেই টেকনিশিয়ান সিটে নেই, আশে পাশে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম তিনি নাকি থানায় গিয়েছেন, তবে ফিরে এসেই আমার কাজ করে দিবেন বলে জানালেন এক সহকর্মী। আমি কিছুটা থতমত খেলেও ব্যাপার না বলে আবারো ঘুরতে বের হয়ে গেলাম এবং আরো ঘন্টা দুই পরে গেলাম এবং তাকে সিটে পেলাম, তিনি আমার সেট রিপেয়ার করছেন। আমাকে পাশে বসতে বলে তিনি জানালেন, একজন সেট রিপেয়ার করে টাকা না দিয়ে চলে গিয়েছিল, তাকে ধরতেই থানায় কেইস করা হয়েছিল এবং আজ থানা থেকে কল আসাতেই তিনি সেখানে গিয়েছেন। পরে আমার ইন্টারেষ্টে ও প্রশ্নে তিনি আমাকে তথ্য জানালেন।
একদিন একজন একটা দামী সেট নিয়ে আসেন, ফন্ট গ্লাস ভাঙ্গা চুরমাচুর। একুশ হাজারে দফারফা হয়ে তিনি কাজ শেষ করলেন, লোকটা সেট দেখি বলে, এদিক ওদিক যেয়েই সেট নিয়ে টাকা না দিয়ে পালিয়ে যায়, এখানে বলে রাখা ভাল, যারাই সেট রিপেয়ার করতে যায়, এই টেকনিশিয়ানেরা তাদের মোবাইল নং টুকে রাখেন, মোবাইল টু মোবাইল কল দেন (এটা হয়ত উনাদের অভিজ্ঞতা)! কিন্তু বিধিবাম, তিনি কল দিতেই দেখেন এই মোবাইল নং আর বাজে না মানে সুইচ অফ! এভাবে কয়েকদিন চেষ্টা করেও তিনি কিছুতেই মোবাইলে পাচ্ছিলেন না, বন্ধ। কি করবেন ভেবে ভেবে দিন যেতেই এক থানার ওসিকে পেলেন, তিনি বললেন এটা কোন ব্যাপার না, নাম্বারটা দাও। ব্যস, এই নাম্বার কার নামে রেজিঃ করা সেটা দেখে তার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য নিয়ে নিলেন এবং সেই গ্রামের বাড়িতে লোক পাঠালেন, এবং চোর ভদ্রলোকের সন্ধান পেয়ে গেলেন! এই প্রতারক চোর চাচাজ্বি হয়ত এতটা ভাবতেই পারেন নাই, ভাবছিলেন মোবাইল বন্ধ করলেই আর তার সন্ধান কেহ পাবে না!
এর পরের কেইস হল, থানা টু থানা যোগাযোগ হল, চোরের বাড়ি থাকা দায় হল! কিছু দিন পরে বুঝতে পারলো এভাবে পালিয়ে থাকা সম্ভব না, ফলে থানায় এসে ধরা দেয় এবং মিমাংসার প্রস্তাব দেয়, যাই হোক, সেই কাজেই টেকনিশিয়ান ভাই থানায় গিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি তার টাকা ফেরত পাবেন।
সংক্ষিপ্ত ঘটনা এমন হল মোবাইল নং> আইডি কার্ড> ঠিকানা সংগ্রহ> লোক প্রেরন>লোকাল থানা> স্বীকার!
আলোচ্য বাস্তবের এই গল্প বলার কারন হল, কিজন্য সব কিছুই এখন ডিজিটাল বা কম্পিউটারাইজড হওয়া দরকার এবং এতে জনগনের কি কি সুবিধা হতে পারে! সামান্য একটা মোবাইল নং থেকে কাউকে কত সহজে ধরে ফেলা হল! তবে এখনো এই দেশে বড় বড় চোরেরা এই ডিজিটাল পছন্দ করে না, নিজেরা ধরা খাওয়ার ভয়ে!
জন্ম থেকে বিবাহ, সন্তান থেকে মৃত্যু সব কিছুই ডিজিটাল হয়ে যাক, আমি সরকারকে বলবো, আপনারা আরো আরো ডিজিটাল ডিজিটাল বলে এগিয়ে চলুন! মানুষ নিয়ন্ত্রনে প্রাইমারী বিচারে এই ডিজিটালের বা কম্পিউটারাইজের বিকল্প নেই!😍।
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217431602816939
LikeLike
গতকাল দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত হাতিরপুলের মোতালেব মার্কেটের মোবাইল/রিপেয়ারিং দোকান গুলোতে ঘুরে ঘুরে দেখলাম! আমার ছেলের ট্যাব (এর ফন্ট গ্লাস ভেঙ্গেছিল) এবং একটা মোবাইল (কোক ভিতরে পড়েছিল, চার্জ হচ্ছিলো না) রিপেয়ারিং করাতে হয়েছিল। ফাকে ঘুরে ঘুরে সব কিছু দেখছিলাম, মোবাইল রিপেয়ারিং এখন একটা চরম বিষয়, মাঝারি মানের ও দামের ফোন গুলো মনে হয় নানান সমস্যায় পড়ে, এত মানুষ মোবাইল রিপেয়ারিং করাচ্ছে যে দেখলাম, প্রতিটা দোকানের ভীড় এবং টেকনিশিয়ানেরা (ইঞ্জিনিয়ারেরা) কাজ করে কুলাচ্ছে না। যা চাইছে মানুষ তাতেই রাজী হয়ে কাজ দিচ্ছে। আমি যে ভাইয়ের কাছে কাজ করালাম, উনার সাথে ফাকে ফাকে অনেক কথা হল, তিনি জানালেন, এই টেবিলের জন্য মাসের শেষে দোকান মালিককে দশ হাজার টাকা ভাড়া দিতে হয়, এর উপরি যা আয় সেটা নিজের। আমি একটু ভিতরে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, মোটামুটি দৈনিক কত আয় করতে পারেন, তিনি জানালেন, এটা ভাগ্য কোন দিন আয় তেমন নেই, আবার কোন দিন ৭-১০ হাজারো হয় (যান্ত্রিক খ্রচা বাদে লাভ)! তবে খালি হাতে বাসায় ফিরতে হয় না। এই মার্কেটে কমের পক্ষে হাজারের বেশী মোবাইল রিপেয়ারিং টেকনিশয়ান আছে, যারা কেহই খালি হাতে বাসায় ফিরে না! বয়সে তরুণ এই টেকনিশিয়ানেরা দেখতে বেশ ফিটফাট এবং বোঝাই যায় এরা চমৎকার জীবনযাপন করেন, ভাল খাবার খেয়ে থাকেন।
পড়াশুনা প্রায় সবার এসএসসি কিংবা এইচএসসি, ডিগ্রী পাশ খুব কম বা নেই বললেই চলে। উচ্চ শিক্ষিতেরা এই পেশায় আসতে চায় না ব এই কাজ তারা পারে না!
মোবাইল টেকনিশিয়ান কি করে হতে হয়? জানালেন, এটা পুরাই গুরুধরা বিদ্যা, ওস্তাদের সাথে থেকে কাজ দেখতে হয় এবং এখন বড় শিক্ষক হচ্ছেন ‘ইউটিউব’, মডেল পাল্টালেই রিভিও দেখে নেন! তবে শহরের অনেক স্থানে কিছু কোর্স করা হয়ে থাকে, যেখান থেকে বেসিক নলেজ ও ইকুইপমেন্টের ধারনা দেয়া হয় এবং পরে নিজেই নলেজ গেইন করতে হয়। পাশাপাশি এদের পিছনে একটা খুচরা যন্ত্রাংশের চেইন কাজ করে, দিন শেষে এরা পেমেন্ট কালেক্ট করে নিয়ে যায়!
যাই হোক, বেকারত্ব আসলে নিজের কাছেই, যারা কাজ করতে চান, টাকা কামাতে চান সে যে কোন উপায়ে/পথেও উপার্জন করতে পারেন! কেহ সুযোগ দিবে এই চিন্তায় বসে থাকলে চলে না, নিজকেই নিজের পথে টেনে নিয়ে যেতে হয়! অধিক শিক্ষা নিয়ে কেরানী হবার চেয়ে এমন পেশা উত্তম, আর এই কাজ জেনে মধ্যপ্রাচ্যে যেতে পারলে তো লক্ষকোটিপতি হওয়া সময়ের ব্যাপার! নিজেই রাজা!😍
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217428194611736
LikeLike
আমাদের প্রিয় নায়ক সালমান শাহের স্ত্রীর (সাবেক) ৩য় বিয়ে নিয়ে কারো কোন কথা নাই (নারীবাদিরাও কোন কথা বলতে চাইছেন না), আমারও তেমন কথা নেই, শুধু মনে পড়ছে, কেন তিনি তার বাবার বন্ধুকে বিয়ে করলেন? বিয়ের দরকার হলে তো কোন তরুণকে করা যেত! আপনাদের কাছে কি কোন ব্যাখ্যা আছে! (মাত্র দেড় মিনিটের ভিডিও, সময় টিভির নিউজ, এই খবর চাপা পড়ে গেল কেন? তবে সালমানের চেয়ে দুঃখ লাগছে ২য় স্বামীর জন্য, যে সব চেয়ে বেশি সময়, বছর, অর্থ, সন্তান, দেশ বিদেশে দিয়েও এই নারীর মন পেল না!)😞
LikeLike
আফগানিস্থানে তা______ন আইলেই কি আর না আইলেই কি! দেশেও তেমনি কে ক্ষমতায় আইলো গেলো, তেমন কি আর আসে যায়! সকালে উঠেই অফিসে আইতে হবে, সারাদিন কাজকাম করে ফিরতে হবে, রাইতে একবুক ব্যাথ্যা নিয়ে মোবাইল টিপ্তে টিপ্তে ঘুমাইতে হবে! বেঁচে থাকার প্রয়োজনে অর্থ উপার্জন ছাড়া আর তেমন কোন চিন্তা করে আমাদের মত সাধারন জনতার কোন লাভ দেখি না! তোরা তোরা কামড়া কামড়ি কর, তোরা ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে মরার আগেই মর!😂
LikeLike
খুব সংক্ষেপে কিছু কথা বলি, বাংলাদেশ স্বাধীন হবার ৫০ বছর পার হলেও এখনো বাংলাদেশের মুল ভুখন্ডে জন্ম নেয়ারা দেশের কোন পর্যায়েই উঠে আস্তে পারে নাই। ক্ষ্মতার ছোট কেন্দ্র থেকে রাষ্ট্রের পরামর্শদাতাদের প্রায় সবার মুল শেকড় প্রতিবেশী দেশেই, মানে ১৯৭০ সালের আগে যে সকল পরিবার মাইগ্রেট করে এই দেশে এসেছিল তাদের কাছেই রাষ্ট্রের মুল কর্ম কান্ড এখনো ন্যস্ত আছে বা তারাই এই অবস্থান ধরে রেখেছে। এই পরিবার গুলোর সদস্যরা অনেক কঠিন বাস্তবতা দেখা, ফলে এরা ব্যবসা বানিজ্য শিক্ষা চাকুরী সব কিছুতেই প্রচুর ষ্টাগল করেছে এবং নিজদের অবস্থা ধরে রাখার চেষ্টায় কাজ করেছে এবং করেও যাচ্ছে। যাদের এক জেনারেশনের পূর্বের কোন স্থায়ী ঠিকানা এই দেশে নেই তারা তাদের অবস্থান জানাতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করবেই, তবে আমার অভিজ্ঞতায় দেখা এতে এরা নিজেরা সামষ্টিক অর্থিক বা ঠিকানাগত লাভবান হলেও দেশের মুল লাভ হয় নাই বা দেশ পরিবর্তনের মুল কথা উথাপন হয় নাই।😞
“https://www.facebook.com/udraji/posts/10217868230492358
LikeLike
বাংলাদেশে পড়াশুনায় মেধাবীরা হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারেরা, পরের ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং তার পরের ধাপেই ডাক্তারেরা। তবে বাস্তবতায় ভাবতে বসলে দেখা যায় এই দেশে ডাক্তারেরাই নানান ক্ষেত্রে বেশি আবদান রেখেছেন বা রাখছেন এখনো, এদেরই প্রথম বলা চলে। দেখা যাচ্ছে, ডাক্তারেরা মোটামুটি ‘অলরাউন্ডার ইন এনি প্রস্পেক্টস’। বিজ্ঞানের জটিল শাখা সহ নানা সামাজিক সভ্যতায় আমি ডাক্তারদের এগিয়ে থাকতে দেখি প্রায়। বুদ্ধিমাত্রা, সামাজিক সচেতনতা, বিবেকের বিচারে, সত্যে ডাক্তারদের এগিয়ে থাকা আনন্দ দায়ক, অথচ এমন হবার কথা নয়, কালি কলমের সামাজিক নিয়মে এটাও একটা অনিয়ম এই দেশে!😕
LikeLike